দুর্নীতির পূর্ণাঙ্গ তদন্তের শর্ত পূরণ না হলে অর্থায়ন নয়- পদ্মা সেতু প্রশ্নে বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট
বিশ্বব্যাংক প্রধান জিম ইয়ং কিম স্পষ্টভাবে বলেছেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে
দুর্নীতির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত এবং জড়িতদের আইনের আওতায় আনার শর্ত পূরণ না
হওয়া পর্যন্ত তারা এতে অর্থায়ন করবে না।
তিনি আবারো বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতিবিরোধী অবস্থান ব্যক্ত করে বলেছেন, উন্নয়ন কার্যক্রমে দুর্নীতি বিন্দুমাত্র বরদাস্ত করা হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে বুধবার সেন্টার ফর স্ট্রাটেজিক
অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ আয়োজিত ‘অ্যান্টি-করাপশন এফার্টস ইন অ্যা
গ্লোবাল এনভাইরনমেন্ট : অ্যা কমিটমেন্ট টু অ্যাক্ট’ শীর্ষক সম্মেলনে
বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।
তার বক্তৃতা ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, রয়টার্সসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচার করা হয়। গত জুলাইতে বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের পর এটাই তার প্রথম প্রকাশ্য বক্তৃতা।
দুর্নীতি প্রশ্নে বিন্দুমাত্র ছাড় না দেয়ার বিশ্বব্যাংকের ভূমিকা ব্যাখ্যা করে জিম ইয়ং কিম বলেন, অনেক সময় ভুল কাজ হয়ে যায়, কিন্তু তারপর ব্যাংকের দরকার দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করা।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে যা ঘটেছে তা হলো, কর্তৃপক্ষ দুর্নীতি প্রমাণের প্রতি যথাযথ সাড়া না দেয়ায় আমরা গত জুনে ১২০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল করতে বাধ্য হই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ ও অর্থনীতির জন্য সেতুর গুরুত্ব জেনেই আমি এ কথা বলছি। এই সেতু তাদের কাছে স্টিল লাইফলাইনের মতো।’
বিশ্বব্যাংক প্রধান আরো বলেন, আগেভাগে কিছু করার কোনো ইচ্ছা তার নেই, আইন ও অন্যান্য প্রক্রিয়া নিয়মানুযায়ী চলতে দেয়া উচিত।
কিম বলেন, পূর্বশর্তাবলি পূরণ না করা পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক ওই প্রকল্পে অর্থায়ন করবে না। বিশ্বব্যাংকের শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশকে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করতে হবে এবং যারাই দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত বলে প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে থাকবে এবং বর্তমানে ৪৩০ কোটি ডলারের ৩০টির বেশি প্রকল্পে তারা সম্পৃক্ত রয়েছে।
‘দুর্নীতিকে বরদাস্ত না করা মানে এই নয় যে, আমরা বৃহত্তর উন্নয়ন কার্যক্রম বন্ধ করে দেবো,’ জানান তিনি।
তিনি বলেন, তারা কঠিন পরিস্থিতিতেও কাজ করতে চান। তবে বিশ্বব্যাংকের কোনো প্রকল্প ও কার্যক্রমে দুর্নীতি উদ্ঘাটিত হলে তা বিন্দুমাত্র বরদাস্ত করা হবে হবে না।
কিম বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রতি বছর ২০ বিলিয়ন থেকে ৪০ বিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ হয়।
তার বক্তৃতা ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, রয়টার্সসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচার করা হয়। গত জুলাইতে বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের পর এটাই তার প্রথম প্রকাশ্য বক্তৃতা।
দুর্নীতি প্রশ্নে বিন্দুমাত্র ছাড় না দেয়ার বিশ্বব্যাংকের ভূমিকা ব্যাখ্যা করে জিম ইয়ং কিম বলেন, অনেক সময় ভুল কাজ হয়ে যায়, কিন্তু তারপর ব্যাংকের দরকার দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করা।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে যা ঘটেছে তা হলো, কর্তৃপক্ষ দুর্নীতি প্রমাণের প্রতি যথাযথ সাড়া না দেয়ায় আমরা গত জুনে ১২০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল করতে বাধ্য হই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ ও অর্থনীতির জন্য সেতুর গুরুত্ব জেনেই আমি এ কথা বলছি। এই সেতু তাদের কাছে স্টিল লাইফলাইনের মতো।’
বিশ্বব্যাংক প্রধান আরো বলেন, আগেভাগে কিছু করার কোনো ইচ্ছা তার নেই, আইন ও অন্যান্য প্রক্রিয়া নিয়মানুযায়ী চলতে দেয়া উচিত।
কিম বলেন, পূর্বশর্তাবলি পূরণ না করা পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক ওই প্রকল্পে অর্থায়ন করবে না। বিশ্বব্যাংকের শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশকে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করতে হবে এবং যারাই দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত বলে প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে থাকবে এবং বর্তমানে ৪৩০ কোটি ডলারের ৩০টির বেশি প্রকল্পে তারা সম্পৃক্ত রয়েছে।
‘দুর্নীতিকে বরদাস্ত না করা মানে এই নয় যে, আমরা বৃহত্তর উন্নয়ন কার্যক্রম বন্ধ করে দেবো,’ জানান তিনি।
তিনি বলেন, তারা কঠিন পরিস্থিতিতেও কাজ করতে চান। তবে বিশ্বব্যাংকের কোনো প্রকল্প ও কার্যক্রমে দুর্নীতি উদ্ঘাটিত হলে তা বিন্দুমাত্র বরদাস্ত করা হবে হবে না।
কিম বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রতি বছর ২০ বিলিয়ন থেকে ৪০ বিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ হয়।
No comments