রাজশাহীতে শান্তিপূর্ণ হরতাল- পুলিশ ছিল শান্ত by মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল
গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা। রাজশাহী মহানগরীতে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের
প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত সাহেববাজার জিরো পয়েন্ট, মনিচত্বর ও সোনাদীঘি
মোড় এলাকা। পুলিশের রণ প্রস্তুতি।
এক অজানা আশঙ্কা। কী
হতে যাচ্ছে। পথচারী ও আশপাশের লোকজনের মধ্যে কানাঘুষা চলছে। গণমাধ্যম
কর্মীদের মধ্যেও কৌতূহল। এর কয়েক মিনিট পরই জানা গেল হরতালের সমর্থনে
মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেববাজারে মিছিল-সমাবেশ করবে জামায়াতে ইসলামী।
শুধু তা-ই নয়, বিশাল শোডাউন দেবেন দলটির নেতাকর্মীরা।
আশঙ্কা সত্ত্বেও ধীরে ধীরে পরিষ্কার হলো, পুলিশ প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই মিছিল-সমাবেশ করবে জামায়াতে ইসলামী। সূত্র মতে, কর্মসূচি পালনের জন্য পুলিশ প্রশাসনের প থেকে জামায়াতে ইসলামীকে নগরীর সাহেববাজার এলাকাসহ বেশ কয়েকটি রুট নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। জামায়াতে ইসলামীও প্রশাসনের দেয়া নির্দিষ্ট রুটেই কর্মসূচি পালন করবে বলে প্রশাসনকে আশ্বস্ত করে। একই সাথে জামায়াতের প থেকে আরো আশ্বস্ত করা হয়, পুলিশ বাধা না দিলে একটি ঢিলও পড়বে না এবং অনাকাক্সিক্ষত কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না।
মাত্র পৌনে এক ঘণ্টা (৪৫ মিনিট) সময়। এরই মধ্যে নগরীর সাহেববাজার সোনাদীঘি মোড়ে জামায়াত-শিবিরের সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত। শুরু হলো বিশাল মিছিল। নগরীর প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত এলাকার নির্দিষ্ট রুট মেনেই মিছিল করল জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। মিছিল শেষে হেতেম খাঁ বড় মসজিদসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশে মিলিত হয় নেতাকর্মীরা। সেখানে মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এমাজ উদ্দিন মণ্ডল, সারওয়ার জাহান প্রিন্সসহ দলের নেতারা বক্তব্য রাখলেন। তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে আপাতত সে সময়ের কর্মসূচি শেষ করলেন দলটির নেতারা।
জামায়াত নেতাকর্মীরা প্রমাণ করলেন, পুলিশ বাধা না দিলে অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে বিােভ মিছিল ও সমাবেশ করবেন তারা। শান্তিপূর্ণ বিােভ কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে শত আশঙ্কা দূর করলেন জামায়াত নেতাকর্মীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দীর্ঘ দিন পর গতকালই মহানগর পুলিশের সহযোগিতায় জামায়াতে ইসলামী কর্মসূচি পালন করল। মহাজোট সরকার মতা নেয়ার কিছু দিন পর থেকেই দলটির সব কর্মসূচিই পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। আর এতে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার সূত্রপাত ঘটে।
জামায়াতের কর্মসূচি নিয়ে গতকাল নগরীর সর্বত্র আলোচনা। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মধ্যে এ নিয়ে একের পর এক আলোচনা চলতে থাকে। কেউ কেউ বলছেন, বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে জামায়াতে ইসলামী বিশাল শোডাউন দিলো। সময় পেলে আরো বড় শোডাউন দেখতেন নগরবাসী। আবার কেউ কেউ বলছেন, পুলিশ, মতাসীন দল বা সরকার বাধা না দিলে জামায়াত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করবে; আজকের (বৃহস্পতিবারের) কর্মসূচি পালনই তার বড় প্রমাণ।
মহানগর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক শাহাদাৎ হোসাইন নয়া দিগন্তকে জানান, জামায়াত শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক কর্মসূচি পালনে বিশ্বাসী। জামায়াতের কর্মসূচিতে বাধা না দিলে কোনো সহিংসতার সৃষ্টি হবে না। বৃহস্পতিবারের কর্মসূচি পালনই তার বড় প্রমাণ। এতেও যদি সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় না হয় তা হলে জনগণই এর উপযুক্ত জবাব দেবে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি জিয়াউর রহমান নয়া দিগন্তকে জানান, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ কোনো দল নয়। রাজনৈতিক দল হিসেবে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনে তাদের অধিকার রয়েছে। তবে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তাদের ছাড় দেয়া হবে না। পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যাবে। হ�� � � ��d od n>। রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের বিশেষ মূল্যায়নপ্রক্রিয়া বছরের শুরুতেই হাতে নেয়া হয়েছে। এই ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের ত্রৈমাস�> � �d � d ��িবেদন জনসমক্ষে প্রকাশের ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে।
আশঙ্কা সত্ত্বেও ধীরে ধীরে পরিষ্কার হলো, পুলিশ প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই মিছিল-সমাবেশ করবে জামায়াতে ইসলামী। সূত্র মতে, কর্মসূচি পালনের জন্য পুলিশ প্রশাসনের প থেকে জামায়াতে ইসলামীকে নগরীর সাহেববাজার এলাকাসহ বেশ কয়েকটি রুট নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। জামায়াতে ইসলামীও প্রশাসনের দেয়া নির্দিষ্ট রুটেই কর্মসূচি পালন করবে বলে প্রশাসনকে আশ্বস্ত করে। একই সাথে জামায়াতের প থেকে আরো আশ্বস্ত করা হয়, পুলিশ বাধা না দিলে একটি ঢিলও পড়বে না এবং অনাকাক্সিক্ষত কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না।
মাত্র পৌনে এক ঘণ্টা (৪৫ মিনিট) সময়। এরই মধ্যে নগরীর সাহেববাজার সোনাদীঘি মোড়ে জামায়াত-শিবিরের সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত। শুরু হলো বিশাল মিছিল। নগরীর প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত এলাকার নির্দিষ্ট রুট মেনেই মিছিল করল জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। মিছিল শেষে হেতেম খাঁ বড় মসজিদসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশে মিলিত হয় নেতাকর্মীরা। সেখানে মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এমাজ উদ্দিন মণ্ডল, সারওয়ার জাহান প্রিন্সসহ দলের নেতারা বক্তব্য রাখলেন। তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে আপাতত সে সময়ের কর্মসূচি শেষ করলেন দলটির নেতারা।
জামায়াত নেতাকর্মীরা প্রমাণ করলেন, পুলিশ বাধা না দিলে অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে বিােভ মিছিল ও সমাবেশ করবেন তারা। শান্তিপূর্ণ বিােভ কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে শত আশঙ্কা দূর করলেন জামায়াত নেতাকর্মীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দীর্ঘ দিন পর গতকালই মহানগর পুলিশের সহযোগিতায় জামায়াতে ইসলামী কর্মসূচি পালন করল। মহাজোট সরকার মতা নেয়ার কিছু দিন পর থেকেই দলটির সব কর্মসূচিই পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। আর এতে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার সূত্রপাত ঘটে।
জামায়াতের কর্মসূচি নিয়ে গতকাল নগরীর সর্বত্র আলোচনা। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মধ্যে এ নিয়ে একের পর এক আলোচনা চলতে থাকে। কেউ কেউ বলছেন, বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে জামায়াতে ইসলামী বিশাল শোডাউন দিলো। সময় পেলে আরো বড় শোডাউন দেখতেন নগরবাসী। আবার কেউ কেউ বলছেন, পুলিশ, মতাসীন দল বা সরকার বাধা না দিলে জামায়াত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করবে; আজকের (বৃহস্পতিবারের) কর্মসূচি পালনই তার বড় প্রমাণ।
মহানগর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক শাহাদাৎ হোসাইন নয়া দিগন্তকে জানান, জামায়াত শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক কর্মসূচি পালনে বিশ্বাসী। জামায়াতের কর্মসূচিতে বাধা না দিলে কোনো সহিংসতার সৃষ্টি হবে না। বৃহস্পতিবারের কর্মসূচি পালনই তার বড় প্রমাণ। এতেও যদি সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় না হয় তা হলে জনগণই এর উপযুক্ত জবাব দেবে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি জিয়াউর রহমান নয়া দিগন্তকে জানান, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ কোনো দল নয়। রাজনৈতিক দল হিসেবে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনে তাদের অধিকার রয়েছে। তবে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তাদের ছাড় দেয়া হবে না। পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যাবে। হ�� � � ��d od n>। রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের বিশেষ মূল্যায়নপ্রক্রিয়া বছরের শুরুতেই হাতে নেয়া হয়েছে। এই ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের ত্রৈমাস�> � �d � d ��িবেদন জনসমক্ষে প্রকাশের ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে।
No comments