চিত্র বিচিত্র- জন্মের আগেই ৩০টি হাড় ভাঙা
৩০টি ভাঙা হাড় নিয়ে জন্ম হয়েছিল মিলির। তার মা সিম্পসনের গর্ভাবস্থায়
চিকিৎসকেরা স্ক্যান করে গর্ভের সন্তানের এই বিরল রোগের কথা জানিয়েছিলেন।
তখন স্ক্যান রিপোর্টে ধরা পড়ে গর্ভের শিশুর দেহের সব হাড়ই ভাঙা।
এমনকি
জন্মের পর শিশুটির না বাঁচার আশঙ্কার কথাও সিম্পসনকে জানিয়েছিলেন এবং
ভ্রণটিকে নষ্ট করে দেয়ার পরামর্শও দিয়েছিলেন তারা । কিন্তু সন্তানকে
পৃথিবীর আলো দেখাতে চেয়েছিলেন মা।
দুই বছরের মিলি আট মাস বয়স থেকেই বসতে পারে না। পাঁজর ভাঙা সত্ত্বেও অতিকষ্টে শ্বাস নেয় সে। জন্মের পরই তার হাত, পা, চোয়াল ভেঙে গেছে। আলতোভাবে তাকে ছুঁয়ে দিলেও শিশুটির শরীরের বিভিন্ন হাড় ভেঙে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। মিলির মা সিম্পসন জানান, ‘বাস্তবেই ও যেন চীনা পুতুল যাকে কেউ আলতোভাবে ছুঁলেই ভেঙে যেতে পারে। তবে আমার মেয়ে ক্যালসিয়াম চিকিৎসার মাধ্যমে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে। আমরা ওর জন্য গর্বিত।’ লড়াকু মিলির জীবনীশক্তিকে কুর্নিশ জানিয়েছেন চিকিৎসকেরাও।
দুই বছরের মিলি আট মাস বয়স থেকেই বসতে পারে না। পাঁজর ভাঙা সত্ত্বেও অতিকষ্টে শ্বাস নেয় সে। জন্মের পরই তার হাত, পা, চোয়াল ভেঙে গেছে। আলতোভাবে তাকে ছুঁয়ে দিলেও শিশুটির শরীরের বিভিন্ন হাড় ভেঙে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। মিলির মা সিম্পসন জানান, ‘বাস্তবেই ও যেন চীনা পুতুল যাকে কেউ আলতোভাবে ছুঁলেই ভেঙে যেতে পারে। তবে আমার মেয়ে ক্যালসিয়াম চিকিৎসার মাধ্যমে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে। আমরা ওর জন্য গর্বিত।’ লড়াকু মিলির জীবনীশক্তিকে কুর্নিশ জানিয়েছেন চিকিৎসকেরাও।
No comments