২২ কোটি টাকা আত্মসাৎ- না’গঞ্জে সোনালী ব্যাংকের ৩ শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সোনালী ব্যাংক ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখার
(সাবেক মহিলা শাখা) প্রায় ২২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সোনালী ব্যাংকের
তিন শীর্ষ কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন
(দুদক)।
গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ের অনুসন্ধান ও
তদন্ত-২ এর উপপরিচালক মো: আবু সাঈদ আহম্মেদ বাদি হয়ে সদর মডেল থানায়
মামলাটি দায়ের করেছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার একই থানায় সোনালী ব্যাংকের একই
শাখার দুই কর্মকর্তা এবং সাত ব্যবসায়ীসহ মোট ৯ জনের বিরুদ্ধে ৫০ কোটি
টাকা আত্মসাতের ঘটনায় পৃথক তিটি মামলা করেছিলেন দুদকের সমন্বিত জেলা
কার্যালয় ঢাকা-২ এর উপসহকারী পরিচালক সিরাজ উদ্দিন।
মামলায় সোনালী ব্যাংক ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক (বর্তমানে বরখাস্ত) মো: আবদুস সামাদ, একই শাখার সাবেক কর্মকর্তা (বর্তমানে বরখাস্ত) আবু হানিফ বেপারী, সোনালী ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ প্রিন্সিপাল অফিসের সাবেক ডিজিএম (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), জিএম বাকী বিল্লাহ এবং শহরের টানবাজার এলাকার মেসার্স ইউরো ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী মো: জসিম উদ্দিন সরকারকে আসামি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে জিএম বাকী বিল্লাহ বর্তমানে ঢাকার কারওয়ান বাজারে জাহাঙ্গীর টাওয়ারে অবস্থিত ফার্স্টলিজ ফাইন্যান্স করপোরেশনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার পদে কর্মরত আছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা ব্যাংকের বিধিবিধান লঙ্ঘন করে পরস্পর যোগসাজশে ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিনের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইউরো ফ্যাশনের নামে ২০০৬ সালের ১৯ জুন থেকে ২০০৭ সালের ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে ৫৮টি ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে ২১ কোটি ৬৮ লাখ আট হাজার ৭১৫ টাকা আত্মসাৎ করেন।
মামলায় সোনালী ব্যাংক ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক (বর্তমানে বরখাস্ত) মো: আবদুস সামাদ, একই শাখার সাবেক কর্মকর্তা (বর্তমানে বরখাস্ত) আবু হানিফ বেপারী, সোনালী ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ প্রিন্সিপাল অফিসের সাবেক ডিজিএম (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), জিএম বাকী বিল্লাহ এবং শহরের টানবাজার এলাকার মেসার্স ইউরো ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী মো: জসিম উদ্দিন সরকারকে আসামি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে জিএম বাকী বিল্লাহ বর্তমানে ঢাকার কারওয়ান বাজারে জাহাঙ্গীর টাওয়ারে অবস্থিত ফার্স্টলিজ ফাইন্যান্স করপোরেশনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার পদে কর্মরত আছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা ব্যাংকের বিধিবিধান লঙ্ঘন করে পরস্পর যোগসাজশে ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিনের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইউরো ফ্যাশনের নামে ২০০৬ সালের ১৯ জুন থেকে ২০০৭ সালের ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে ৫৮টি ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে ২১ কোটি ৬৮ লাখ আট হাজার ৭১৫ টাকা আত্মসাৎ করেন।
No comments