সংসদে মন্ত্রী এমপিদের তীব্র ক্ষোভ- খালেদার ওয়াশিংটন টাইমসের বক্তব্য রাষ্ট্রদ্রোহী
ওয়াশিংটন টাইমসের অনলাইন সংস্করণে
প্রকাশিত বেগম খালেদা জিয়ার নিবন্ধকে রাষ্ট্রদ্রোহী আখ্যায়িত করে সেটির
জন্য জাতির কাছে তার ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মহাজোটের সংসদ সদস্য ও
মন্ত্রীরা।
এ জন্য বেগম জিয়াকে বিচারের কাঠগড়ায়
দাঁড়াতে হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন সরকারি দলের সংসদ সদস্যরা। তারা
বলেছেন, বেগম জিয়া বাংলাদেশের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ
কামনা করে রাষ্ট্রদ্রোহীমূলক কাজ করেছেন। বেগম খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের
পক্ষ নিয়েছেন দাবি করে তারা বলেন, এ জন্য বিচার হবে। বেগম জিয়া দেশের
স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন এবং অসত্য কথা বলেছেন বলেও দাবি করেন
তারা। একই সাথে তারা খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব গ্রহণের
দাবি করেন।
গতকাল সন্ধ্যায় পয়েন্ট অব অর্ডারে সরকারি দলের সদস্যরা বেগম জিয়ার ওই লেখার তীব্র সমালোচনা করে দীর্ঘ বক্তব্য রাখেন। এ সময় ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী বৈঠকে সভাপতিত্ব করছিলেন। পয়েন্ট অব অর্ডারে এই প্রসঙ্গে যারাই কথা বলতে চান ডেপুটি স্পিকার সময় দেন। সরকারি দলের ২০ জন সদস্য বিরোধী দলবিহীন সংসদে দুই ঘণ্টার বেশি সময় বক্তব্য রাখেন।
বেগম জিয়ার ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত ওই নিবন্ধটির বিভিন্ন বিষয়ের উল্লেখ করে কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা: দীপু মনি, তোফায়েল আহমেদ, পাটমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, আব্দুল মতিন খসরু, জাসদের মইন উদ্দিন খানন বাদল, মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু, আব্দুর রহমান, বেবি মওদুদ, ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী, নাজমা আক্তার ও অপু উকিল।
শুরুতেই ফোর নিয়ে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, ওয়াশিংটন টাইমস অনলাইনে খালেদা জিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ কামনা করে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিয়েছেন। খালেদা জিয়া বেসামাল হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে মিথ্যাচার করেছেন। জনসমর্থন নেই বলেই পায়ের নিচের মাটি সরে গেছে। খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করতে দেশ ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র করছেন। অথচ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের। এ বিচারে সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ সরকার র্যাব দিয়ে ৩০০ লোককে হত্যা করেছে। এমন অসত্য তথ্য দিয়ে র্যাবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই সরকার তা করতে পারে না, বরং জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বাঁচাতে ইনডেমনিটি আইন করেছিলেন। আর খালেদা জিয়া কিনহার্ট অপারেশনের নামে বিনাবিচারে ২৭ জনকে হত্যা করেছিলেন। এই হত্যার জন্য খালেদা জিয়ার বিচার যাতে না হয় সে জন্য তিনিও সংসদে ইনডেমনিটি পাস করেছিলেন।
শেখ সেলিম বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা বাংলাদেশকে লিবিয়া, মিসর ও আফগানিস্তান বানাতে চান বলেই এমন বক্তব্য দিয়েছেন। বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সমর্থন করবেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। কারণ তিনি ক্ষমতায় থেকে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমান শেখ হাসিনার পরিবার হাওয়া ভবন খুলে বসেনি। বিদেশে টাকা পাচার করেনি, গ্রেনেড হামলা করে বিরোধীদলীয় নেতাকে হত্যার চেষ্টা করেনি। খ�� ���dod� বলা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের বিশেষ মূল্যায়নপ্রক্রিয়া বছরের শুরুতেই হাতে নেয়া হয়েছে। এই ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের ত্রৈমাস�> ��d�d��িবেদন জনসমক্ষে প্রকাশের ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে।
গতকাল সন্ধ্যায় পয়েন্ট অব অর্ডারে সরকারি দলের সদস্যরা বেগম জিয়ার ওই লেখার তীব্র সমালোচনা করে দীর্ঘ বক্তব্য রাখেন। এ সময় ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী বৈঠকে সভাপতিত্ব করছিলেন। পয়েন্ট অব অর্ডারে এই প্রসঙ্গে যারাই কথা বলতে চান ডেপুটি স্পিকার সময় দেন। সরকারি দলের ২০ জন সদস্য বিরোধী দলবিহীন সংসদে দুই ঘণ্টার বেশি সময় বক্তব্য রাখেন।
বেগম জিয়ার ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত ওই নিবন্ধটির বিভিন্ন বিষয়ের উল্লেখ করে কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা: দীপু মনি, তোফায়েল আহমেদ, পাটমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, আব্দুল মতিন খসরু, জাসদের মইন উদ্দিন খানন বাদল, মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু, আব্দুর রহমান, বেবি মওদুদ, ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী, নাজমা আক্তার ও অপু উকিল।
শুরুতেই ফোর নিয়ে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, ওয়াশিংটন টাইমস অনলাইনে খালেদা জিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ কামনা করে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিয়েছেন। খালেদা জিয়া বেসামাল হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে মিথ্যাচার করেছেন। জনসমর্থন নেই বলেই পায়ের নিচের মাটি সরে গেছে। খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করতে দেশ ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র করছেন। অথচ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের। এ বিচারে সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ সরকার র্যাব দিয়ে ৩০০ লোককে হত্যা করেছে। এমন অসত্য তথ্য দিয়ে র্যাবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই সরকার তা করতে পারে না, বরং জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বাঁচাতে ইনডেমনিটি আইন করেছিলেন। আর খালেদা জিয়া কিনহার্ট অপারেশনের নামে বিনাবিচারে ২৭ জনকে হত্যা করেছিলেন। এই হত্যার জন্য খালেদা জিয়ার বিচার যাতে না হয় সে জন্য তিনিও সংসদে ইনডেমনিটি পাস করেছিলেন।
শেখ সেলিম বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা বাংলাদেশকে লিবিয়া, মিসর ও আফগানিস্তান বানাতে চান বলেই এমন বক্তব্য দিয়েছেন। বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সমর্থন করবেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। কারণ তিনি ক্ষমতায় থেকে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমান শেখ হাসিনার পরিবার হাওয়া ভবন খুলে বসেনি। বিদেশে টাকা পাচার করেনি, গ্রেনেড হামলা করে বিরোধীদলীয় নেতাকে হত্যার চেষ্টা করেনি। খ�� ���dod� বলা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের বিশেষ মূল্যায়নপ্রক্রিয়া বছরের শুরুতেই হাতে নেয়া হয়েছে। এই ব্যাংকগুলোর কার্যক্রমের ত্রৈমাস�> ��d�d��িবেদন জনসমক্ষে প্রকাশের ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে।
No comments