দেশে মোট ভোটার ৯ কোটি ২১ লাখ- রাজনীতিবিদ ও সংসদ সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন পদ্ধতি কী হবেঃ সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী
রকিবউদ্দিন আহমদ বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কোন ধরনের সরকারের
আওতায়, কোন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে তা সিদ্ধান্ত নেবেন রাজনীতিবিদেরা ও
সংসদ।
তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেকোনো পদ্ধতি ও সরকারের
অধীনেই নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেন, নতুন
করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার পর দেশে ভোটার সংখ্যা ৭০ লাখ বৃদ্ধি
পেয়েছে।
২০১২ সালের হালনাগাদ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ উপলে গতকাল নির্বাচন কমিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় অন্য কমিশনাররা, কমিশনসচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সিইসি বলেন, দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০০৭ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর ২০০৯ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। যাদের বয়স ১ জানুয়ারি ২০১০ সালে ১৮ বছর পূর্ণ হয় তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এবার ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালের হালনাগাদ এক সাথে করা হয়েছে।
কাজী রকিবউদ্দিন বলেন, ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও আগে ভোটার হতে পারেননি তাদের হিসাব ধরে প্রাক্কলিত ৭০ লাখ ভোটারের রেজিস্ট্রেশন পরিকল্পনা নিয়ে ভোটার হালনাগাদের কাজ শুরু হয় ২০১২ সালের মার্চ মাসে। সে অনুযায়ী হালনাগাদ কার্যক্রমের আগে ভোটারের সংখ্যা ছিল ৮ কোটি ৫৮ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছিল ৪ কোটি ২৪ লাখ ৮৯ হাজার ৬২৫ এবং মহিলা ভোটার ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৬৩ হাজার ৭৭৫ জন।
এবার হালনাগাদের পর ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ২১ লাখ ২৯ হাজার ৮৫২ জন, যার মধ্যে পুরুষ ৪ কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার ৮৭১ এবং মহিলা ভোটার ৪ কোটি ৫৯ লাখ ২৭ হাজার ৯৮১ জন। ভোটার স্থানান্তর হয়েছে ৪ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৪ জন। মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ৭ লাখ ৪১ হাজার ৬৯ জন। অবিতরণকৃত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়েছে ৩৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৯২টি। হালনাগাদে নতুন ভোটার হয়েছে ৭০ লাখ ১৭ হাজার ৫২১ জন।
সিইসি বলেন, হালনাগাদ কার্যক্রম শেষ হলেও এখনো যে কেউ ভোটার হতে পারবেন। তবে স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়া ও এলাকা স্থানান্তর সম্ভব হবে না। নতুন ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্র দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রদান করা হবে বলেও জানান সিইসি।
জাতীয় সংসদের আসন সীমানা নির্ধারণসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, সীমানা নির্ধারণের বিষয়ে নতুন কোনো আপডেট নেই। তবে শিগগিরই খসড়া প্রকাশ করা হবে। কিভাবে সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব কাজ শেষ হলেই জানানো হবে।
বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আদালতের সিদ্ধান্ত পেলেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২০১২ সালের হালনাগাদ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ উপলে গতকাল নির্বাচন কমিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় অন্য কমিশনাররা, কমিশনসচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সিইসি বলেন, দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০০৭ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর ২০০৯ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। যাদের বয়স ১ জানুয়ারি ২০১০ সালে ১৮ বছর পূর্ণ হয় তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এবার ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালের হালনাগাদ এক সাথে করা হয়েছে।
কাজী রকিবউদ্দিন বলেন, ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও আগে ভোটার হতে পারেননি তাদের হিসাব ধরে প্রাক্কলিত ৭০ লাখ ভোটারের রেজিস্ট্রেশন পরিকল্পনা নিয়ে ভোটার হালনাগাদের কাজ শুরু হয় ২০১২ সালের মার্চ মাসে। সে অনুযায়ী হালনাগাদ কার্যক্রমের আগে ভোটারের সংখ্যা ছিল ৮ কোটি ৫৮ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছিল ৪ কোটি ২৪ লাখ ৮৯ হাজার ৬২৫ এবং মহিলা ভোটার ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৬৩ হাজার ৭৭৫ জন।
এবার হালনাগাদের পর ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ২১ লাখ ২৯ হাজার ৮৫২ জন, যার মধ্যে পুরুষ ৪ কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার ৮৭১ এবং মহিলা ভোটার ৪ কোটি ৫৯ লাখ ২৭ হাজার ৯৮১ জন। ভোটার স্থানান্তর হয়েছে ৪ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৪ জন। মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ৭ লাখ ৪১ হাজার ৬৯ জন। অবিতরণকৃত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়েছে ৩৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৯২টি। হালনাগাদে নতুন ভোটার হয়েছে ৭০ লাখ ১৭ হাজার ৫২১ জন।
সিইসি বলেন, হালনাগাদ কার্যক্রম শেষ হলেও এখনো যে কেউ ভোটার হতে পারবেন। তবে স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়া ও এলাকা স্থানান্তর সম্ভব হবে না। নতুন ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্র দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রদান করা হবে বলেও জানান সিইসি।
জাতীয় সংসদের আসন সীমানা নির্ধারণসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, সীমানা নির্ধারণের বিষয়ে নতুন কোনো আপডেট নেই। তবে শিগগিরই খসড়া প্রকাশ করা হবে। কিভাবে সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব কাজ শেষ হলেই জানানো হবে।
বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আদালতের সিদ্ধান্ত পেলেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
No comments