হরতালে মাঠে ছিল আ’লীগ- আরো ফাঁসির রায় হবে এবং সে রায় কার্যকরও করা হবে : মতিয়া
ট্রাইব্যুনাল বন্ধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক নেতাদের মুক্তির
দাবিতে জামায়াতে ইসলামীর ডাকা গতকালের হরতালে মাঠে ছিল আওয়ামী লীগ।
বঙ্গবন্ধু
এভিনিউর দলীয় কার্যালয়সহ নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ ও এর
সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাদের সরব উপস্থিতি ছিল। রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে
হরতালবিরোধী মিছিলও করেছে ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা।
সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ হরতালবিরোধী মিছিল করে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর সামনে হরতালবিরোধী মিছিল করে। বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ।
সংবিধানসম্মত ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে কাউকে কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেয়া হবে না বলে জানান আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনাল বন্ধ করতে কর্মসূচি দেয়া রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হরতালবিরোধী কর্মসূচি পালনকালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
যশোরে জামায়াত-শিবিরের সাথে পুলিশের সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্য নিহতের ঘটনা সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার এদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখাবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কঠোর হাতে দমন করবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহকারী সম্পাদক লিয়াকত শিকদার, এম এ মোমিন পাটোয়ারী প্রমুখ।
এ দিকে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবির ও রাজাকারদের কবর রচনা করার সময় এসেছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, ‘আগামীতেও যুদ্ধাপরাধীদের আরো ফাঁসির রায় হবে এবং সেই রায় কার্যকরও করা হবে। সে জন্য দেশবাসী ও যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে যুবলীগ দক্ষিণ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মহানগর দণি যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম শাহীন প্রমুখ।
সমাবেশ থেকে ‘জামায়াত-শিবিরের নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে আগামী ২ ফেব্র“য়ারি সারা দেশে উপজেলায় ও ৪ ফেব্র“য়ারি দেশব্যাপী জেলা শহরে বিােভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ হরতালবিরোধী মিছিল করে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর সামনে হরতালবিরোধী মিছিল করে। বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ।
সংবিধানসম্মত ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে কাউকে কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেয়া হবে না বলে জানান আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনাল বন্ধ করতে কর্মসূচি দেয়া রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হরতালবিরোধী কর্মসূচি পালনকালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
যশোরে জামায়াত-শিবিরের সাথে পুলিশের সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্য নিহতের ঘটনা সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার এদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখাবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কঠোর হাতে দমন করবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহকারী সম্পাদক লিয়াকত শিকদার, এম এ মোমিন পাটোয়ারী প্রমুখ।
এ দিকে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবির ও রাজাকারদের কবর রচনা করার সময় এসেছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, ‘আগামীতেও যুদ্ধাপরাধীদের আরো ফাঁসির রায় হবে এবং সেই রায় কার্যকরও করা হবে। সে জন্য দেশবাসী ও যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে যুবলীগ দক্ষিণ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মহানগর দণি যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম শাহীন প্রমুখ।
সমাবেশ থেকে ‘জামায়াত-শিবিরের নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে আগামী ২ ফেব্র“য়ারি সারা দেশে উপজেলায় ও ৪ ফেব্র“য়ারি দেশব্যাপী জেলা শহরে বিােভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
No comments