চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ- ভোটার ৯ কোটি ২১ লাখ, সংখ্যায় পুরুষই এগিয়ে
হালনাগাদ কাজ শেষে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দেশে এখন মোট ভোটার নয় কোটি ২১ লাখ ২৯ হাজার ৮৫২ জন। এর মধ্যে পুরুষ চার কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার ৮৭১ ও নারী চার কোটি ৫৯ লাখ ২৭ হাজার ৯৮১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ। হালনাগাদে ৭০ লাখ ১৭ হাজার নতুন ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪১ লাখ ও নারী ভোটার প্রায় ২৮ লাখ।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে করা ভোটার তালিকায় পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার প্রায় ১৪ লাখ বেশি থাকলেও এবার নারীর সংখ্যা সে তুলনায় অনেক কম। খসড়া তালিকা প্রকাশের পরই এ নিয়ে প্রশ্নও উঠেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, নারীদের ভোটার কম হওয়া এবং পুরুষদের একাধিকবার ভোটার হওয়ার কারণে এটি ঘটেছে।
২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি যেসব নারী ও পুরুষের বয়স ১৮ হয়েছে, তাঁরাই মূলত হালনাগাদ কার্যক্রমের সময় ভোটার হতে পেরেছেন। তা ছাড়া এর আগে হালনাগাদের সময় তালিকায় নাম তুলতে পারেননি, এমন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরাও এবার নাম নিবন্ধন করেছেন। গত ২ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছিল। আপত্তি ও অভিযোগ নিষ্পত্তি করে গতকাল চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়।
ভোটার তালিকা আইন অনুযায়ী, প্রতিবছরের ৩১ জানুয়ারি হালনাগাদ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের নিয়ম রয়েছে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটাই ভোটার তালিকার শেষ হালনাগাদ।
পুরুষ কিছুটা বেশিই রইল: নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে করা ভোটার তালিকায় পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার প্রায় ১৪ লাখ বেশি ছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেবারই পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার বেশি ছিল। সেই ব্যবধান দূর হয়ে এবারের তালিকায় নারীদের চেয়ে পুরুষ ভোটার উল্টো দুই লাখ ৭৩ হাজার ৮৯০ জন বেশি। এবারের হালনাগাদে যোগ হওয়া ৭০ লাখ মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা প্রায় ১৩ লাখ কম। অর্থাত্ বিগত নির্বাচনের সময়ের চূড়ান্ত ভোটার তালিকার তুলনায় এবার নারী ভোটারের সংখ্যা লক্ষণীয়ভাবে কম। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল আট কোটি ১০ লাখ ৫৮ হাজার ৬৯৮ জন। এর মধ্যে নারী চার কোটি ১২ লাখ ৩৬ হাজার ১৪৯ এবং পুরুষ তিন কোটি ৯৮ লাখ ২২ হাজার ৫৪৯ জন। পুরুষ ভোটারের তুলনায় নারী ভোটার ১৪ লাখ ১৩ হাজার ৬০০ জন বেশি ছিল।
গত ২ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করলে নারী ভোটার ব্যাপকভাবে কমে যাওয়ার বিষয়টি চোখে পড়ে। জনসংখ্যাগত পরিসংখ্যানের বিচারেও নারী ভোটার এতটা কমে যাওয়া স্বাভাবিক নয় বলে কমিশন-সংশ্লিষ্ট অনেকে বলেছেন। খসড়া তালিকা প্রকাশের পর এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার জাবেদ আলী বলেছিলেন, নারী ভোটার এত কমে গেল কেন, সেটা তাঁদেরও প্রশ্ন। নারী ভোটারদের অনেকেই বাদ পড়েছেন, এ অভিমত দিয়ে তিনি তালিকা চূড়ান্ত করার নির্ধারিত সময় পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে তাঁদেরকে ভোটার হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশন-সংশ্লিষ্ট অনেকে বলেছেন, তালিকা থেকে অনেক নারী ভোটারের বাদ পড়া এবং অনেক পুরুষের দ্বিতীয়বার ভোটার হওয়া নারী ভোটার কমে যাওয়ার কারণ বলে তাঁদের ধারণা।
স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালের নির্বাচনের আগে প্রথমবারের মতো ভোটার তালিকা তৈরি হয়। এরপর সাতটি নির্বাচনের আগে তা হালনাগাদ করা হয়। ’৭৩ সালের নির্বাচনের আগে নতুন ভোটার তালিকা এবং বাকি সাতটি নির্বাচনের আগে হালনাগাদ ভোটার তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রতিটি ভোটার তালিকায় নারীর চেয়ে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা বেশি। ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তৈরি হালনাগাদ ভোটার তালিকা অনুযায়ী, পুরুষ ভোটার ২৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৮৮ জন বেশি ছিল। শতকরা হিসাবে তা নারীর চেয়ে ৩ দশমিক ১৫ ভাগ বেশি।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ৭০ লাখ ভোটারের নাম নিবন্ধনের পরিকল্পনা নিয়ে ২০১২ সালের মার্চ মাসে হালনাগাদের কাজ শুরু হয়। এবারের হালনাগাদ কার্যক্রমের আগে ভোটারের সংখ্যা ছিল আট কোটি ৫৮ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছিল চার কোটি ২৪ লাখ ৮৯ হাজার ৬২৫ জন। নারী ভোটার ছিল চার কোটি ৩৩ লাখ ৬৩ হাজার ৭৭৫ জন। সিইসি বলেন, এবার হালনাগাদের সময় নতুন ভোটার হয়েছেন ৭০ লাখ ১৭ হাজার ৫২১ জন। ভোটার স্থানান্তর হয়েছে চার লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৪ জন। সাত লাখ ৪১ হাজার ৬৯ জন মৃত ব্যক্তির নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
সিইসি বলেন, সর্বশেষ ২০০৯ সালে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। এবার ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালের হালনাগাদের কাজ একসঙ্গে হয়েছে। হালনাগাদ কার্যক্রম শেষ হলেও এখনো যে কেউ ভোটার হতে পারবেন। তবে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়া ও স্থানান্তর করা যাবে না।
প্রশ্নোত্তর: সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন সিইসি কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ। এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, যেকোনো ধরনের সরকারের অধীনেই নির্বাচনের জন্য কমিশন প্রস্তুত আছে। আগামী সংসদ নির্বাচন কী ধরনের সরকারের অধীনে এবং কোন পদ্ধতিতে হবে, রাজনীতিবিদেরা সে সিদ্ধান্ত নেবেন। কমিশন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেকোনো পদ্ধতির সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে প্রস্তুত আছে।
সংসদের আসনের সীমানা নির্ধারণ প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, শিগগিরই খসড়া প্রকাশ করা হবে। ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আদালতের সিদ্ধান্ত পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব ও কমিশন সচিবালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে করা ভোটার তালিকায় পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার প্রায় ১৪ লাখ বেশি থাকলেও এবার নারীর সংখ্যা সে তুলনায় অনেক কম। খসড়া তালিকা প্রকাশের পরই এ নিয়ে প্রশ্নও উঠেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, নারীদের ভোটার কম হওয়া এবং পুরুষদের একাধিকবার ভোটার হওয়ার কারণে এটি ঘটেছে।
২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি যেসব নারী ও পুরুষের বয়স ১৮ হয়েছে, তাঁরাই মূলত হালনাগাদ কার্যক্রমের সময় ভোটার হতে পেরেছেন। তা ছাড়া এর আগে হালনাগাদের সময় তালিকায় নাম তুলতে পারেননি, এমন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরাও এবার নাম নিবন্ধন করেছেন। গত ২ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছিল। আপত্তি ও অভিযোগ নিষ্পত্তি করে গতকাল চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়।
ভোটার তালিকা আইন অনুযায়ী, প্রতিবছরের ৩১ জানুয়ারি হালনাগাদ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের নিয়ম রয়েছে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটাই ভোটার তালিকার শেষ হালনাগাদ।
পুরুষ কিছুটা বেশিই রইল: নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে করা ভোটার তালিকায় পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার প্রায় ১৪ লাখ বেশি ছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেবারই পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার বেশি ছিল। সেই ব্যবধান দূর হয়ে এবারের তালিকায় নারীদের চেয়ে পুরুষ ভোটার উল্টো দুই লাখ ৭৩ হাজার ৮৯০ জন বেশি। এবারের হালনাগাদে যোগ হওয়া ৭০ লাখ মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা প্রায় ১৩ লাখ কম। অর্থাত্ বিগত নির্বাচনের সময়ের চূড়ান্ত ভোটার তালিকার তুলনায় এবার নারী ভোটারের সংখ্যা লক্ষণীয়ভাবে কম। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল আট কোটি ১০ লাখ ৫৮ হাজার ৬৯৮ জন। এর মধ্যে নারী চার কোটি ১২ লাখ ৩৬ হাজার ১৪৯ এবং পুরুষ তিন কোটি ৯৮ লাখ ২২ হাজার ৫৪৯ জন। পুরুষ ভোটারের তুলনায় নারী ভোটার ১৪ লাখ ১৩ হাজার ৬০০ জন বেশি ছিল।
গত ২ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করলে নারী ভোটার ব্যাপকভাবে কমে যাওয়ার বিষয়টি চোখে পড়ে। জনসংখ্যাগত পরিসংখ্যানের বিচারেও নারী ভোটার এতটা কমে যাওয়া স্বাভাবিক নয় বলে কমিশন-সংশ্লিষ্ট অনেকে বলেছেন। খসড়া তালিকা প্রকাশের পর এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার জাবেদ আলী বলেছিলেন, নারী ভোটার এত কমে গেল কেন, সেটা তাঁদেরও প্রশ্ন। নারী ভোটারদের অনেকেই বাদ পড়েছেন, এ অভিমত দিয়ে তিনি তালিকা চূড়ান্ত করার নির্ধারিত সময় পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে তাঁদেরকে ভোটার হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশন-সংশ্লিষ্ট অনেকে বলেছেন, তালিকা থেকে অনেক নারী ভোটারের বাদ পড়া এবং অনেক পুরুষের দ্বিতীয়বার ভোটার হওয়া নারী ভোটার কমে যাওয়ার কারণ বলে তাঁদের ধারণা।
স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালের নির্বাচনের আগে প্রথমবারের মতো ভোটার তালিকা তৈরি হয়। এরপর সাতটি নির্বাচনের আগে তা হালনাগাদ করা হয়। ’৭৩ সালের নির্বাচনের আগে নতুন ভোটার তালিকা এবং বাকি সাতটি নির্বাচনের আগে হালনাগাদ ভোটার তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রতিটি ভোটার তালিকায় নারীর চেয়ে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা বেশি। ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তৈরি হালনাগাদ ভোটার তালিকা অনুযায়ী, পুরুষ ভোটার ২৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৮৮ জন বেশি ছিল। শতকরা হিসাবে তা নারীর চেয়ে ৩ দশমিক ১৫ ভাগ বেশি।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ৭০ লাখ ভোটারের নাম নিবন্ধনের পরিকল্পনা নিয়ে ২০১২ সালের মার্চ মাসে হালনাগাদের কাজ শুরু হয়। এবারের হালনাগাদ কার্যক্রমের আগে ভোটারের সংখ্যা ছিল আট কোটি ৫৮ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছিল চার কোটি ২৪ লাখ ৮৯ হাজার ৬২৫ জন। নারী ভোটার ছিল চার কোটি ৩৩ লাখ ৬৩ হাজার ৭৭৫ জন। সিইসি বলেন, এবার হালনাগাদের সময় নতুন ভোটার হয়েছেন ৭০ লাখ ১৭ হাজার ৫২১ জন। ভোটার স্থানান্তর হয়েছে চার লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৪ জন। সাত লাখ ৪১ হাজার ৬৯ জন মৃত ব্যক্তির নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
সিইসি বলেন, সর্বশেষ ২০০৯ সালে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। এবার ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালের হালনাগাদের কাজ একসঙ্গে হয়েছে। হালনাগাদ কার্যক্রম শেষ হলেও এখনো যে কেউ ভোটার হতে পারবেন। তবে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়া ও স্থানান্তর করা যাবে না।
প্রশ্নোত্তর: সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন সিইসি কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ। এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, যেকোনো ধরনের সরকারের অধীনেই নির্বাচনের জন্য কমিশন প্রস্তুত আছে। আগামী সংসদ নির্বাচন কী ধরনের সরকারের অধীনে এবং কোন পদ্ধতিতে হবে, রাজনীতিবিদেরা সে সিদ্ধান্ত নেবেন। কমিশন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেকোনো পদ্ধতির সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে প্রস্তুত আছে।
সংসদের আসনের সীমানা নির্ধারণ প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, শিগগিরই খসড়া প্রকাশ করা হবে। ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আদালতের সিদ্ধান্ত পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব ও কমিশন সচিবালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments