ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব- গণিতকে জয় করতে হবে by আরিফুল হক
‘অঙ্কের জন্ম কত সালে’, ‘পদার্থ ও রসায়নে গণিত প্রয়োজন হয়, জীববিজ্ঞানে কেন প্রয়োজন হয় না, ‘শূন্য যৌগিক না মৌলিক সংখ্যা’, ‘সমুদ্রের পানি লবণাক্ত কেন’, ‘আলো ছাড়া কিছু দেখতে পারি না কেন’।
প্রশ্নগুলো খুদে গণিতপ্রেমীদের। তারা এ প্রশ্নগুলো তোলে রংপুর আঞ্চলিক গণিত উৎসবে। গতকাল শুক্রবার শীতের মিষ্টি সকালে উৎসবটি হয় রংপুর জিলা স্কুল মাঠে।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো একাদশ গণিত উৎসবের এবারের স্লোগান ‘গণিত শেখো, স্বপ্ন দেখো’। সেই লক্ষ্যে রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের ৫৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গণিতপ্রেমী ৮০০ শিক্ষার্থী গতকালের উৎসবে অংশ নেয়। তাদের স্বাগত জানানো হয় বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে।
সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে উৎসবের উদ্বোধন করেন রংপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক এ আর মিজানুর রহমান। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রধান এম আর হাফিজুর রহমান ও বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।
উদ্বোধন শেষে শিক্ষার্থীদের এক ঘণ্টা ১৫ মিনিটের মূল্যায়ন পরীক্ষা হয়। পরীক্ষা শেষে জিলা স্কুলের মাঠে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়। চলে বেলা দুইটা পর্যন্ত। এর ফাঁকে বন্ধুসভার সদস্যরা গণিতের গান ও ‘আমরা করব জয় এক দিন’ গান দুটি পরিবেশন করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষে প্রধান শিক্ষক এ আর মিজানুর রহমান বলেন, ‘সংস্কৃতির একটি বড় অংশ হলো গণিত। তাই গণিতকে ভয় পেলে চলবে না। জয় করতে হবে।’
শিক্ষক এম আর হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দেশটা মায়ের মতো। এ দেশের দামাল ছেলেরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। তাই মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাতে হবে আমাদের।’
আরও বক্তব্য দেন জিলা স্কুলের শিক্ষক শফিয়ার রহমান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের শিক্ষক রুহুল আমিন, শঠিবাড়ী ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক তারিক প্রধান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হামঞ্চাদ আলী, গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির একাডেমিক কাউন্সিলর তামিম শাহরিয়ার, বন্ধুসভার পার্থপ্রতিম রায় প্রমুখ।
উৎসব শেষে চার ভাগে ৫০ শিক্ষার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে তাদের একটি করে ক্রেস্ট, সনদ ও টি-শার্ট দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রাথমিকে ১১ জন, নিম্ন মাধ্যমিকে ১৫ জন, মাধ্যমিকে ১২ জন ও উচ্চমাধ্যমিকে ১২ জন জয়ী হয়েছে।
প্রাথমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র তন্ময় কুমার সরকার, তার সহপাঠী সুফি মো. ফারদিন, পুলিশ লাইন স্কুল ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণীর গাওহারুল হাসান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের পঞ্চম শ্রেণীর মো. জায়িদ মাহমুদ।
নিম্ন মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর তাহমিদ আনজুম খান, তার সহপাঠী সৈয়দ মাহির, একই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র আনির মঞ্জুর ও জুবায়ের আরাফাত এবং রংপুর ক্যাডেট কলেজের অষ্টম শ্রেণীর আখিরুজ্জামান।
মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের দশম শ্রেণীর রিফায়েত ইসলাম, তার সহপাঠী আরিফ ইশতিয়াক, একই স্কুলের নবম শ্রেণীর নাজমুল হাসান, মিঠাপুকুর উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর মুনতাসির হাসান। উচ্চমাধ্যমিকে চাম্পিয়ন হয় রংপুর সরকারি কলেজের রেজোয়ানুল ইসলাম, রংপুর ক্যান্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের সায়েদুল মুরসালিন, কারমাইকেল কলেজের শাহরিয়ার আবির ও একই কলেজের তুরাস হক।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো একাদশ গণিত উৎসবের এবারের স্লোগান ‘গণিত শেখো, স্বপ্ন দেখো’। সেই লক্ষ্যে রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের ৫৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গণিতপ্রেমী ৮০০ শিক্ষার্থী গতকালের উৎসবে অংশ নেয়। তাদের স্বাগত জানানো হয় বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে।
সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে উৎসবের উদ্বোধন করেন রংপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক এ আর মিজানুর রহমান। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রধান এম আর হাফিজুর রহমান ও বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।
উদ্বোধন শেষে শিক্ষার্থীদের এক ঘণ্টা ১৫ মিনিটের মূল্যায়ন পরীক্ষা হয়। পরীক্ষা শেষে জিলা স্কুলের মাঠে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়। চলে বেলা দুইটা পর্যন্ত। এর ফাঁকে বন্ধুসভার সদস্যরা গণিতের গান ও ‘আমরা করব জয় এক দিন’ গান দুটি পরিবেশন করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষে প্রধান শিক্ষক এ আর মিজানুর রহমান বলেন, ‘সংস্কৃতির একটি বড় অংশ হলো গণিত। তাই গণিতকে ভয় পেলে চলবে না। জয় করতে হবে।’
শিক্ষক এম আর হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দেশটা মায়ের মতো। এ দেশের দামাল ছেলেরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। তাই মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাতে হবে আমাদের।’
আরও বক্তব্য দেন জিলা স্কুলের শিক্ষক শফিয়ার রহমান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের শিক্ষক রুহুল আমিন, শঠিবাড়ী ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক তারিক প্রধান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হামঞ্চাদ আলী, গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির একাডেমিক কাউন্সিলর তামিম শাহরিয়ার, বন্ধুসভার পার্থপ্রতিম রায় প্রমুখ।
উৎসব শেষে চার ভাগে ৫০ শিক্ষার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে তাদের একটি করে ক্রেস্ট, সনদ ও টি-শার্ট দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রাথমিকে ১১ জন, নিম্ন মাধ্যমিকে ১৫ জন, মাধ্যমিকে ১২ জন ও উচ্চমাধ্যমিকে ১২ জন জয়ী হয়েছে।
প্রাথমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র তন্ময় কুমার সরকার, তার সহপাঠী সুফি মো. ফারদিন, পুলিশ লাইন স্কুল ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণীর গাওহারুল হাসান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের পঞ্চম শ্রেণীর মো. জায়িদ মাহমুদ।
নিম্ন মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর তাহমিদ আনজুম খান, তার সহপাঠী সৈয়দ মাহির, একই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র আনির মঞ্জুর ও জুবায়ের আরাফাত এবং রংপুর ক্যাডেট কলেজের অষ্টম শ্রেণীর আখিরুজ্জামান।
মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের দশম শ্রেণীর রিফায়েত ইসলাম, তার সহপাঠী আরিফ ইশতিয়াক, একই স্কুলের নবম শ্রেণীর নাজমুল হাসান, মিঠাপুকুর উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর মুনতাসির হাসান। উচ্চমাধ্যমিকে চাম্পিয়ন হয় রংপুর সরকারি কলেজের রেজোয়ানুল ইসলাম, রংপুর ক্যান্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের সায়েদুল মুরসালিন, কারমাইকেল কলেজের শাহরিয়ার আবির ও একই কলেজের তুরাস হক।
No comments