শপথ নিতে পারবেন চাভেজ?
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো চাভেজের ১০ জানুয়ারি চতুর্থ দফায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার কথা। তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় প্রশ্ন উঠছে, সত্যি কি তিনি ওই দিন শপথ নিতে পারবেন? যদি না পারেন, তাহলে কী হবে ১০ জানুয়ারি?
ভেনেজুয়েলার সংবিধানেও এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু বলা হয়নি। এ নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিয়েছে।
এক পক্ষ বলছে, চাভেজের শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে শপথের দিন পিছিয়ে দেওয়া হবে। অন্য পক্ষের বক্তব্য, চাভেজ ওই দিন সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলে ‘সাময়িক অনুপস্থিত’ ঘোষণা করা হবে।
অন্য একটি পক্ষ বলছে, সত্যি এমনটি হলে ‘চূড়ান্ত অনুপস্থিত’ ঘোষণা করতে হবে। নতুন করে ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দিতে হবে।
সংবিধানের ২৩১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ১০ জানুয়ারি জাতীয় পরিষদে শপথ গ্রহণ করতে হবে। ওই দিনই তাঁকে নিজ কার্যালয়ের দায়িত্ব নিতে হবে। কোনো কারণে জাতীয় পরিষদের শপথ গ্রহণ সম্ভব না হলে তাঁকে সুপ্রিম কোর্টে শপথ নিতে হবে।
চূড়ান্ত অনুপস্থিতি সম্পর্কে সংবিধানের ২৩৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যদি নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের মৃত্যু হয় কিংবা তিনি পদত্যাগ করেন অথবা সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে অপসারণ করেন অথবা তিনি শারীরিক কিংবা মানসিকভাবে অক্ষম হন এবং সুপ্রিম কোর্টের মনোনীত চিকিৎসক বোর্ড এর অনুমোদন দেয়, তাহলে তাঁকে চূড়ান্ত অনুপস্থিত হিসেবে গণ্য করা হবে। এ ক্ষেত্রে ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। সংবিধানে বলা আছে, কোনো প্রেসিডেন্ট সাময়িকভাবে তাঁর দায়িত্ব পালন করতে অপারগ হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট ৯০ দিন পর্যন্ত তাঁর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। প্রয়োজনে এই সময়সীমা আরও ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। কয়েকজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ বিবিসিকে বলেছেন, চাভেজ ১০ জানুয়ারি শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পারলে তাঁকে ‘চূড়ান্ত অনুপস্থিত’ ঘোষণা করতে হবে এবং পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। এএফপি ও বিবিসি।
এক পক্ষ বলছে, চাভেজের শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে শপথের দিন পিছিয়ে দেওয়া হবে। অন্য পক্ষের বক্তব্য, চাভেজ ওই দিন সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলে ‘সাময়িক অনুপস্থিত’ ঘোষণা করা হবে।
অন্য একটি পক্ষ বলছে, সত্যি এমনটি হলে ‘চূড়ান্ত অনুপস্থিত’ ঘোষণা করতে হবে। নতুন করে ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দিতে হবে।
সংবিধানের ২৩১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ১০ জানুয়ারি জাতীয় পরিষদে শপথ গ্রহণ করতে হবে। ওই দিনই তাঁকে নিজ কার্যালয়ের দায়িত্ব নিতে হবে। কোনো কারণে জাতীয় পরিষদের শপথ গ্রহণ সম্ভব না হলে তাঁকে সুপ্রিম কোর্টে শপথ নিতে হবে।
চূড়ান্ত অনুপস্থিতি সম্পর্কে সংবিধানের ২৩৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যদি নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের মৃত্যু হয় কিংবা তিনি পদত্যাগ করেন অথবা সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে অপসারণ করেন অথবা তিনি শারীরিক কিংবা মানসিকভাবে অক্ষম হন এবং সুপ্রিম কোর্টের মনোনীত চিকিৎসক বোর্ড এর অনুমোদন দেয়, তাহলে তাঁকে চূড়ান্ত অনুপস্থিত হিসেবে গণ্য করা হবে। এ ক্ষেত্রে ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। সংবিধানে বলা আছে, কোনো প্রেসিডেন্ট সাময়িকভাবে তাঁর দায়িত্ব পালন করতে অপারগ হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট ৯০ দিন পর্যন্ত তাঁর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। প্রয়োজনে এই সময়সীমা আরও ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। কয়েকজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ বিবিসিকে বলেছেন, চাভেজ ১০ জানুয়ারি শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পারলে তাঁকে ‘চূড়ান্ত অনুপস্থিত’ ঘোষণা করতে হবে এবং পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। এএফপি ও বিবিসি।
No comments