হাসপাতাল ছেড়েছে মালালা
প্রায় তিন মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর গত বৃহস্পতিবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছে মালালা ইউসুফজাই। যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালের এক মুখপাত্র গতকাল শুক্রবার এ কথা জানিয়েছেন।
তবে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তার মাথার খুলিতে অস্ত্রোপচার করা হবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার।
দীর্ঘদিন হাসপাতালে থাকার ফলে মালালা অধৈর্য হয়ে পড়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই সে হাসপাতাল থেকে নিয়মিত ছুটি নিয়ে তার পরিবারের সঙ্গে থেকেছে। ওই সময় চিকিৎসকরা তার শারীরিক অবস্থার ওপর নজর রেখেছেন। এতে তাঁরা নিশ্চিত হয়েছেন যে এখন হাসপাতালের বাইরে থেকেও তার চিকিৎসা চলতে পারে। হাসপাতাল ছাড়ার পর যুক্তরাজ্যের ওয়েস্ট মিডল্যান্ডসে তার পরিবারের অস্থায়ী বাসস্থানেই মালালার থাকার কথা।
পাকিস্তানের কিশোরী মানবাধিকারকর্মী মালালা গত ৯ অক্টোবর তালেবানের হামলায় গুরুতর আহত হয়। ১৫ অক্টোবর তাকে কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতালের কর্মকর্তারা মালালার বরাত দিয়ে জানান, সে পাকিস্তানে ফেরত যেতে চায়। কিন্তু পাকিস্তান যত দিন সন্ত্রাসীদের হুমকির মুখে থাকবে, সেও সন্ত্রাসীদের টার্গেট হয়ে থাকবে বলে মালালা মন্তব্য করেছে। ইউনিভার্সিটি হসপিটালস বার্মিংহাম এনএইচএস ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট ও কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালের পরিচালক ড. ডেভ রোসার জানান, মালালা ও তার চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে এখন তার বাবা-মা ও দুই ভাইয়ের সঙ্গেই ভালো থাকবে। সূত্র : বিবিসি।
দীর্ঘদিন হাসপাতালে থাকার ফলে মালালা অধৈর্য হয়ে পড়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই সে হাসপাতাল থেকে নিয়মিত ছুটি নিয়ে তার পরিবারের সঙ্গে থেকেছে। ওই সময় চিকিৎসকরা তার শারীরিক অবস্থার ওপর নজর রেখেছেন। এতে তাঁরা নিশ্চিত হয়েছেন যে এখন হাসপাতালের বাইরে থেকেও তার চিকিৎসা চলতে পারে। হাসপাতাল ছাড়ার পর যুক্তরাজ্যের ওয়েস্ট মিডল্যান্ডসে তার পরিবারের অস্থায়ী বাসস্থানেই মালালার থাকার কথা।
পাকিস্তানের কিশোরী মানবাধিকারকর্মী মালালা গত ৯ অক্টোবর তালেবানের হামলায় গুরুতর আহত হয়। ১৫ অক্টোবর তাকে কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতালের কর্মকর্তারা মালালার বরাত দিয়ে জানান, সে পাকিস্তানে ফেরত যেতে চায়। কিন্তু পাকিস্তান যত দিন সন্ত্রাসীদের হুমকির মুখে থাকবে, সেও সন্ত্রাসীদের টার্গেট হয়ে থাকবে বলে মালালা মন্তব্য করেছে। ইউনিভার্সিটি হসপিটালস বার্মিংহাম এনএইচএস ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট ও কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালের পরিচালক ড. ডেভ রোসার জানান, মালালা ও তার চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে এখন তার বাবা-মা ও দুই ভাইয়ের সঙ্গেই ভালো থাকবে। সূত্র : বিবিসি।
No comments