সাভারে কলেজছাত্রী ধর্ষণের শিকার বান্ধবীসহ আটক ৪
সাভারে এক কলেজ শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ ও ধর্ষণ দৃশ্যের ভিডিও ধারণের ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার সাভার ও মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক চারজনকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে গতকাল শুক্রবার আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আটককৃতরা হলো মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর উপজেলার দানেশ (২৫), সূচী ওরফে লিজা (১৮), রায়হান (২২) ও মহিউদ্দিন (২৪)। এদের মধ্যে রায়হান ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী, মহিউদ্দিন সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী, লিজা ও দানেশ মানিকগঞ্জের সিংগাইর ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়াশোনা করে বলে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত বছর ২৫ নভেম্বর সিংগাইর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণীর প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী লিজা ফুফুর অসুস্থতার কথা বলে তার বান্ধবীকে (১৮) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে সাভারের ব্যাংক কলোনি ছাপড়া মসজিদের উত্তর পাশের একটি বাড়ির নিচতলায় অবস্থিত ব্যাচেলর মেসে নিয়ে যায়। এরপর লিজা তার বান্ধবীকে মেসের একটি রুমের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। রুমের মধ্যে আগে থেকে উপস্থিত পাঁচ-ছয়জন যুবক উচ্চ শব্দে গান বাজিয়ে মেয়েটির ওপর নির্যাতন চালায়। তারা ডিজিটাল ক্যামেরায় নির্যাতনের ভিডিওচিত্র ধারণ করে। এ ঘটনা কাউকে জানালে মেয়েটির প্রাণনাশের হুমকি দেয় ধর্ষকরা। নির্যাতনের ঘটনা পরিবারকে জানালে ধর্ষণকারীরা ভিডিওচিত্রটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকে।
বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বৃহস্পতিবার নির্যাতিত শিক্ষার্থীর মা সাভার মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর বৃহস্পতিবার রাতভর অভিযান চালিয়ে ওই চারজনকে আটক করা হয়। এ ছাড়াও পলাতক জাহেদ ওরফে রাজু, শামীম ও শাহীন নামের তিন যুবককে ধরতে অভিযান চলছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার এসআই মুহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, ধর্ষকদের কাছ থেকে ধর্ষণের সময় ধারণকৃত ভিডিওচিত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত বছর ২৫ নভেম্বর সিংগাইর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণীর প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী লিজা ফুফুর অসুস্থতার কথা বলে তার বান্ধবীকে (১৮) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে সাভারের ব্যাংক কলোনি ছাপড়া মসজিদের উত্তর পাশের একটি বাড়ির নিচতলায় অবস্থিত ব্যাচেলর মেসে নিয়ে যায়। এরপর লিজা তার বান্ধবীকে মেসের একটি রুমের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। রুমের মধ্যে আগে থেকে উপস্থিত পাঁচ-ছয়জন যুবক উচ্চ শব্দে গান বাজিয়ে মেয়েটির ওপর নির্যাতন চালায়। তারা ডিজিটাল ক্যামেরায় নির্যাতনের ভিডিওচিত্র ধারণ করে। এ ঘটনা কাউকে জানালে মেয়েটির প্রাণনাশের হুমকি দেয় ধর্ষকরা। নির্যাতনের ঘটনা পরিবারকে জানালে ধর্ষণকারীরা ভিডিওচিত্রটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকে।
বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বৃহস্পতিবার নির্যাতিত শিক্ষার্থীর মা সাভার মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর বৃহস্পতিবার রাতভর অভিযান চালিয়ে ওই চারজনকে আটক করা হয়। এ ছাড়াও পলাতক জাহেদ ওরফে রাজু, শামীম ও শাহীন নামের তিন যুবককে ধরতে অভিযান চলছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার এসআই মুহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, ধর্ষকদের কাছ থেকে ধর্ষণের সময় ধারণকৃত ভিডিওচিত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
No comments