‘যুদ্ধাপরাধের বিচার আজ জাতীয় দাবি’
বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সিলেটের সিটি পয়েন্টে ১৪ দলের মহাসমাবেশে
বক্তারা বলেছেন, একদিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার, আর অন্যদিকে
রাজপথে নবপ্রজন্ম।
তাই যুদ্ধাপরাধীদের আর পালানোর কোন
সুযোগ নেই। এই দেশে, এই মাটিতেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যকর করা হবে।
বক্তারা বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আজ আওয়ামী লীগের নয়, জাতীয় দাবিতে
পরিণত হয়েছে। এই দাবি পূরণে শেখ হাসিনা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেষ্টা
চালাচ্ছেন। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের
সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর
সদস্য সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, উপদেষ্টাম-লীর সদস্য ও মন্ত্রী
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম,
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক
শফিকুর রহমান চৌধূরী এমপি প্রমুখ।
মহাসমাবেশে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, সরকার দেশ শাসনের চার বছরে নির্বাচনী ওয়াদা পূরণ করেছে। ইতোমধ্যে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। নিজেদের অর্থায়নে এই কাজ শুরু হচ্ছে। ইতোমধ্যে সেতুর নকশাসহ আনুষঙ্গিক কাজে প্রায় ১৫শ’ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থন ও দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জন্য তাঁকেও একদিন জবাব দিতে হবে ।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, নতুন প্রজন্ম আজ জেগে উঠেছে। তারা বুঝিয়ে দিয়েছে গণতন্ত্র আজ সুসংহত। দেশের এই জাগরণ প্রমাণ করেছে দেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে নবপ্রজন্ম কত দৃঢ় ও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আজ আওয়ামী লীগের নয়, জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। এই দাবি পূরণে শেখ হাসিনা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। আর জননেত্রী শেখ হাসিনা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করেছেন এবং শেষ করবেন। আগামী নির্বাচনে জনগণ ভোটের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষাবলম্বনকারীদের জবাব দেবে।
আমির হোসেন আমু বলেন রাজাকার কাদের মোল্লার রায় দেশবাসী মানেনি, আওয়ামী লীগও মানে না। সরকার আপীল করে জনতার রায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাবে।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদের পরিচালনায় মহাসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী শিরিন আক্তার, সৈয়দা জেবুন্নেছা হক এমপি, মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ানসহ সিনিয়র নেতারা।
মহাসমাবেশে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, সরকার দেশ শাসনের চার বছরে নির্বাচনী ওয়াদা পূরণ করেছে। ইতোমধ্যে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। নিজেদের অর্থায়নে এই কাজ শুরু হচ্ছে। ইতোমধ্যে সেতুর নকশাসহ আনুষঙ্গিক কাজে প্রায় ১৫শ’ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থন ও দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জন্য তাঁকেও একদিন জবাব দিতে হবে ।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, নতুন প্রজন্ম আজ জেগে উঠেছে। তারা বুঝিয়ে দিয়েছে গণতন্ত্র আজ সুসংহত। দেশের এই জাগরণ প্রমাণ করেছে দেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে নবপ্রজন্ম কত দৃঢ় ও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আজ আওয়ামী লীগের নয়, জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। এই দাবি পূরণে শেখ হাসিনা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। আর জননেত্রী শেখ হাসিনা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করেছেন এবং শেষ করবেন। আগামী নির্বাচনে জনগণ ভোটের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষাবলম্বনকারীদের জবাব দেবে।
আমির হোসেন আমু বলেন রাজাকার কাদের মোল্লার রায় দেশবাসী মানেনি, আওয়ামী লীগও মানে না। সরকার আপীল করে জনতার রায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাবে।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদের পরিচালনায় মহাসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী শিরিন আক্তার, সৈয়দা জেবুন্নেছা হক এমপি, মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ানসহ সিনিয়র নেতারা।
No comments