না’গঞ্জে শিবিরকর্মীদের রিমান্ড শুনানিতে হট্টগোল
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতারকৃত শিবিরকর্মীদের রিমান্ড শুনানিকালে
আদালতে অসৌজন্যমূলক আচরণের জের ধরে আদালত প্রাঙ্গণে সম্মিলিত আইনজীবী
সমন্বয় পরিষদের আইনজীবী ও বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মধ্যে ধাওয়া ও
পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল দুপুরে এ ঘটনার প্রতিবাদে
বিএনপিপন্থী আইনজীবী এবং সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ আদালত প্রাঙ্গণে
পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছে। পরিস্থিতি সঙ্ঘাতময় হয়ে উঠলে অতিরিক্ত পুলিশ
এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২ ফেব্র“য়ারি সকালে শহরের শহীদ মিনার এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের ওপর শিবিরকর্মীদের হামলার ঘটনায় ওই রাতেই পুলিশ পুরো জেলা থেকে ২০ জন জামায়াত-শিবিরকর্মীকে গ্রেফতার করে। মামলা করা হয় ২২ জনের বিরুদ্ধে। গতকাল ছিল ওই মামলায় গ্রেফতারকৃত নাঈম, মেজবাহ, খোকন, হেলাল ও আল আমিনের পাঁচ দিনের রিমান্ড শুনানি। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিনের আদালতে রিমান্ড শুনানিতে বিএনপি নেতা এবং আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল বারী ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা এবং বারের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাকির হোসেনসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা শুনানিতে অংশ নেন। রিমান্ডের বিরোধিতা করে বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল বারী ভূঁইয়া বক্তৃতা করেন। এরপর কোর্ট এসআই আশরাফ রিমান্ডের পে বক্তব্য রাখলে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তার ওপর প্তি হন। একপর্যায়ে আদালত অভ্যন্তরের অবস্থা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় ম্যাজিস্ট্রেট আসামিদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে এজলাস থেকে নেমে যান।
বিচারক এজলাস থেকে নেমে যাওয়ার পর আদালতের বাইরে শহর বিএনপি নেতা এ টি এম কামাল এ নিয়ে হ্যান্ড মাইকে বক্তব্য দেয়া শুরু করলে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নেতারা এসে বিএনপি নেতা কামালকে মাইকে বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকতে বলেন। কামাল তাদের অনুরোধ উপো করে বক্তব্য অব্যাহত রাখলে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ আইনজীবীরা বিএনপি নেতা কামালসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া করে। এরপর উভয় পই আদালত প্রাঙ্গণে শুরু করে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া এবং পাল্টাপাল্টি মিছিল।
বিএনপি নেতা কামালের অভিযোগ বিনা কারণেই সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের আইনজীবীরা তাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়।
বারের সভাপতি বিএনপি নেতা আবদুল বারী ভূঁইয়া অভিযোগ করে বলেন, আদালতের ভেতরে কোর্ট এসআই আশরাফ তাদের সাথে অশোভন আচরণ করেছে। তা ছাড়া সে পুলিশ ডেকে আইনজীবীদের গ্রেফতারের ভয় দেখিয়েছে। এ জন্য আমরা আদালত বর্জন করেছি।
সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নেতা অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু বলেন, বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আদালতের ভেতরে বিচারকের সাথে অশোভন আচরণ করে এবং বাইরে এসে তাদের শহর কমিটির এক নেতাকে দিয়ে মাইকে উত্তপ্ত বক্তব্য দিয়ে পরিস্থিতিকে আরো ঘোলাটে করে তোলার চেষ্টা করলে আমরা তাদের বাধা দিয়েছি।
ঘটনার ব্যাপারে কোর্ট পরিদর্শক আসাদ বলেন, বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা কোর্ট এসআইয়ের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুলেছে সেটি ঠিক নয়। কারণ বিচারকের নির্দেশ ছাড়া আদালতে অতিরিক্ত ফোর্স ডেকে পাঠানোর মতা কোর্ট এসআইয়ের নেই।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২ ফেব্র“য়ারি সকালে শহরের শহীদ মিনার এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের ওপর শিবিরকর্মীদের হামলার ঘটনায় ওই রাতেই পুলিশ পুরো জেলা থেকে ২০ জন জামায়াত-শিবিরকর্মীকে গ্রেফতার করে। মামলা করা হয় ২২ জনের বিরুদ্ধে। গতকাল ছিল ওই মামলায় গ্রেফতারকৃত নাঈম, মেজবাহ, খোকন, হেলাল ও আল আমিনের পাঁচ দিনের রিমান্ড শুনানি। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিনের আদালতে রিমান্ড শুনানিতে বিএনপি নেতা এবং আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল বারী ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা এবং বারের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাকির হোসেনসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা শুনানিতে অংশ নেন। রিমান্ডের বিরোধিতা করে বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল বারী ভূঁইয়া বক্তৃতা করেন। এরপর কোর্ট এসআই আশরাফ রিমান্ডের পে বক্তব্য রাখলে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তার ওপর প্তি হন। একপর্যায়ে আদালত অভ্যন্তরের অবস্থা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় ম্যাজিস্ট্রেট আসামিদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে এজলাস থেকে নেমে যান।
বিচারক এজলাস থেকে নেমে যাওয়ার পর আদালতের বাইরে শহর বিএনপি নেতা এ টি এম কামাল এ নিয়ে হ্যান্ড মাইকে বক্তব্য দেয়া শুরু করলে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নেতারা এসে বিএনপি নেতা কামালকে মাইকে বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকতে বলেন। কামাল তাদের অনুরোধ উপো করে বক্তব্য অব্যাহত রাখলে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ আইনজীবীরা বিএনপি নেতা কামালসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া করে। এরপর উভয় পই আদালত প্রাঙ্গণে শুরু করে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া এবং পাল্টাপাল্টি মিছিল।
বিএনপি নেতা কামালের অভিযোগ বিনা কারণেই সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের আইনজীবীরা তাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়।
বারের সভাপতি বিএনপি নেতা আবদুল বারী ভূঁইয়া অভিযোগ করে বলেন, আদালতের ভেতরে কোর্ট এসআই আশরাফ তাদের সাথে অশোভন আচরণ করেছে। তা ছাড়া সে পুলিশ ডেকে আইনজীবীদের গ্রেফতারের ভয় দেখিয়েছে। এ জন্য আমরা আদালত বর্জন করেছি।
সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নেতা অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু বলেন, বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আদালতের ভেতরে বিচারকের সাথে অশোভন আচরণ করে এবং বাইরে এসে তাদের শহর কমিটির এক নেতাকে দিয়ে মাইকে উত্তপ্ত বক্তব্য দিয়ে পরিস্থিতিকে আরো ঘোলাটে করে তোলার চেষ্টা করলে আমরা তাদের বাধা দিয়েছি।
ঘটনার ব্যাপারে কোর্ট পরিদর্শক আসাদ বলেন, বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা কোর্ট এসআইয়ের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুলেছে সেটি ঠিক নয়। কারণ বিচারকের নির্দেশ ছাড়া আদালতে অতিরিক্ত ফোর্স ডেকে পাঠানোর মতা কোর্ট এসআইয়ের নেই।
No comments