আজ মহাসমাবেশ
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি
জেনারেল কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে শুরু হওয়া আন্দোলন
দেখতে না দেখতেই পরিণত হয়েছে সর্বজনীন গণ-আন্দোলনে।
কাদের
মোল্লার ফাঁসি ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে তিন দিন আগে
রাজধানীর শাহবাগে সূচিত গণসমাবেশ আজ শুক্রবার রূপ নেবে মহাসমাবেশে। গত
বুধবার শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর থেকে এ মহাসমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছিল। গতকাল
বৃহস্পতিবার দেওয়া হয়েছে কর্মসূচির দিকনির্দেশনা।
আজ বিকেল ৩টায় এ মহাসমাবেশ শুরু হবে বলে গতকাল সন্ধ্যায় আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। আন্দোলনকারীদের পক্ষে একজন কোনো সাংগঠনিক পরিচয় উল্লেখ না করে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে বলেন, শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ ঘিরে অনুষ্ঠিত হবে 'ছাত্র-যুব মহাসমাবেশ'। তবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষকসহ সব শ্রেণী-পেশার মানুষ এতে অংশ নেবে। এতে কোনো রাজনৈতিক বা সাংগঠনিক রূপ থাকবে না।
ঘোষক বলেন, মহাসমাবেশ মঞ্চে কোনো রাজনৈতিক দলের কোনো নেতার বক্তব্য থাকবে না। কেবলমাত্র ছাত্র-যুব ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা কথা বলবেন। মহাসমাবেশে কোনো দল বা সংগঠনের কোনো ব্যানার আনা যাবে না। মহাসমাবেশ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের স্বার্থে প্রশাসনের সহযোগিতাও চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মহাসমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় নিজ দায়িত্বে শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য। তবে মহাসমাবেশ অব্যাহত থাকবে কি না বা কখন শেষ হবে এ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে ঘোষক দেশের সব স্কুল-কলেজ ও কল-কারখানা বন্ধ রেখে সবাইকে মহাসমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান। আয়োজকরা বলেন, আন্দোলনকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে যাতে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি হয়, নিষিদ্ধ করা হয় স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি।
আজ বিকেল ৩টায় এ মহাসমাবেশ শুরু হবে বলে গতকাল সন্ধ্যায় আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। আন্দোলনকারীদের পক্ষে একজন কোনো সাংগঠনিক পরিচয় উল্লেখ না করে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে বলেন, শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ ঘিরে অনুষ্ঠিত হবে 'ছাত্র-যুব মহাসমাবেশ'। তবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষকসহ সব শ্রেণী-পেশার মানুষ এতে অংশ নেবে। এতে কোনো রাজনৈতিক বা সাংগঠনিক রূপ থাকবে না।
ঘোষক বলেন, মহাসমাবেশ মঞ্চে কোনো রাজনৈতিক দলের কোনো নেতার বক্তব্য থাকবে না। কেবলমাত্র ছাত্র-যুব ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা কথা বলবেন। মহাসমাবেশে কোনো দল বা সংগঠনের কোনো ব্যানার আনা যাবে না। মহাসমাবেশ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের স্বার্থে প্রশাসনের সহযোগিতাও চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মহাসমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় নিজ দায়িত্বে শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য। তবে মহাসমাবেশ অব্যাহত থাকবে কি না বা কখন শেষ হবে এ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে ঘোষক দেশের সব স্কুল-কলেজ ও কল-কারখানা বন্ধ রেখে সবাইকে মহাসমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান। আয়োজকরা বলেন, আন্দোলনকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে যাতে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি হয়, নিষিদ্ধ করা হয় স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি।
No comments