বাংলাদেশের সংসদে ভাষণ দেবেন প্রণব মুখার্জি
ভারতের প্রেসিডেন্ট প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ভাষণ দেবেন। এ
কারণে আগামী মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহের যেকোনো দিন সংসদের বিশেষ বৈঠক ডাকা
হবে।
তবে এখনো দিনক্ষণ চূড়ান্ত করা হয়নি। ভারতীয়
হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আগামী ৪ মার্চ সংসদের বিশেষ বৈঠকে
প্রণব মুখার্জি ভাষণ দিতে পারেন। চলতি নবম জাতীয় সংসদের ১৬তম অধিবেশনে এসে
এটিই হবে সংসদের প্রথম বিশেষ বৈঠক।
প্রণব মুখার্জি ভাষণ দিলে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সংসদে তৃতীয় কোনো নেতার ভাষণ হবে এটি। এর আগে ১৯৭৩ সালের জানুয়ারিতে যুগোশ্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো ও ১৯৭৪ সালের জুনে ভারতের প্রেসিডেন্ট ভি ভি গিরির সংসদে ভাষণ উপলে বিশেষ বৈঠক ডাকা হয়। সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, সংসদের বিশেষ বৈঠকের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ভারতের একটি অগ্রবর্তী দল সংসদ সচিবালয় পরিদর্শন করেছে। তারা প্রণব মুখার্জির সফরের বিষয়ে সংসদ সচিবের সাথে আলোচনা করেছে। প্রণব মুখার্জি সংসদের সম্ভাব্য যেসব স্থানে অবস্থান করবেন, সেগুলো পরীা-নিরীা করেছে। ভারতের প্রেসিডেন্টের আগমন নিয়ে স্পিকার আবদুল হামিদ ইতোমধ্যে সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেছেন। এ বিষয়ে প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনার পর স্পিকার জাতীয় সংসদের বিশেষ বৈঠকের দিন ও সময় চূড়ান্ত করবেন বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্টরা আরো জানান, ভারতের প্রেসিডেন্ট সংসদ কে প্রবেশের সময় প্রথমে ভারতের ও পরে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। তিনি প্রথমে স্পিকারের পাশে রাখা আসনে বসবেন। পরে স্পিকারের ঘোষণা অনুযায়ী ভাষণ দেবেন। ভাষণ শেষে প্রণব মুখার্জি চলে যাওয়ার সময় আবারো ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। এরপর স্পিকার রেওয়াজ অনুযায়ী সংসদের বৈঠক নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মুলতবি করবেন। ভারতীয় হাইকমিশন সূত্র জানায়, আগামী মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে ভারতের প্রেসিডেন্ট প্রণব মুখার্জি তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে আসবেন। সূত্র জানায়, ৩ মার্চ তিনি ঢাকায় আসবেন। ৫ মার্চ তিনি দিল্লি ফিরে যাবেন। সে হিসেবে ৪ মার্চ ভাষণ দেয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সফরসঙ্গী হিসেবে প্রণব মুখার্জির স্ত্রী সাথে থাকবেন।
প্রণব মুখার্জি ভাষণ দিলে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সংসদে তৃতীয় কোনো নেতার ভাষণ হবে এটি। এর আগে ১৯৭৩ সালের জানুয়ারিতে যুগোশ্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো ও ১৯৭৪ সালের জুনে ভারতের প্রেসিডেন্ট ভি ভি গিরির সংসদে ভাষণ উপলে বিশেষ বৈঠক ডাকা হয়। সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, সংসদের বিশেষ বৈঠকের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ভারতের একটি অগ্রবর্তী দল সংসদ সচিবালয় পরিদর্শন করেছে। তারা প্রণব মুখার্জির সফরের বিষয়ে সংসদ সচিবের সাথে আলোচনা করেছে। প্রণব মুখার্জি সংসদের সম্ভাব্য যেসব স্থানে অবস্থান করবেন, সেগুলো পরীা-নিরীা করেছে। ভারতের প্রেসিডেন্টের আগমন নিয়ে স্পিকার আবদুল হামিদ ইতোমধ্যে সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেছেন। এ বিষয়ে প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনার পর স্পিকার জাতীয় সংসদের বিশেষ বৈঠকের দিন ও সময় চূড়ান্ত করবেন বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্টরা আরো জানান, ভারতের প্রেসিডেন্ট সংসদ কে প্রবেশের সময় প্রথমে ভারতের ও পরে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। তিনি প্রথমে স্পিকারের পাশে রাখা আসনে বসবেন। পরে স্পিকারের ঘোষণা অনুযায়ী ভাষণ দেবেন। ভাষণ শেষে প্রণব মুখার্জি চলে যাওয়ার সময় আবারো ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। এরপর স্পিকার রেওয়াজ অনুযায়ী সংসদের বৈঠক নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মুলতবি করবেন। ভারতীয় হাইকমিশন সূত্র জানায়, আগামী মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে ভারতের প্রেসিডেন্ট প্রণব মুখার্জি তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে আসবেন। সূত্র জানায়, ৩ মার্চ তিনি ঢাকায় আসবেন। ৫ মার্চ তিনি দিল্লি ফিরে যাবেন। সে হিসেবে ৪ মার্চ ভাষণ দেয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সফরসঙ্গী হিসেবে প্রণব মুখার্জির স্ত্রী সাথে থাকবেন।
No comments