ইউরোপীয় মার্কেটে আরো দু’টি জাহাজ রফতানি করছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড
আইজেফয়র্ড ও স্টেলা আটলান্টিক নামে দু’টি জাহাজ ইউরোপীয় বাজারে রফতানি
করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাহাজ নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন
শিপইয়ার্ড।
গত বুধবার চট্টগ্রাম বোট কাবে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্যমে এ দু’টি জাহাজ ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ দু’টি জাহাজের মধ্যে ১৪৭ জন যাত্রী ও ২৮টি যানবাহন বহনে সম আইজেফয়র্ড নামের জাহাজটি ডেনমার্কের হুনডেসটেড-রোরভিগ ফায়েরগিফাটের মালিকানায় নির্মিত হয়েছে। এটি ডেনমার্কের উপকূলীয় অঞ্চলে চলাচল করবে। ৪১০০ ডিডব্লিউটি এমপিসি ধারণ মতাসম্পন্ন স্টেলা আটলান্টিক নামের অপর জাহাজটি ইউরোপীয় সাগরে চলাচল করবে।
জাহাজ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত সোয়েন ওলিং।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের এমপি বলেন, জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশ এখন একটি ব্র্যান্ড। বাংলাদেশের শিপইয়ার্ডগুলো বিশেষ করে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড উন্নত প্রযুক্তির জাহাজ নির্মাণে আন্তর্জাতিক েেত্র দতা প্রমাণ করেছে। ‘বাংলাদেশের মানুষ দুঃসাধ্যকেও জয় করতে পারে তা আবারো প্রমাণ করল অটোমেটিক এই জাহাজ নির্মাণ করে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত সোয়েন ওলিং বলেন, এ জাহাজ দু’টি বাংলাদেশে নির্মিত প্রোডাক্ট হিসেবে পরিচিত হবে। এর ফলে ডেনমার্কের জাহাজ ক্রেতারা বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় জাহাজ শিল্পে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমরা ওয়েস্টার্ন মেরিন পরিবার দু’টি জাহাজ হস্তান্তর করতে পেরে খুবই আনন্দিত। তিনি বলেন, আইজেফয়র্ড একটি সাম্প্রতিক মডেলের অত্যাধুনিক রো রো জাহাজ। ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের বড় অর্জন যে, তারা এটি সফলভাবে হস্তান্তর করতে পেরেছে।
আইজেফয়র্ড নামের জাহাজটি অতি উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন এবং সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি সংযোজনে কাসের তত্ত্ব¡াবধানে নির্মাণ করা হয়েছে। এটি বিশ্বের শক্তিধর মেরিটাইম কর্তৃপ ‘ড্যানিশ মেরিটাইম অথরিটি’র অনুমোদনে ব্যুরো ভেরিটাস কাসের তত্ত্বাবধানে নির্মাণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া আইজেফয়র্ড জাহাজটিতে যাত্রী বহনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে। এ ছাড়া এ জাহাজটিতে আধুনিক মেরিন যন্ত্রপাতি থাকায় এটি কেবল দু’জন ব্যক্তি অপারেট করতে পারবে।
উল্লেখ্য, এ ধরনের উচ্চমানসম্পন্ন ফেরি ডেনমার্কে নির্মিত হয়ে থাকে এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশে এ ধরনের ফেরি রফতানিতে তাদের খ্যাতিও রয়েছে। এমনকি অতীতে বাংলাদেশও ডেনমার্ক থেকে এ ধরনের জাহাজ আমদানি করতো। তাই ডেনমার্কের কাছে আইজেফয়র্ড ফেরিটি হস্তান্তর করা অবশ্যই বাংলাদেশের জন্য গৌরবের বিষয়। এর ফলে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্পে নতুন মাত্রা সংযোজিত হলো।
অন্য দিকে স্টেলা আটলান্টিক নামের জাহাজটি ৪১০০ ডিডব্লিউটি ধারণ মতাবিশিষ্ট একটি ভারী মালবাহী জাহাজ। এটির দু’টি ডেক রয়েছে, যার ফলে এটি একই সময়ে দুই ধরনের কারগো বহন করতে সম হবে। এ ছাড়া এটিতে মোট ১২০ টনবিশিষ্ট দু’টি হাইড্রোলিক ক্রেন বসানো হয়েছে। নতুন এ জাহাজটি জার্মানিশার লয়েডের তত্ত্ব¡াবধানে নির্মিত হয়েছে।
এ দু’টি জাহাজের মধ্যে ১৪৭ জন যাত্রী ও ২৮টি যানবাহন বহনে সম আইজেফয়র্ড নামের জাহাজটি ডেনমার্কের হুনডেসটেড-রোরভিগ ফায়েরগিফাটের মালিকানায় নির্মিত হয়েছে। এটি ডেনমার্কের উপকূলীয় অঞ্চলে চলাচল করবে। ৪১০০ ডিডব্লিউটি এমপিসি ধারণ মতাসম্পন্ন স্টেলা আটলান্টিক নামের অপর জাহাজটি ইউরোপীয় সাগরে চলাচল করবে।
জাহাজ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত সোয়েন ওলিং।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের এমপি বলেন, জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশ এখন একটি ব্র্যান্ড। বাংলাদেশের শিপইয়ার্ডগুলো বিশেষ করে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড উন্নত প্রযুক্তির জাহাজ নির্মাণে আন্তর্জাতিক েেত্র দতা প্রমাণ করেছে। ‘বাংলাদেশের মানুষ দুঃসাধ্যকেও জয় করতে পারে তা আবারো প্রমাণ করল অটোমেটিক এই জাহাজ নির্মাণ করে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত সোয়েন ওলিং বলেন, এ জাহাজ দু’টি বাংলাদেশে নির্মিত প্রোডাক্ট হিসেবে পরিচিত হবে। এর ফলে ডেনমার্কের জাহাজ ক্রেতারা বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় জাহাজ শিল্পে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমরা ওয়েস্টার্ন মেরিন পরিবার দু’টি জাহাজ হস্তান্তর করতে পেরে খুবই আনন্দিত। তিনি বলেন, আইজেফয়র্ড একটি সাম্প্রতিক মডেলের অত্যাধুনিক রো রো জাহাজ। ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের বড় অর্জন যে, তারা এটি সফলভাবে হস্তান্তর করতে পেরেছে।
আইজেফয়র্ড নামের জাহাজটি অতি উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন এবং সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি সংযোজনে কাসের তত্ত্ব¡াবধানে নির্মাণ করা হয়েছে। এটি বিশ্বের শক্তিধর মেরিটাইম কর্তৃপ ‘ড্যানিশ মেরিটাইম অথরিটি’র অনুমোদনে ব্যুরো ভেরিটাস কাসের তত্ত্বাবধানে নির্মাণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া আইজেফয়র্ড জাহাজটিতে যাত্রী বহনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে। এ ছাড়া এ জাহাজটিতে আধুনিক মেরিন যন্ত্রপাতি থাকায় এটি কেবল দু’জন ব্যক্তি অপারেট করতে পারবে।
উল্লেখ্য, এ ধরনের উচ্চমানসম্পন্ন ফেরি ডেনমার্কে নির্মিত হয়ে থাকে এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশে এ ধরনের ফেরি রফতানিতে তাদের খ্যাতিও রয়েছে। এমনকি অতীতে বাংলাদেশও ডেনমার্ক থেকে এ ধরনের জাহাজ আমদানি করতো। তাই ডেনমার্কের কাছে আইজেফয়র্ড ফেরিটি হস্তান্তর করা অবশ্যই বাংলাদেশের জন্য গৌরবের বিষয়। এর ফলে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্পে নতুন মাত্রা সংযোজিত হলো।
অন্য দিকে স্টেলা আটলান্টিক নামের জাহাজটি ৪১০০ ডিডব্লিউটি ধারণ মতাবিশিষ্ট একটি ভারী মালবাহী জাহাজ। এটির দু’টি ডেক রয়েছে, যার ফলে এটি একই সময়ে দুই ধরনের কারগো বহন করতে সম হবে। এ ছাড়া এটিতে মোট ১২০ টনবিশিষ্ট দু’টি হাইড্রোলিক ক্রেন বসানো হয়েছে। নতুন এ জাহাজটি জার্মানিশার লয়েডের তত্ত্ব¡াবধানে নির্মিত হয়েছে।
No comments