কাদের মোল্লার সম্বল থালা বাটি কম্বল
এত দিন বেশ আরাম-আয়েশেই ছিলেন জামায়াত
নেতা আবদুল কাদের মোল্লা। মানবতাবিরোধী অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার পর সেই
আয়েশ আর থাকল না। ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে আগে তিনি থাকতেন খাটে, ছিল
লেপ-তোশক, টেলিভিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে তাঁর ঠাঁই হয়েছে মেঝেতে।
সাধারণ বন্দির মতোই জুটেছে তিনটি কম্বল, একটি থালা আর বাটি। গাজীপুরের
কাশিমপুর ২ নম্বর কারাগারের ৬০ সেলের একটি কক্ষে রাখা হয়েছে তাঁকে। সেখানে
বসে বিটিভি দেখার সুযোগ অবশ্য তিনি পাচ্ছেন।
এক কারা কর্মকর্তা জানান, টিভিতে কাদের মোল্লা গতকাল দেখেছেন তাঁর ফাঁসির দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের দৃশ্য। এ সময় তাঁকে দেখাচ্ছিল বিমর্ষ।
গ্রেপ্তারের পর আদালতের নির্দেশে কাদের মোল্লাকে ভিআইপি বন্দি হিসেবে ডিভিশন দেওয়া হয়েছিল। তবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হওয়ার পর কারাবিধি অনুযায়ী তাঁর ডিভিশন বাতিল করা হয়েছে।
কাশিমপুর-২ নম্বর কারাগারের জেলার সুভাষ চন্দ্র ঘোষ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশনের অযোগ্য অপরাধে সাজা হওয়ায় কাদের মোল্লার আগের ডিভিশন বন্দির সব সুযোগ-সুবিধা রহিত করা হয়েছে।'
কারা সূত্র আরো জানায়, গত সোমবার কাশিমপুর কারাগার থেকে কাদের মোল্লাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। রায়ের পর আবারও তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকেই তাঁকে সাধারণ পোশাক খুলে কয়েদির পোশাকে পাঠানো হয়েছে।
কাশিমপুর কারাগারে যাওয়ার পর কাদের মোল্লাকে ৬০ সেলের পুর্বদিকের একটি কক্ষে রাখা হয়। আগে তাঁকে রাখা হয়েছিল এ কারাগারের সুরমা সেলে। সেখানে খাট, জাজিম, টেবিল, টিভিও ছিল। টিভিটি কাদের মোল্লা তাঁর স্বজনদের দিয়ে আনিয়েছিলেন। গতকাল সাধারণ সেলে যাওয়ার পর তাঁকে শুধু সেই টিভিটিই দেওয়া হয়েছে। সেলে যাওয়ার পর থেকেই তিনি বিটিভিতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর ফাঁসির দাবিতে যে আন্দোলন হচ্ছে তা দেখা শুরু করেন। এক কারা কর্মকর্তা জানান, কাদের মোল্লাকে বিমর্ষ অবস্থায় টিভি দেখতে দেখা যায়।
২০১০ সালের ১৯ জুলাই কাদের মোল্লাকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। সেখান থেকে ২০১১ সালের ২৪ জুন কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এক কারা কর্মকর্তা জানান, টিভিতে কাদের মোল্লা গতকাল দেখেছেন তাঁর ফাঁসির দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের দৃশ্য। এ সময় তাঁকে দেখাচ্ছিল বিমর্ষ।
গ্রেপ্তারের পর আদালতের নির্দেশে কাদের মোল্লাকে ভিআইপি বন্দি হিসেবে ডিভিশন দেওয়া হয়েছিল। তবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হওয়ার পর কারাবিধি অনুযায়ী তাঁর ডিভিশন বাতিল করা হয়েছে।
কাশিমপুর-২ নম্বর কারাগারের জেলার সুভাষ চন্দ্র ঘোষ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশনের অযোগ্য অপরাধে সাজা হওয়ায় কাদের মোল্লার আগের ডিভিশন বন্দির সব সুযোগ-সুবিধা রহিত করা হয়েছে।'
কারা সূত্র আরো জানায়, গত সোমবার কাশিমপুর কারাগার থেকে কাদের মোল্লাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। রায়ের পর আবারও তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকেই তাঁকে সাধারণ পোশাক খুলে কয়েদির পোশাকে পাঠানো হয়েছে।
কাশিমপুর কারাগারে যাওয়ার পর কাদের মোল্লাকে ৬০ সেলের পুর্বদিকের একটি কক্ষে রাখা হয়। আগে তাঁকে রাখা হয়েছিল এ কারাগারের সুরমা সেলে। সেখানে খাট, জাজিম, টেবিল, টিভিও ছিল। টিভিটি কাদের মোল্লা তাঁর স্বজনদের দিয়ে আনিয়েছিলেন। গতকাল সাধারণ সেলে যাওয়ার পর তাঁকে শুধু সেই টিভিটিই দেওয়া হয়েছে। সেলে যাওয়ার পর থেকেই তিনি বিটিভিতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর ফাঁসির দাবিতে যে আন্দোলন হচ্ছে তা দেখা শুরু করেন। এক কারা কর্মকর্তা জানান, কাদের মোল্লাকে বিমর্ষ অবস্থায় টিভি দেখতে দেখা যায়।
২০১০ সালের ১৯ জুলাই কাদের মোল্লাকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। সেখান থেকে ২০১১ সালের ২৪ জুন কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
No comments