পুষ্টিকথা- জলপাই
জলপাইয়ের খোসাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ডায়াটারি ফাইবার, যা পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদন্ত্র, কোলনের ক্যানসার প্রতিরোধ করে (এইসবই পেটের বা পাকস্থলীর অংশ)। খাবার সঠিকভাবে হজমে আঁশ সাহায্য করে।দেহের রক্ত চলাচল ঠিক রাখতে অবদান রাখে।
ফলে দেহের জন্য ক্ষতিকর লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়। হূৎপিণ্ড কাজ করে সঠিকভাবে।
উচ্চমাত্রার ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’-এর স্থান এই ফল। এই ভিটামিন দুটি চোখের রোগগুলোকে দূরে রাখে। ত্বক, চুল, দাঁত, হাঁড়কে করে মজবুত।
রাতকানা, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় ইনফেকশন-জনিত সমস্যাগুলো দূর করে জলপাই।
যেকোনো অপারেশনের পর কাটাছেঁড়া শুকানোর জন্য জলপাই খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এতে ক্ষতি হতে পারে।
নিয়মিত জলপাই খেলে গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে পাথর, বাতের ব্যথা বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের পরিমাণ কমে। জলপাইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, যা দেহের ক্যানসারের জীবাণুকে ধ্বংস করে, রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়ায় দ্বিগুণ পরিমাণে।
জলপাইয়ের তেল যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য ভীষণ উপকারী। জলপাই ও এর তেলে নেই কোনো চর্বি বা কোলেস্টেরল। তাই রক্তে চর্বি বা লিপিড জমে যাওয়ার কোনো ভয় নেই। উপরন্তু রক্তের চর্বি বা ফ্যাটের পরিমাণ কমায় জলপাই।
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট রয়েছে উচ্চহারে এই ফলে। এই উপাদানের জন্য দেহের রোগ-জীবাণুগুলো মারা যায়। অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়।
গ্রন্থনা: ডা. ফারহানা মোবিন
উচ্চমাত্রার ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’-এর স্থান এই ফল। এই ভিটামিন দুটি চোখের রোগগুলোকে দূরে রাখে। ত্বক, চুল, দাঁত, হাঁড়কে করে মজবুত।
রাতকানা, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় ইনফেকশন-জনিত সমস্যাগুলো দূর করে জলপাই।
যেকোনো অপারেশনের পর কাটাছেঁড়া শুকানোর জন্য জলপাই খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এতে ক্ষতি হতে পারে।
নিয়মিত জলপাই খেলে গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে পাথর, বাতের ব্যথা বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের পরিমাণ কমে। জলপাইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, যা দেহের ক্যানসারের জীবাণুকে ধ্বংস করে, রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়ায় দ্বিগুণ পরিমাণে।
জলপাইয়ের তেল যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য ভীষণ উপকারী। জলপাই ও এর তেলে নেই কোনো চর্বি বা কোলেস্টেরল। তাই রক্তে চর্বি বা লিপিড জমে যাওয়ার কোনো ভয় নেই। উপরন্তু রক্তের চর্বি বা ফ্যাটের পরিমাণ কমায় জলপাই।
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট রয়েছে উচ্চহারে এই ফলে। এই উপাদানের জন্য দেহের রোগ-জীবাণুগুলো মারা যায়। অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়।
গ্রন্থনা: ডা. ফারহানা মোবিন
No comments