যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন নামানোর দাবি ইরানের-অস্বীকার ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের একটি চালকবিহীন বিমান (ড্রোন) নামানোর দাবি করেছে ইরান। দেশটির সেনাবাহিনী গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানায়, স্ক্যান ঈগল নামের যুক্তরাষ্ট্রের একটি ড্রোন আটক করেছে তারা। তবে যুক্তরাষ্ট্র এ কথা অস্বীকার করেছে।
বছরখানেক আগেও যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক একটি ড্রোন আটক করার দাবি করেছিল ইরান। গোয়েন্দাকাজে নিযুক্ত বিমানটি যুক্তরাষ্ট্র ফেরত চাইলে তারা সেটা ফেরত দিতে অস্বীকার করে।
নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল আলি ফাদাউয়িকে উদ্ধৃত করে ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ফারস জানায়, বুশহের শহরের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছে পারস্য উপসাগরে টহল দিচ্ছিল বিমানটি। তেহরানের দাবি, সামরিক তথ্য সংগ্রহ করছিল সেটি। ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করায় বিমানটিকে আটক করা হয়।
বলা হচ্ছে, 'স্ক্যান-ঈগল' টাইপের বিমানটি তৈরি করেছে বোয়িংয়ের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইনসিটু। এটি আকারে ছোট এবং এর নির্মাণব্যয়ও কম। ফাদাউয়ি জানান, এ ধরনের ড্রোন সাধারণত যুদ্ধজাহাজ থেকে পাঠানো হয়। তবে বিমানটি তাঁরা কিভাবে আটক করলেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এক মুখপাত্র জানান, মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানো তাঁদের সব ড্রোন অক্ষত আছে। পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে তাঁদের কোনো বিমান খোয়া যায়নি।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে দাবি করে, গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান আটবার তাদের আকাশসীমায় ঢোকে।
এ তৎপরতা বন্ধ না হলে তেহরান এর উপযুক্ত জবাব দেবে বলেও সতর্ক করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ জানায়, গত ১ নভেম্বর তাদের একটি ড্রোন লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ইরানের একটি জঙ্গি বিমান। তবে সেটাকে তারা ভূপাতিত করতে পারেনি। সূত্র : বিবিসি নিউজ, টেলিগ্রাফ, জি নিউজ।
নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল আলি ফাদাউয়িকে উদ্ধৃত করে ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ফারস জানায়, বুশহের শহরের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছে পারস্য উপসাগরে টহল দিচ্ছিল বিমানটি। তেহরানের দাবি, সামরিক তথ্য সংগ্রহ করছিল সেটি। ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করায় বিমানটিকে আটক করা হয়।
বলা হচ্ছে, 'স্ক্যান-ঈগল' টাইপের বিমানটি তৈরি করেছে বোয়িংয়ের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইনসিটু। এটি আকারে ছোট এবং এর নির্মাণব্যয়ও কম। ফাদাউয়ি জানান, এ ধরনের ড্রোন সাধারণত যুদ্ধজাহাজ থেকে পাঠানো হয়। তবে বিমানটি তাঁরা কিভাবে আটক করলেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এক মুখপাত্র জানান, মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানো তাঁদের সব ড্রোন অক্ষত আছে। পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে তাঁদের কোনো বিমান খোয়া যায়নি।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে দাবি করে, গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান আটবার তাদের আকাশসীমায় ঢোকে।
এ তৎপরতা বন্ধ না হলে তেহরান এর উপযুক্ত জবাব দেবে বলেও সতর্ক করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ জানায়, গত ১ নভেম্বর তাদের একটি ড্রোন লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ইরানের একটি জঙ্গি বিমান। তবে সেটাকে তারা ভূপাতিত করতে পারেনি। সূত্র : বিবিসি নিউজ, টেলিগ্রাফ, জি নিউজ।
No comments