তুরস্কে 'প্যাট্রিয়ট' মোতায়েন করবে ন্যাটো
তুরস্কের সিরিয়া সীমান্তবর্তী এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্ষেপণাস্ত্রবিধ্বংসী ব্যবস্থা 'প্যাট্রিয়ট' মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ন্যাটো। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে গতকাল মঙ্গলবার জোটের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে রাশিয়া সতর্ক করে বলেছে, প্যাট্রিয়ট মোতায়েন করা হলে তা আঞ্চলিক উত্তেজনা না কমিয়ে বরং বাড়াবে।
এদিকে বিরোধীদের ওপর রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগের বিষয়ে সিরিয়াকে আবারও সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তিনি বলেছেন, তেমনটা হলে সিরিয়াকে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। যদিও দামেস্ক আগেই নিশ্চিত করেছে, 'কোনো পরিস্থিতিতেই' তারা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।
ন্যাটো কর্মকর্তারা জানান, সদস্য রাষ্ট্র তুরস্কের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির মাটিতে প্যাট্রিয়ট মোতায়েন করা হবে। সিরিয়ার সঙ্গে তুরস্কের ৯০০ কিলোমিটারের সীমান্ত রয়েছে। সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে প্রায়ই তাদের বোমা তুরস্কের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে গিয়ে পড়ে। প্যাট্রিয়ট হচ্ছে, ভূমি থেকে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, যা শত্রুপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই ধ্বংস করতে সক্ষম।
এর মধ্যেই ন্যাটোর একটি দল প্যাট্রিয়ট মোতায়েনের স্থান নির্বাচনের লক্ষ্যে তুরস্ক সফর করেছে। সিরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান ধ্বংসে এ ব্যবস্থা কাজ করবে। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি বা নেদারল্যান্ডস থেকে তুরস্ককে প্যাট্রিয়ট সরবরাহ করা হতে পারে। এগুলো স্থাপনে কয়েক সপ্তাহ লেগে যাবে। সর্বোচ্চ ছয়টি প্যাট্রিয়ট মোতায়েন করা হতে পারে।
তবে ন্যাটোর এ উদ্যোগের তীব্র বিরোধিতা করেছে জোট সদস্য রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়িপ এরদোগানের সঙ্গে বৈঠকের পর বলেন, এই ব্যবস্থা আঞ্চলিক উত্তেজনা এবং সংঘাতের পরিধি আরো বাড়াবে। সিরিয়া সরকারের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত রাশিয়া।
এদিকে সরকারবিরোধীদের ওপর সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের আশঙ্কা নিয়ে আবারও হুশিয়ারি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। ওয়াশিংটনের জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ে গত সোমবার এক ভাষণে ওবামা জানান, রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের উদ্দেশে বলেন, 'রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এর জন্য আপনাকেই জবাবদিহি করতে হবে।' এর আগের দিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও একই সতর্কতা উচ্চারণ করেন। সূত্র : এএফপি, নিউ ইয়র্ক টাইমস।
এদিকে বিরোধীদের ওপর রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগের বিষয়ে সিরিয়াকে আবারও সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তিনি বলেছেন, তেমনটা হলে সিরিয়াকে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। যদিও দামেস্ক আগেই নিশ্চিত করেছে, 'কোনো পরিস্থিতিতেই' তারা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।
ন্যাটো কর্মকর্তারা জানান, সদস্য রাষ্ট্র তুরস্কের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির মাটিতে প্যাট্রিয়ট মোতায়েন করা হবে। সিরিয়ার সঙ্গে তুরস্কের ৯০০ কিলোমিটারের সীমান্ত রয়েছে। সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে প্রায়ই তাদের বোমা তুরস্কের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে গিয়ে পড়ে। প্যাট্রিয়ট হচ্ছে, ভূমি থেকে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, যা শত্রুপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই ধ্বংস করতে সক্ষম।
এর মধ্যেই ন্যাটোর একটি দল প্যাট্রিয়ট মোতায়েনের স্থান নির্বাচনের লক্ষ্যে তুরস্ক সফর করেছে। সিরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান ধ্বংসে এ ব্যবস্থা কাজ করবে। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি বা নেদারল্যান্ডস থেকে তুরস্ককে প্যাট্রিয়ট সরবরাহ করা হতে পারে। এগুলো স্থাপনে কয়েক সপ্তাহ লেগে যাবে। সর্বোচ্চ ছয়টি প্যাট্রিয়ট মোতায়েন করা হতে পারে।
তবে ন্যাটোর এ উদ্যোগের তীব্র বিরোধিতা করেছে জোট সদস্য রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়িপ এরদোগানের সঙ্গে বৈঠকের পর বলেন, এই ব্যবস্থা আঞ্চলিক উত্তেজনা এবং সংঘাতের পরিধি আরো বাড়াবে। সিরিয়া সরকারের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত রাশিয়া।
এদিকে সরকারবিরোধীদের ওপর সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের আশঙ্কা নিয়ে আবারও হুশিয়ারি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। ওয়াশিংটনের জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ে গত সোমবার এক ভাষণে ওবামা জানান, রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের উদ্দেশে বলেন, 'রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এর জন্য আপনাকেই জবাবদিহি করতে হবে।' এর আগের দিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও একই সতর্কতা উচ্চারণ করেন। সূত্র : এএফপি, নিউ ইয়র্ক টাইমস।
No comments