মৃত্যুর ১১ ঘণ্টা পর পেট কেটে জীবিত শিশু!
অন্তঃসত্ত্বা এক নারীর মৃত্যুর প্রায় ১১ ঘণ্টা পর তাঁর পেট কেটে জীবিত শিশু বের করা হয়েছে। তবে শিশুটি জন্মের ১০-১২ মিনিটের মধ্যেই মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার ইতনা ইউনিয়নের ধলইতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
লোহাগড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনি বিশেষজ্ঞ মায়া রানী বিশ্বাস প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঘটনাটি অদ্ভুত মনে হয়েছে। কারণ অন্তঃসত্ত্বা নারী মারা যাওয়ার পর ১০-১৫ মিনিট পেটের সন্তান জীবিত থাকতে পারে।’
মৃতের স্বামী কামরুল মুন্সী জানান, তাঁর স্ত্রী বাহার বেগম (৩৫) নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ থাকায় তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতালের মৃত্যুসনদে দেখা যায়, ৪ ডিসেম্বর (৩ ডিসেম্বর দিবাগত) রাত ১২ টা ১৫ মিনিটে বাহার বেগম মারা যান।
প্রত্যক্ষদর্শী বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ জানান, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে মৃত বাহার বেগমকে বাড়ির উঠানে গোসল করাতে গিয়ে অনেকের অনুমান হয় তাঁর পেটের সন্তান জীবিত আছে। এ অবস্থায় গ্রাম্য চিকিৎসক একই গ্রামের কাজলী খানম ও ইতনা গ্রামের শহিদুর রহমানকে ডেকে আনা হয়। তাঁরা বাড়ির উঠানেই মৃতের পেট কেটে জীবিত শিশুকন্যা বের করেন। ১০-১২ মিনিট পর শিশুটি মারা যায়।
কাজলী খানম ও শহিদুর রহমান বলেন, শিশুটি জীবিত ছিল। কান্নাকাটিও করেছে। পেট থেকে বের কারার ১০-১২ মিনিট পরে শিশুটি মারা গেছে।
কামরুল মুন্সী অভিযোগ করেন, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের অবহেলার কারণে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন।
তবে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক পরিতোষ কুমার কুণ্ডু বলেন, ‘অবহেলার ব্যাপারে কেউ আমার কাছে অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মৃতের স্বামী কামরুল মুন্সী জানান, তাঁর স্ত্রী বাহার বেগম (৩৫) নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ থাকায় তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতালের মৃত্যুসনদে দেখা যায়, ৪ ডিসেম্বর (৩ ডিসেম্বর দিবাগত) রাত ১২ টা ১৫ মিনিটে বাহার বেগম মারা যান।
প্রত্যক্ষদর্শী বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ জানান, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে মৃত বাহার বেগমকে বাড়ির উঠানে গোসল করাতে গিয়ে অনেকের অনুমান হয় তাঁর পেটের সন্তান জীবিত আছে। এ অবস্থায় গ্রাম্য চিকিৎসক একই গ্রামের কাজলী খানম ও ইতনা গ্রামের শহিদুর রহমানকে ডেকে আনা হয়। তাঁরা বাড়ির উঠানেই মৃতের পেট কেটে জীবিত শিশুকন্যা বের করেন। ১০-১২ মিনিট পর শিশুটি মারা যায়।
কাজলী খানম ও শহিদুর রহমান বলেন, শিশুটি জীবিত ছিল। কান্নাকাটিও করেছে। পেট থেকে বের কারার ১০-১২ মিনিট পরে শিশুটি মারা গেছে।
কামরুল মুন্সী অভিযোগ করেন, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের অবহেলার কারণে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন।
তবে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক পরিতোষ কুমার কুণ্ডু বলেন, ‘অবহেলার ব্যাপারে কেউ আমার কাছে অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
No comments