অপরাধী যেন ছাড়া না পায় by সালমা আলী
পরাগের ঘটনার পর সত্যিই অভিভাবকেরা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছেন। এই শঙ্কা কাটানোর জন্য রাষ্ট্রকেই এগিয়ে আসতে হবে। শিশুর সব ধরনের সুরক্ষা সরকারকেই নিশ্চিত করতে হবে। যারা শিশু অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে।
তাহলে ভবিষ্যতে অন্য ব্যক্তিরা এ ধরনের কাজ করতে ভয় পাবে। সব মা-বাবার সামর্থ্য নেই সন্তানকে গাড়ি দিয়ে বিদ্যালয়ে পৌঁছানোর। আর গাড়ি থাকলেও নিরাপত্তা থাকে কোথায়? আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশকে বেশি সতর্ক ও সচেতন হতে হবে। তারা যেন দুর্নীতির কারণে অপরাধীকে শনাক্ত করেও ছেড়ে না দেয়। জানতে হবে, কেন এ ধরনের অপরাধ ঘটছে?
এর পেছনের কারণ কী। সেসবও খুঁজে বের করতে হবে। বিদ্যালয় কমিউনিটি বা এলাকার মানুষ যদি একত্রে শিশুর নিরাপত্তার বিষয়ে সোচ্চার হয়, তাহলে অভিভাবকেরা খানিকটা স্বস্তি বোধ করবেন। গণমাধ্যমকে আরও জোরালো ভূমিকা পালন করতে হবে। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে নিয়মিত ফলোআপ করতে হবে। তা না হলে নতুন ঘটনার আড়ালে অপরাধীরা পার পেয়ে যায়।
নির্বাহী পরিচালক,
বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি
এর পেছনের কারণ কী। সেসবও খুঁজে বের করতে হবে। বিদ্যালয় কমিউনিটি বা এলাকার মানুষ যদি একত্রে শিশুর নিরাপত্তার বিষয়ে সোচ্চার হয়, তাহলে অভিভাবকেরা খানিকটা স্বস্তি বোধ করবেন। গণমাধ্যমকে আরও জোরালো ভূমিকা পালন করতে হবে। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে নিয়মিত ফলোআপ করতে হবে। তা না হলে নতুন ঘটনার আড়ালে অপরাধীরা পার পেয়ে যায়।
নির্বাহী পরিচালক,
বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি
No comments