কাশ্মিরে উত্তেজনা: শতাধিক রাজনৈতিক নেতা-কর্মী গ্রেফতার
জম্মু-কাশ্মিরে
তীব্র উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যে একশ’র বেশি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী
গ্রেফতার হয়েছেন। একইসঙ্গে সেখানকার দুই সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ও
ওমর আব্দুল্লাহ বর্তমানে গ্রেফতার হয়ে বন্দি অবস্থায় রয়েছেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মিরের জন্য বিশেষ মর্যাদা সম্বলিত ৩৭০ ধারা বাতিল করা এবং রাজ্যটিকে কেন্দ্রীয় সরকার শাসিত দুটি অঞ্চলে বিভক্ত করার পর থেকে সেখানে চাপা উত্তেজনা রয়েছে।
কাশ্মির উপত্যাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থবির হওয়ার পাশাপাশি নিরাপত্তা এজেন্সি রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ একশ’র বেশি মানুষকে শান্তির জন্য হুমকি হিসেবে উদ্ধৃত করে গ্রেফতার করেছে।
নবভারত টাইমস জানিয়েছে, আজ (বুধবার) রাজ্য সরকারের এক সিনিয়র কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন যে, এখনো পর্যন্ত শতাধিক রাজনৈতিক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন।
তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মির পিপলস কনফারেন্সের নেতা সাজ্জাদ লোন ও ইমরান আনসারিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। কাশ্মির উপত্যকায় তাদের কার্যক্রম থেকে শান্তি ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত হওয়ার ভয়ে ম্যাজিস্ট্রেট তাদেরকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার ৩৭০ ধারা বাতিল করার পর থেকে কাশ্মির উপত্যকায় উত্তেজনার পরিবেশ রয়েছে। দক্ষিণ কাশ্মিরের সমস্ত জেলায় কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করাসহ ইন্টারনেট ও রেল পরিষেবা এখনও বন্ধ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে, নিরাপত্তা এজেন্সির কর্মকর্তারা পরিস্থিতির উপরে একনাগাড়ে নজর রাখছেন।
আজ (বুধবার) এক ভিডিও ক্লিপে শ্রীনগরে রাজ্য সচিবালয় ভবনের মাথায় ভারতের জাতীয় পতাকা ও জম্মু-কাশ্মিরের পতাকা উড়তে দেখা যায়। যদিও খুব শিগগিরি সেখান থেকে জম্মু-কাশ্মিরের পতাকা সরিয়ে দিয়ে সেখানে ভারতের কেবল জাতীয় পতাকাকেই রাখা হবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
গতকাল (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় লোকসভায় জম্মু-কাশ্মির পুনর্গঠন সংক্রান্ত বিল পাস হওয়ার পরে জম্মু-কাশ্মির বিধানসভার (সাবেক) স্পিকার নির্মল সিং তার সরকারি গাড়ি থেকে রাজ্যের পতাকা খুলে ফেলেন। তিনি এখন বিজেপি কর্মকর্তা সেজন্য জম্মু-কাশ্মির পুনর্গঠন বিল পাস হতেই রাজ্যের পতাকা খুলে ফেলেছেন বলে সাফাই দিয়েছেন। রাজ্যটি কেন্দ্রীয় সরকারশাসিত প্রদেশে পরিণত হওয়ায় বর্তমান স্পিকার পদ বিলুপ্ত হবে। তিনি এখন থেকে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করবেন না বলেও মন্তব্য করেছেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মিরের জন্য বিশেষ মর্যাদা সম্বলিত ৩৭০ ধারা বাতিল করা এবং রাজ্যটিকে কেন্দ্রীয় সরকার শাসিত দুটি অঞ্চলে বিভক্ত করার পর থেকে সেখানে চাপা উত্তেজনা রয়েছে।
কাশ্মির উপত্যাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থবির হওয়ার পাশাপাশি নিরাপত্তা এজেন্সি রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ একশ’র বেশি মানুষকে শান্তির জন্য হুমকি হিসেবে উদ্ধৃত করে গ্রেফতার করেছে।
নবভারত টাইমস জানিয়েছে, আজ (বুধবার) রাজ্য সরকারের এক সিনিয়র কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন যে, এখনো পর্যন্ত শতাধিক রাজনৈতিক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন।
তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মির পিপলস কনফারেন্সের নেতা সাজ্জাদ লোন ও ইমরান আনসারিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। কাশ্মির উপত্যকায় তাদের কার্যক্রম থেকে শান্তি ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত হওয়ার ভয়ে ম্যাজিস্ট্রেট তাদেরকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার ৩৭০ ধারা বাতিল করার পর থেকে কাশ্মির উপত্যকায় উত্তেজনার পরিবেশ রয়েছে। দক্ষিণ কাশ্মিরের সমস্ত জেলায় কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করাসহ ইন্টারনেট ও রেল পরিষেবা এখনও বন্ধ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে, নিরাপত্তা এজেন্সির কর্মকর্তারা পরিস্থিতির উপরে একনাগাড়ে নজর রাখছেন।
আজ (বুধবার) এক ভিডিও ক্লিপে শ্রীনগরে রাজ্য সচিবালয় ভবনের মাথায় ভারতের জাতীয় পতাকা ও জম্মু-কাশ্মিরের পতাকা উড়তে দেখা যায়। যদিও খুব শিগগিরি সেখান থেকে জম্মু-কাশ্মিরের পতাকা সরিয়ে দিয়ে সেখানে ভারতের কেবল জাতীয় পতাকাকেই রাখা হবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
গতকাল (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় লোকসভায় জম্মু-কাশ্মির পুনর্গঠন সংক্রান্ত বিল পাস হওয়ার পরে জম্মু-কাশ্মির বিধানসভার (সাবেক) স্পিকার নির্মল সিং তার সরকারি গাড়ি থেকে রাজ্যের পতাকা খুলে ফেলেন। তিনি এখন বিজেপি কর্মকর্তা সেজন্য জম্মু-কাশ্মির পুনর্গঠন বিল পাস হতেই রাজ্যের পতাকা খুলে ফেলেছেন বলে সাফাই দিয়েছেন। রাজ্যটি কেন্দ্রীয় সরকারশাসিত প্রদেশে পরিণত হওয়ায় বর্তমান স্পিকার পদ বিলুপ্ত হবে। তিনি এখন থেকে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করবেন না বলেও মন্তব্য করেছেন।
No comments