পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে তীব্রগতির উল্কাপিণ্ড
এক
সপ্তাহের ব্যবধানে পৃথিবীর দিকে আবারও ধেয়ে আসছে তীব্রগতির প্রকাণ্ড একটি
উল্কাপিণ্ড। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, আগামী ১০ আগস্ট, ঘণ্টায় ১৬,৭৪০ কিলোমিটার
বেগে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে চলেছে উল্কাপিন্ড 2006 QQ23।
তবে এ উল্কাপিণ্ড নিয়ে দুশ্চিন্তা নেই বলে উল্লেখ করেছেন নাসার দুই বিজ্ঞানী। যারা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা উল্কা বা স্যাটেলাইট ধেয়ে আসার বিষয়ে নজর রাখছেন দিনরাত। তাদের মতে, পৃথিবী থেকে ৭.৪ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে থাকা এ উল্কাটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এলেও, অনেকটা দূর দিয়ে বেরিয়ে যাবে।
প্রতিবছরই ৬টি করে ছোটবড় উল্কা ধেয়ে আসে পৃথিবীর দিকে। সেগুলো কোনোটা পৃথিবীকে মারাত্মকভাবে ক্ষতি করতে পারে, এমন উল্কাপিণ্ডও হতে পারে। তবে এটাই স্বস্তির আগামী দিনে যেটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে, সেটি মানবজাতিকে ধ্বংস করতে পারবে না।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায় একটি বিশাল উল্কাখণ্ড। বার বার উল্কাপিণ্ড ধেয়ে এলেও অল্পের জন্য রক্ষা পাচ্ছে আমাদের এ পৃথিবী।
নাসার রিপোর্ট অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকালে পৃথিবীর সঙ্গে একটি বিশাল উল্কাখণ্ডের সংঘর্ষ হতে গিয়েও হয়নি। বিশাল ওই উল্কাখণ্ডটি প্রায় ১৮১ বর্গ ফুটের। উল্কাখণ্ডটির নাম দেয়া হয় ‘২০১৯ অন’।
নাসা জানায়, এ সুবিশাল উল্কাখণ্ডটি পৃথিবী লক্ষ্যে বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী ৭টা ২৩ মিনিটে ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার ৪০০ মাইল বেগে ছুটে আসে। গত ৬ জুলাই এ বিশালাকার উল্কাপিণ্ডের হদিস পায় নাসা। তবে যেভাবেই হোক, এ বিশাল উল্কার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়নি পৃথিবীর।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মধ্যাকর্ষণ শক্তির জেরে বার বার পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে উল্কাখণ্ড। তবে পৃথিবীর ভাগ্যটা এতই ভালো যে, বার বার ধেয়ে এলেও বেঁচে যাচ্ছে এই নীল গ্রহ। কিন্তু সেই ভাগ্য কতবার সহায় হবে, তা বলা মুশকিল।
তবে এ উল্কাপিণ্ড নিয়ে দুশ্চিন্তা নেই বলে উল্লেখ করেছেন নাসার দুই বিজ্ঞানী। যারা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা উল্কা বা স্যাটেলাইট ধেয়ে আসার বিষয়ে নজর রাখছেন দিনরাত। তাদের মতে, পৃথিবী থেকে ৭.৪ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে থাকা এ উল্কাটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এলেও, অনেকটা দূর দিয়ে বেরিয়ে যাবে।
প্রতিবছরই ৬টি করে ছোটবড় উল্কা ধেয়ে আসে পৃথিবীর দিকে। সেগুলো কোনোটা পৃথিবীকে মারাত্মকভাবে ক্ষতি করতে পারে, এমন উল্কাপিণ্ডও হতে পারে। তবে এটাই স্বস্তির আগামী দিনে যেটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে, সেটি মানবজাতিকে ধ্বংস করতে পারবে না।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায় একটি বিশাল উল্কাখণ্ড। বার বার উল্কাপিণ্ড ধেয়ে এলেও অল্পের জন্য রক্ষা পাচ্ছে আমাদের এ পৃথিবী।
নাসার রিপোর্ট অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকালে পৃথিবীর সঙ্গে একটি বিশাল উল্কাখণ্ডের সংঘর্ষ হতে গিয়েও হয়নি। বিশাল ওই উল্কাখণ্ডটি প্রায় ১৮১ বর্গ ফুটের। উল্কাখণ্ডটির নাম দেয়া হয় ‘২০১৯ অন’।
নাসা জানায়, এ সুবিশাল উল্কাখণ্ডটি পৃথিবী লক্ষ্যে বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী ৭টা ২৩ মিনিটে ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার ৪০০ মাইল বেগে ছুটে আসে। গত ৬ জুলাই এ বিশালাকার উল্কাপিণ্ডের হদিস পায় নাসা। তবে যেভাবেই হোক, এ বিশাল উল্কার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়নি পৃথিবীর।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মধ্যাকর্ষণ শক্তির জেরে বার বার পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে উল্কাখণ্ড। তবে পৃথিবীর ভাগ্যটা এতই ভালো যে, বার বার ধেয়ে এলেও বেঁচে যাচ্ছে এই নীল গ্রহ। কিন্তু সেই ভাগ্য কতবার সহায় হবে, তা বলা মুশকিল।
No comments