মধুচক্রের পর্দা ফাঁস, পুলিশের হাতে মডেলদের তালিকা
ভারতের
গোয়ায় এক মধুচক্রের পর্দা ফাঁস করেছে দেশটির পুলিশ। এই মধু চক্রের সঙ্গে
সম্পৃক্ত মডেলদের তালিকাও এখন পুলিশের হাতে। বেশিরভাগ খদ্দেরই বড় বড়
রাজনৈতিক নেতা ও কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব।
ইতোমধ্যে মধুচক্র থেকে আটকৃত অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে তাদের। ঘটনার সূত্রে পৌঁছতে তাদের জেরা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
দেশটির পানাজি এবং অল্ড গোয়ার মধ্যে অবস্থিত একটি ছোট শহরের এক সেক্স ব়্যাকেট থেকে মূল হোতাসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। সেখানে রিবানদার নামক একটি বিল্ডিংয়ে অনেকদিন ধরেই এই ব্যবসা চলত বলে দেশটির গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে।
খবরে বলা হয়, এই র্যাকেটে জড়িত বেশ কয়েকজন বলিউডের মডেলরাও। গোয়া পুলিশের অপরাধ দমন বিভাগ থেকে জানা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরে এই র্যাকেটি পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে এই কাজ চালাচ্ছিল। বেশ কয়েকজন নবাগত মডেলও এর সঙ্গে জড়িত। তাদেরকে রাজ্যের বিভিন্ন নামীদামী হোটেলে পাঠানো হত ব্যবসা সূত্রে। এমনটাই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, এই র্যাকেটের মূল পান্ডা আনন্দের কাছে ক্লাইন্টদের একটা তালিকা পেয়েছেন। আর ওই তালিকা দেখেই আনন্দ মডেলদের তাদের কাছে পাঠানো হত বলেও তদন্তে উঠে এসেছে। প্রতি কাস্টমারপিছু মডেল ও অভিনেত্রীদের পাঁচ থেকে বিশ লাখ টাকা করে দেয়া হত।
ইতোমধ্যে মধুচক্র থেকে আটকৃত অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে তাদের। ঘটনার সূত্রে পৌঁছতে তাদের জেরা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
দেশটির পানাজি এবং অল্ড গোয়ার মধ্যে অবস্থিত একটি ছোট শহরের এক সেক্স ব়্যাকেট থেকে মূল হোতাসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। সেখানে রিবানদার নামক একটি বিল্ডিংয়ে অনেকদিন ধরেই এই ব্যবসা চলত বলে দেশটির গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে।
খবরে বলা হয়, এই র্যাকেটে জড়িত বেশ কয়েকজন বলিউডের মডেলরাও। গোয়া পুলিশের অপরাধ দমন বিভাগ থেকে জানা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরে এই র্যাকেটি পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে এই কাজ চালাচ্ছিল। বেশ কয়েকজন নবাগত মডেলও এর সঙ্গে জড়িত। তাদেরকে রাজ্যের বিভিন্ন নামীদামী হোটেলে পাঠানো হত ব্যবসা সূত্রে। এমনটাই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, এই র্যাকেটের মূল পান্ডা আনন্দের কাছে ক্লাইন্টদের একটা তালিকা পেয়েছেন। আর ওই তালিকা দেখেই আনন্দ মডেলদের তাদের কাছে পাঠানো হত বলেও তদন্তে উঠে এসেছে। প্রতি কাস্টমারপিছু মডেল ও অভিনেত্রীদের পাঁচ থেকে বিশ লাখ টাকা করে দেয়া হত।
No comments