মিয়ানমারের নিজস্ব স্যাটেলাইট এখন কক্ষপথে
প্রায়
দুই বছর প্রচেষ্টার পর মিয়ানমারের নিজস্ব স্যাটেলাইট বুধবার সফলভাবে
কক্ষপথে উৎক্ষেপন করা হয়েছে। ফলে দেশবাসী বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের
মানুষ আরো ভালোভাবে টেলিযোগাযোগ সুবিধা পাবেন।
ফরাসী কোম্পানি এরিয়ানিস্পেস গিয়ানা স্পেস সেন্টার থেকে মিয়ানমার স্যাট-২ নামের এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করে।
২০১৯ সালের চতুর্থ কোয়ার্টার থেকে মিয়ানমারের পরিবহণ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় স্যাটেলাইটটি থেকে সি ও কু ব্যান্ডের তরঙ্গ রিসিভ করবে। ফলে ২০২২ সালের মধ্যে দেশের ৯৫ ভাগ জনগণের কাছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌছে দেয়া যাবে বলে সরকার আশা করছে।
মিয়ানমারের মোবাইল নেটাওয়ার্কের সঙ্গে স্যাটেলাইট সেবার সংযোগ স্থাপন করার পর নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ, গতি ও নির্ভরযোগ্যতার নাটকীয় উন্নতি ঘটবে। এতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সেবা পৌছে দেয়া সহজ হবে। পাশাপাশি এই স্যাটেলাইট সরকারের বিভিন্ন ই-সেবার চাহিদাও পূরণ করতে পারবে। বিশেষ করে ই-ব্যাংকিং সেবা ও তথ্য সারা দেশে বিস্তার করতে চাচ্ছে সরকার।
গত সপ্তাহে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাতকারে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের চিফ ইঞ্জিনিয়ার উ উইন অং বলেন, নিজস্ব স্যাটেলাইট পুরোপুরি ব্যবহার করা গেলে দেশের জিডিপি ৩ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে উন্নীত হবে।
মিয়ানমার বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার স্যাটেলাইট ব্যবহার করছে। এতে প্রতিবছর খরচ হচ্ছে ১০ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
ফরাসী কোম্পানি এরিয়ানিস্পেস গিয়ানা স্পেস সেন্টার থেকে মিয়ানমার স্যাট-২ নামের এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করে।
২০১৯ সালের চতুর্থ কোয়ার্টার থেকে মিয়ানমারের পরিবহণ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় স্যাটেলাইটটি থেকে সি ও কু ব্যান্ডের তরঙ্গ রিসিভ করবে। ফলে ২০২২ সালের মধ্যে দেশের ৯৫ ভাগ জনগণের কাছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌছে দেয়া যাবে বলে সরকার আশা করছে।
মিয়ানমারের মোবাইল নেটাওয়ার্কের সঙ্গে স্যাটেলাইট সেবার সংযোগ স্থাপন করার পর নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ, গতি ও নির্ভরযোগ্যতার নাটকীয় উন্নতি ঘটবে। এতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সেবা পৌছে দেয়া সহজ হবে। পাশাপাশি এই স্যাটেলাইট সরকারের বিভিন্ন ই-সেবার চাহিদাও পূরণ করতে পারবে। বিশেষ করে ই-ব্যাংকিং সেবা ও তথ্য সারা দেশে বিস্তার করতে চাচ্ছে সরকার।
গত সপ্তাহে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাতকারে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের চিফ ইঞ্জিনিয়ার উ উইন অং বলেন, নিজস্ব স্যাটেলাইট পুরোপুরি ব্যবহার করা গেলে দেশের জিডিপি ৩ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে উন্নীত হবে।
মিয়ানমার বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার স্যাটেলাইট ব্যবহার করছে। এতে প্রতিবছর খরচ হচ্ছে ১০ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
No comments