জিম্বাবুয়ে ২৫ লাখ মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছে
জিম্বাবুয়ের
খাদ্য সঙ্কটে থাকা ৫০ লাখ মানুষের জরুরি সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে
জাতিসংঘ। যা জিম্বাবুয়ের গ্রামাঞ্চলের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) খরা, ঘূর্ণিঝড় ও আর্থিক সঙ্কটের সঙ্গে লড়াই করা জনগোষ্ঠীর জন্য ৩৩ কোটি ১০ লাখ ডলার সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে। ডব্লিউএফপি-র প্রধান ডেভিড ব্যাসলি বলেছেন, খাদ্য সঙ্কটে থাকায় খাবার না খেয়ে থাকছে অনেক দেশের নাগরিক। এরই আওতায় পড়েছে জিম্বাবুয়ে। যেখানে বছরের পর বছর অশান্তি বিরাজ করছে। সাম্প্রতিক সময়ে খরায় পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় প্রধান জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র কারিবা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার ফলে দেশটির বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যাহত হচ্ছে। এতে খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ কমে যাচ্ছে এবং খাবারের দাম লাগামহীনভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জাতিসংঘ বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি বলছে, খরার কারণে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশগুলোতে প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ খাদ্য সঙ্কটে ভুগছেন। ডব্লিউএইচও থেকে খাবারের জন্য ওই পরিমাণ অর্থ সাহায্যের আবেদনের পর ব্যাসলি জানান, জিম্বাবুয়ে প্রায় ২৫ লাখ মানুষ অনাহারে দিনাতিপাত করছেন। এদের জন্য এখন ব্যাপকভাবে খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। চলতি বছরের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় ইদায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয় জিম্বাবুয়ে। পাশের দেশ মালাউয়ে ও মোজাম্বিকেও এর প্রভাব পড়ে। ৫ লাখ ৭০ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ঘরবাড়ি ছাড়া হয় কয়েক লাখ মানুষ।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) খরা, ঘূর্ণিঝড় ও আর্থিক সঙ্কটের সঙ্গে লড়াই করা জনগোষ্ঠীর জন্য ৩৩ কোটি ১০ লাখ ডলার সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে। ডব্লিউএফপি-র প্রধান ডেভিড ব্যাসলি বলেছেন, খাদ্য সঙ্কটে থাকায় খাবার না খেয়ে থাকছে অনেক দেশের নাগরিক। এরই আওতায় পড়েছে জিম্বাবুয়ে। যেখানে বছরের পর বছর অশান্তি বিরাজ করছে। সাম্প্রতিক সময়ে খরায় পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় প্রধান জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র কারিবা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার ফলে দেশটির বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যাহত হচ্ছে। এতে খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ কমে যাচ্ছে এবং খাবারের দাম লাগামহীনভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জাতিসংঘ বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি বলছে, খরার কারণে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশগুলোতে প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ খাদ্য সঙ্কটে ভুগছেন। ডব্লিউএইচও থেকে খাবারের জন্য ওই পরিমাণ অর্থ সাহায্যের আবেদনের পর ব্যাসলি জানান, জিম্বাবুয়ে প্রায় ২৫ লাখ মানুষ অনাহারে দিনাতিপাত করছেন। এদের জন্য এখন ব্যাপকভাবে খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। চলতি বছরের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় ইদায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয় জিম্বাবুয়ে। পাশের দেশ মালাউয়ে ও মোজাম্বিকেও এর প্রভাব পড়ে। ৫ লাখ ৭০ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ঘরবাড়ি ছাড়া হয় কয়েক লাখ মানুষ।
No comments