তালেবানের সঙ্গে আমেরিকার সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে উদ্বিগ্ন আফগানিস্তান
আফগানিস্তানের উগ্র জঙ্গিগোষ্ঠী তালেবানের সঙ্গে আমেরিকার সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দেশটির জাতীয় সংসদ।
কাতারের রাজধানী দোহায় যখন তালেবানের সঙ্গে আমেরিকার অষ্টম দফা আলোচনা শুরু হয়েছে, তখন এ উদ্বেগ প্রকাশ করলেন আফগান সংসদ সদস্যরা। খবর গালফ নিউজের।
তারা এ ধরনের কোনো চুক্তির ব্যাপারে হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, তালেবান ও আমেরিকা চুক্তি করে আফগানিস্তানের যুদ্ধ ও সহিংসতার অবসান ঘটাতে পারবে না।
আফগান সংসদের অধিবেশনে শনিবার তালেবান-আমেরিকা সংলাপের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে সংসদ সদস্যরা এ সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেন।
তারা বলেন, মানবাধিকার ও সংবিধান রক্ষা করার মতো যেসব গুরুত্বপূর্ণ অর্জন আফগান সরকারের রয়েছে, তালেবান-আমেরিকা আলোচনায় তা উপেক্ষিত হয়েছে।
সংসদ অধিবেশনে যারা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন, তাদের অন্যতম হলেন- সাবেক আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা উপস্থিতির ১৮ বছর পর এখনও দেশে নিরাপত্তাহীনতা মূলত আমেরিকার পরাজয়েরই ইঙ্গিত বহন করে।
তিনি বলেন, আফগানিস্তানের সরকারকে বাদ দিয়ে এবং ইরানসহ অন্য প্রতিবেশী দেশকে উপেক্ষা করে যে আলোচনা চলছে তা সফল হতে পারে না।
২০০১ সালের অক্টোবরে আমেরিকা ও তার মিত্ররা আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার এক মাসের মধ্যে এ আগ্রাসন চালানো হয়।
মার্কিন বাহিনীর হামলায় তৎকালীন তালেবান সরকারের পতন ঘটলেও গত দেড় যুগেও তালেবানকে আফগানিস্তান থেকে নির্মূল করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয় আমেরিকা।
কাতারের রাজধানী দোহায় যখন তালেবানের সঙ্গে আমেরিকার অষ্টম দফা আলোচনা শুরু হয়েছে, তখন এ উদ্বেগ প্রকাশ করলেন আফগান সংসদ সদস্যরা। খবর গালফ নিউজের।
তারা এ ধরনের কোনো চুক্তির ব্যাপারে হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, তালেবান ও আমেরিকা চুক্তি করে আফগানিস্তানের যুদ্ধ ও সহিংসতার অবসান ঘটাতে পারবে না।
আফগান সংসদের অধিবেশনে শনিবার তালেবান-আমেরিকা সংলাপের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে সংসদ সদস্যরা এ সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেন।
তারা বলেন, মানবাধিকার ও সংবিধান রক্ষা করার মতো যেসব গুরুত্বপূর্ণ অর্জন আফগান সরকারের রয়েছে, তালেবান-আমেরিকা আলোচনায় তা উপেক্ষিত হয়েছে।
সংসদ অধিবেশনে যারা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন, তাদের অন্যতম হলেন- সাবেক আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা উপস্থিতির ১৮ বছর পর এখনও দেশে নিরাপত্তাহীনতা মূলত আমেরিকার পরাজয়েরই ইঙ্গিত বহন করে।
তিনি বলেন, আফগানিস্তানের সরকারকে বাদ দিয়ে এবং ইরানসহ অন্য প্রতিবেশী দেশকে উপেক্ষা করে যে আলোচনা চলছে তা সফল হতে পারে না।
২০০১ সালের অক্টোবরে আমেরিকা ও তার মিত্ররা আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার এক মাসের মধ্যে এ আগ্রাসন চালানো হয়।
মার্কিন বাহিনীর হামলায় তৎকালীন তালেবান সরকারের পতন ঘটলেও গত দেড় যুগেও তালেবানকে আফগানিস্তান থেকে নির্মূল করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয় আমেরিকা।
>>>সাউথ এশিয়ান মনিটর
No comments