মানবপাচারের ঝুঁকিতে ১৫ লাখ নেপালি
প্রায় ১৫ লাখ নেপালি নানাভাবে মানব পাচারের ঝুঁকিতে রয়েছে। দেশটির মানবাধিকার কমিশনের এক রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়, পাচারের শিকার হওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক বা বিদেশে রয়েছে এমন ব্যক্তি, এডাল্ট বিনোদন ক্ষেত্রের লোকজন, গ্রামীণ এলাকার নারী ও মেয়েরা, নিখোঁজ ব্যক্তি ও শিশু শ্রমিকরা। নেপাল এখন মানব পাচারকারীদের একটি উৎস ও ট্রানজিট রুটে পরিণত হয়েছে।
মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে হিসাব দিয়ে বলা হয়, গত বছর প্রায় ৩৫,০০০ নেপালি নাগরিক পাচার হয়েছে। এদের মধ্যে ১৫,০০০ পুরুষ, ১৫,০০০ নারী ও ৫,০০০ শিশু। পাচার হওয়া মোট মানুষের ৭০ শতাংশই বিদেশী চাকরি ও শিশু শ্রমের কারণে হয়েছে। এর পরে আছে বিনোদন খাত।
চীন থেকে ৪৪ জন নেপালী নারীকে ফেরত পাঠানোর এক সপ্তাহ পর প্রকাশিত এই রিপোর্টে নেপালে মানবপাচার পরিস্থিতির করুণ চিত্রটি প্রকাশিত হলো। নেপালের একটি আদম কোম্পানি বেশি বেতনের লোভ দেখিয়ে এসব নারীকে চীনে পাচার করেছিলো।
রিপোর্টে আরো বলা হয় যে, প্রতিবছর ভারত থেকে প্রায় ১,০০০ নেপালী নাগরিককে উদ্ধার করা হয়। তাদেরকে যৌনবাণিজ্য, দাসশ্রমিক, গৃহকর্মী হিসেবে নিয়ে গিয়ে তৃতীয় দেশে পাচার করা হয়। এসব কাজে অনেক এনজিও জড়িত। নেপাল ও ভারতের মধ্যে শিথিল সীমান্তের কারণে পাচারকারীরা সহজেই এর সুযোগ গ্রহণ করে।
রিপোর্টে বলা হয়, পাচারের শিকার হওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক বা বিদেশে রয়েছে এমন ব্যক্তি, এডাল্ট বিনোদন ক্ষেত্রের লোকজন, গ্রামীণ এলাকার নারী ও মেয়েরা, নিখোঁজ ব্যক্তি ও শিশু শ্রমিকরা। নেপাল এখন মানব পাচারকারীদের একটি উৎস ও ট্রানজিট রুটে পরিণত হয়েছে।
মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে হিসাব দিয়ে বলা হয়, গত বছর প্রায় ৩৫,০০০ নেপালি নাগরিক পাচার হয়েছে। এদের মধ্যে ১৫,০০০ পুরুষ, ১৫,০০০ নারী ও ৫,০০০ শিশু। পাচার হওয়া মোট মানুষের ৭০ শতাংশই বিদেশী চাকরি ও শিশু শ্রমের কারণে হয়েছে। এর পরে আছে বিনোদন খাত।
চীন থেকে ৪৪ জন নেপালী নারীকে ফেরত পাঠানোর এক সপ্তাহ পর প্রকাশিত এই রিপোর্টে নেপালে মানবপাচার পরিস্থিতির করুণ চিত্রটি প্রকাশিত হলো। নেপালের একটি আদম কোম্পানি বেশি বেতনের লোভ দেখিয়ে এসব নারীকে চীনে পাচার করেছিলো।
রিপোর্টে আরো বলা হয় যে, প্রতিবছর ভারত থেকে প্রায় ১,০০০ নেপালী নাগরিককে উদ্ধার করা হয়। তাদেরকে যৌনবাণিজ্য, দাসশ্রমিক, গৃহকর্মী হিসেবে নিয়ে গিয়ে তৃতীয় দেশে পাচার করা হয়। এসব কাজে অনেক এনজিও জড়িত। নেপাল ও ভারতের মধ্যে শিথিল সীমান্তের কারণে পাচারকারীরা সহজেই এর সুযোগ গ্রহণ করে।
No comments