ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্পেশাল মশার কামড়! by ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা
একবার ভাবুন তো, মশার কামড় ডেঙ্গুজ্বরের কারণ হওয়ার বদলে ডেঙ্গুর প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করছে!
খুব অবাক করার মতোই এমন এক চমকপ্রদ ঘটনা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান কিছু গবেষকেরা দারুণ সাড়া ফেলে দিয়েছেন।
গবেষকেরা দাবী করেছেন, অস্ট্রেলিয়ার শহর টাউনসভিল ভাইরাল রোগ ডেঙ্গু থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। শহরটি ডেঙ্গু মুক্ত কিন্তু একদিনেই হয়ে যায়নি। তার জন্য প্রয়োজন হয়েছে দীর্ঘ সময় ও প্রস্তুতির।
প্রথমে প্রাকৃতিক একটি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ক্যাপটিভ-ব্রিড কিছু মশাকে উক্ত শহর ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তিতে এই মশাগুলোই প্রকৃতির নিয়মানুযায়ী স্থানীয় মশাদের সাথে মিলিত হয়।
ক্যাপটিভ-ব্রিড মশাদের ভেতর থাকা ওলব্যাকিয়া (Wolbachia) ব্যাকটেরিয়া ডেঙ্গুর সংক্রমণে বাধা দান করে। যে কারণে ডেঙ্গুবাহী মশা থেকেও ডেঙ্গু ছড়াতে পারে না। যার ফলাফল স্বরূপ, এই শহরটি ২০১৪ সাল থেকেই ডেঙ্গু মুক্ত।
মোনাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এমন ইতিবাচক ফলাফলে দারুণ আশাবাদী। তারা আরো আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মশা বাহিত রোগ জিকা ও ম্যালেরিয়াও প্রতিরোধ করা সম্ভব।
বিগত চার বর্ষায় গবেষকেরা ১৮৭,০০ মানুষের গ্রীষ্মপ্রধান শহর কুইন্সল্যান্ডেও ওলব্যাকিয়াবাহী মশা ছড়িয়ে দেবার কাজ করে আসছে।
তবে এই মশা বিনামুল্যে পাওয়া যাবে না। স্পেশাল ওলব্যাকিয়া মশা পাওয়ার জন্য খরচ করতে হবে টাকা। প্রফেসর ও’নিল বলেন, ‘জনপ্রতি ১৫ ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ১২০০ টাকা) খরচ করে টাউনসভিল দেখিয়েছে যে দ্রুত, কার্যকর ও স্বল্প খরচে মশাবাহিত রোগকে প্রতিরোধ করা সম্ভব’।
বর্তমানে এই মশার কার্যক্রমটি চালু রয়েছে ১১ টি ভিন্ন দেশে। গবেষকদের মূল লক্ষ্য ওলব্যাকিয়া মশার সাহায্যে পৃথিবীর বড় ও দরিদ্র দেশগুলোতে সাহায্য করার। যেখানে প্রতিজনের জন্য গুণতে হবে মাত্র এক ডলার, যার বাংলাদেশী মূল্যমান ৮০ টাকা।
গবেষকদের পরবর্তি টার্গেট দেশ ও শহর হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার ইয়গাকার্তা (Yogyakarta). প্রায় ৩৯০,০০০ মানুষের এই শহরে বর্তমানে এই মশার ট্রায়াল চলছে।
খুব অবাক করার মতোই এমন এক চমকপ্রদ ঘটনা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান কিছু গবেষকেরা দারুণ সাড়া ফেলে দিয়েছেন।
গবেষকেরা দাবী করেছেন, অস্ট্রেলিয়ার শহর টাউনসভিল ভাইরাল রোগ ডেঙ্গু থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। শহরটি ডেঙ্গু মুক্ত কিন্তু একদিনেই হয়ে যায়নি। তার জন্য প্রয়োজন হয়েছে দীর্ঘ সময় ও প্রস্তুতির।
প্রথমে প্রাকৃতিক একটি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ক্যাপটিভ-ব্রিড কিছু মশাকে উক্ত শহর ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তিতে এই মশাগুলোই প্রকৃতির নিয়মানুযায়ী স্থানীয় মশাদের সাথে মিলিত হয়।
ক্যাপটিভ-ব্রিড মশাদের ভেতর থাকা ওলব্যাকিয়া (Wolbachia) ব্যাকটেরিয়া ডেঙ্গুর সংক্রমণে বাধা দান করে। যে কারণে ডেঙ্গুবাহী মশা থেকেও ডেঙ্গু ছড়াতে পারে না। যার ফলাফল স্বরূপ, এই শহরটি ২০১৪ সাল থেকেই ডেঙ্গু মুক্ত।
মোনাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এমন ইতিবাচক ফলাফলে দারুণ আশাবাদী। তারা আরো আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মশা বাহিত রোগ জিকা ও ম্যালেরিয়াও প্রতিরোধ করা সম্ভব।
বিগত চার বর্ষায় গবেষকেরা ১৮৭,০০ মানুষের গ্রীষ্মপ্রধান শহর কুইন্সল্যান্ডেও ওলব্যাকিয়াবাহী মশা ছড়িয়ে দেবার কাজ করে আসছে।
তবে এই মশা বিনামুল্যে পাওয়া যাবে না। স্পেশাল ওলব্যাকিয়া মশা পাওয়ার জন্য খরচ করতে হবে টাকা। প্রফেসর ও’নিল বলেন, ‘জনপ্রতি ১৫ ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ১২০০ টাকা) খরচ করে টাউনসভিল দেখিয়েছে যে দ্রুত, কার্যকর ও স্বল্প খরচে মশাবাহিত রোগকে প্রতিরোধ করা সম্ভব’।
বর্তমানে এই মশার কার্যক্রমটি চালু রয়েছে ১১ টি ভিন্ন দেশে। গবেষকদের মূল লক্ষ্য ওলব্যাকিয়া মশার সাহায্যে পৃথিবীর বড় ও দরিদ্র দেশগুলোতে সাহায্য করার। যেখানে প্রতিজনের জন্য গুণতে হবে মাত্র এক ডলার, যার বাংলাদেশী মূল্যমান ৮০ টাকা।
গবেষকদের পরবর্তি টার্গেট দেশ ও শহর হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার ইয়গাকার্তা (Yogyakarta). প্রায় ৩৯০,০০০ মানুষের এই শহরে বর্তমানে এই মশার ট্রায়াল চলছে।
No comments