জুনায়েদ-মুশফিক লড়ছেন ॥ আজ শেষদিন- চট্টগ্রাম টেস্ট
চট্টগ্রাম টেস্টে জিততে হলে বাংলাদেশকে
শেষদিনে করতে হবে ৩২২ রান। হাতে আছে ৫ উইকেট। পারবে কি বাংলাদেশ ম্যাচটি
নিজেদের করে নিতে? সবার দৃষ্টি জুনায়েদ-মুশফিকুরের দিকেই।
দিন শেষে তারা দু'জনই যে দলের মূল ভরসা। আজ মঙ্গলবার ম্যাচের পঞ্চম ও
শেষদিনে যে এ দু'জনের ওপরই সব নির্ভর করছে। যত দ্রুত তারা আউট হবেন, তত
দ্রুতই ম্যাচ শেষ হওয়ার শঙ্কা জাগবে; বাংলাদেশের হার তত দ্রুতই ঘনিয়ে আসবে।
আর যত বেশি সময় তারা উইকেটে টিকে থাকতে পারবেন, ততই অসম্ভবকে সম্ভব করার
আশা জাগবে বাংলাদেশের। সঙ্গে আছেন আরও চার ব্যাটসমেন_ নাঈম ইসলাম, শাহাদাত
হোসেন রাজিব, আব্দুর রাজ্জাক ও রম্নবেল হোসেন। শুধু ষষ্ঠ উইকেটে
জুনায়েদ-মুশফিকুরের ৮১ রানের জুটিই নয়, আশা জাগাচ্ছে চতুর্থ দিন দু'টি
দারুণ সেশন শেষ করাতেও। ইংল্যান্ড চতুর্থদিন শুরু করে ৫ উইকেটে ১৩১ রান
দিয়ে। এর সঙ্গে ৭৮ রান যোগ করতেই শাকিবের বোলিং তা-বে আরও ২ উইকেট হারায়
ইংলিশরা। শাকিব মোট ৪ উইকেট শিকার করে নেন। এ সময় ইনিংস ঘোষণা করে
সফরকারীরা। বাংলাদেশের সামনে জিততে টার্গেট দাঁড়ায় ৫১৩ রানের। এ রান
অতিক্রম করতে গিয়ে শুরম্নতে বাংলাদেশও ব্যাটিং ব্যর্থতায় পড়ে।
ওপেনার তামিম ১৪ রান করতেই সাজঘরে ফেরেন। সোয়ানের বলে আউট হন। শুরু হয় বাংলাদেশ ব্যাটসমেনদের সাজঘরে ফেরার মিছিল। ২৩ রান করে ইমরুল, ২৬ রানে আফতাব ও ৫ রান করে রিয়াদ আউট হন। শঙ্কা জাগে ম্যাচ চতুর্থদিনেই শেষ হওয়ার। এর পর আবার সোয়ানের বলে সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হন শাকিব (৪)। বলটি মনে হয়েছে ব্যাটে লেগেছে। কিন্তু আম্পায়ার আউটের সিদ্ধান্ত দেন। ১১০ রানে শাকিবের আউটের সঙ্গে সঙ্গে দলের ৫ উইকেটের পতন ঘটে। দল খাদের কিনারায় পড়ে যায়। তখনও জুনায়েদ ৩৪ রানে উইকেটে ছিলেন।
এর পর মুশফিক এসে তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন। মুশফিক নিজেও করেন ৪৭ রান। ১০৫ বলে ৬ চারে এ রান করেন মুশফিকুর। আর জুনায়েদ খেলেন অসাধারণ ইনিংস। ১৯৯ বলে ১০ চারে ৬৮ রান করেন এ ওপেনার। ধৈর্য ধরে দু'জন মিলে ৩৯ ওভার খেলেন। শেষ পর্যন্ত দিন শেষ হয়। জুনায়েদ-মুশফিক অপরাজিত থেকে দু'জনই মাঠ ছাড়েন। সঙ্গে বাংলাদেশকে আশার আলোও দেখান। এখন শেষদিনে সেই আলো আরও বেশি জ্বলজ্বল করলেই হয়।
দিন শেষে জুনায়েদ ম্যাচ জয়ের আশার বাণী শোনাননি। তবে যা বলেছেন ঠিক সে রকমটি বাংলাদেশ ব্যাটসমেনরা করতে পারলে ম্যাচে অনেক কিছুই সম্ভব। 'উইকেটে টিকে থাকাই আমার একমাত্র লৰ্য'_জুনায়েদের এ কথা কী সব ব্যাটসমেনের জন্যই প্রযোজ্য নয়। তাহলেই তো হয়।
ওপেনার তামিম ১৪ রান করতেই সাজঘরে ফেরেন। সোয়ানের বলে আউট হন। শুরু হয় বাংলাদেশ ব্যাটসমেনদের সাজঘরে ফেরার মিছিল। ২৩ রান করে ইমরুল, ২৬ রানে আফতাব ও ৫ রান করে রিয়াদ আউট হন। শঙ্কা জাগে ম্যাচ চতুর্থদিনেই শেষ হওয়ার। এর পর আবার সোয়ানের বলে সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হন শাকিব (৪)। বলটি মনে হয়েছে ব্যাটে লেগেছে। কিন্তু আম্পায়ার আউটের সিদ্ধান্ত দেন। ১১০ রানে শাকিবের আউটের সঙ্গে সঙ্গে দলের ৫ উইকেটের পতন ঘটে। দল খাদের কিনারায় পড়ে যায়। তখনও জুনায়েদ ৩৪ রানে উইকেটে ছিলেন।
এর পর মুশফিক এসে তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন। মুশফিক নিজেও করেন ৪৭ রান। ১০৫ বলে ৬ চারে এ রান করেন মুশফিকুর। আর জুনায়েদ খেলেন অসাধারণ ইনিংস। ১৯৯ বলে ১০ চারে ৬৮ রান করেন এ ওপেনার। ধৈর্য ধরে দু'জন মিলে ৩৯ ওভার খেলেন। শেষ পর্যন্ত দিন শেষ হয়। জুনায়েদ-মুশফিক অপরাজিত থেকে দু'জনই মাঠ ছাড়েন। সঙ্গে বাংলাদেশকে আশার আলোও দেখান। এখন শেষদিনে সেই আলো আরও বেশি জ্বলজ্বল করলেই হয়।
দিন শেষে জুনায়েদ ম্যাচ জয়ের আশার বাণী শোনাননি। তবে যা বলেছেন ঠিক সে রকমটি বাংলাদেশ ব্যাটসমেনরা করতে পারলে ম্যাচে অনেক কিছুই সম্ভব। 'উইকেটে টিকে থাকাই আমার একমাত্র লৰ্য'_জুনায়েদের এ কথা কী সব ব্যাটসমেনের জন্যই প্রযোজ্য নয়। তাহলেই তো হয়।
No comments