জুরাইনে আওয়ামী লীগের সমাবেশ পণ্ড :সংঘর্ষ
রাজধানীর জুরাইনে স্থানীয় আওয়ামী লীগের ডাকা সমাবেশে বক্তব্য দেওয়া ও বিতর্কিত এক ব্যক্তিকে দলে যোগদান করতে মঞ্চে আনাকে কেন্দ্র করে গতকাল বৃহস্পতিবার দু'গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয় পক্ষের ১০-১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ভণ্ডুল হয়ে যায় সভা। মহান বিজয় দিবস উদযাপন এবং ঢাকা মহানগরের সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ঢাকা সিটি
করপোরেশনকে বিভাজন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে জুরাইন মাজার গেটে এ জনসভার আয়োজন করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। জুরাইন থেকে নির্বাচিত এমপি সানজিদা খানম ও শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি
তোফাজ্জল হোসেন সমর্থিত গ্রুপের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
এমপি সানজিদার সমর্থকরা জানান, বিকেল ৩টার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। ৪টার দিকে শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, সহ-সভাপতি নাইজুল ইসলাম এবং ছাত্রলীগ নেতা আবদুস সালামের নেতৃত্বে সমাবেশস্থলে হামলা চালানো হয়। তারা সমাবেশ মঞ্চ ভাংচুর করেন। পরে সমাবেশে উপস্থিত তাদের প্রতিপক্ষ গ্রুপ উল্টো ধাওয়া দিলে দু'গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ করে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। পরে বিপুলসংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে এমপি সানজিদা খানম গত রাতে সমকালকে টেলিফোনে জানান, জিয়া পরিষদের স্থানীয় কর্মী কাওসারকে আওয়ামী লীগে যোগদান করানোর জন্য হাতে পুষ্পস্তবক দিয়ে মঞ্চে ওঠানো হলে তিনি আপত্তি করে জানান, দলের কেন্দ্রীয় নেতারা আসছেন, তারা এলেই সিদ্ধান্ত হবে। এ কথায় ক্ষুব্ধ হয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সভাপতি তোফাজ্জল হোসেনের কর্মীরা ভাংচুর করে ও হামলা চালায়।
শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন সমকালকে বলেন, তার সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই জনসভার আয়োজন করেন সানজিদা খানম। তার সমর্থকদের মঞ্চে প্রবেশে বাধা, বিতর্কিত ব্যক্তি বাবুল আহমেদকে মঞ্চে তুললে আপত্তি উঠলে হুড়াহুড়ির কারণে মঞ্চ ভেঙে পড়ে। এ কারণেই উত্তেজিত জনতা জনসভা পণ্ড করে দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম উপস্থিত থাকার কথা ছিল। তারা ঘটনাস্থলে পেঁৗছার আগেই সভা পণ্ড হয়ে যায়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ারি বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোজাম্মেল হোসেন জানান, দু'পক্ষের বক্তব্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় সভাস্থলের মঞ্চটি ভেঙে পড়ে। পুলিশ উভয় পক্ষকেই ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়।
তোফাজ্জল হোসেন সমর্থিত গ্রুপের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
এমপি সানজিদার সমর্থকরা জানান, বিকেল ৩টার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। ৪টার দিকে শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, সহ-সভাপতি নাইজুল ইসলাম এবং ছাত্রলীগ নেতা আবদুস সালামের নেতৃত্বে সমাবেশস্থলে হামলা চালানো হয়। তারা সমাবেশ মঞ্চ ভাংচুর করেন। পরে সমাবেশে উপস্থিত তাদের প্রতিপক্ষ গ্রুপ উল্টো ধাওয়া দিলে দু'গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ করে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। পরে বিপুলসংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে এমপি সানজিদা খানম গত রাতে সমকালকে টেলিফোনে জানান, জিয়া পরিষদের স্থানীয় কর্মী কাওসারকে আওয়ামী লীগে যোগদান করানোর জন্য হাতে পুষ্পস্তবক দিয়ে মঞ্চে ওঠানো হলে তিনি আপত্তি করে জানান, দলের কেন্দ্রীয় নেতারা আসছেন, তারা এলেই সিদ্ধান্ত হবে। এ কথায় ক্ষুব্ধ হয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সভাপতি তোফাজ্জল হোসেনের কর্মীরা ভাংচুর করে ও হামলা চালায়।
শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন সমকালকে বলেন, তার সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই জনসভার আয়োজন করেন সানজিদা খানম। তার সমর্থকদের মঞ্চে প্রবেশে বাধা, বিতর্কিত ব্যক্তি বাবুল আহমেদকে মঞ্চে তুললে আপত্তি উঠলে হুড়াহুড়ির কারণে মঞ্চ ভেঙে পড়ে। এ কারণেই উত্তেজিত জনতা জনসভা পণ্ড করে দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম উপস্থিত থাকার কথা ছিল। তারা ঘটনাস্থলে পেঁৗছার আগেই সভা পণ্ড হয়ে যায়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ারি বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোজাম্মেল হোসেন জানান, দু'পক্ষের বক্তব্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় সভাস্থলের মঞ্চটি ভেঙে পড়ে। পুলিশ উভয় পক্ষকেই ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়।
No comments