গরিবের চাল কালোবাজারে by মিজান চৌধুরী
রাজধানীর কাওরান বাজার তামাপট্টি এলাকা।
তখন ঘড়ির কাঁটা বারোটার ঘরে। চাল ভর্তি একটি ট্রাক রওনা দেয়ার প্রস্তুতি
নিচ্ছিল। 'ট্রাকে কিসের চাল' জানতে চাওয়া হলে হুলস্থূল পড়ে যায় আশপাশে।
সরকারী কোন এজেন্সির লোক মনে করে চালের মালিক লাপাত্তা। ...মাত্র কিছুক্ষণ
আগে বাণিজ্যমন্ত্রী মার্কেট এলাকা ঘুরে গেছেন। খোঁজখবরও নিয়েছেন। মন্ত্রী
আসবেন খবর পেয়ে ধরা পড়ার ভয়ে তড়িঘড়ি করে ট্রাকে চাল ওঠানো হয়। তাও আবার
সরকারী কাজে ব্যবহৃত ট্রাক। শেষ পর্যন্ত কাজ শেষ করে ট্রাকটি গন্তব্যের
দিকে রওনা হতে পারেনি। যদিও মন্ত্রীর চোখে পড়েনি ঘটনাটি। ধরা পড়েছে
জনকণ্ঠের কাছে। কারও কাছেই এর কোন সদুত্তর নেই।
এভাবেই তেজগাঁওয়ের সরকারী গুদামের চাল খোলাবাজারে অবাধে পাচার হচ্ছে। গুদামের একশ্রেণীর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও অসাধু ব্যবসায়ীর যোগসাজশে টন টন চাল প্রতিদিন পাচার হয়ে যাচ্ছে। ন্যায্যমূল্যে বিক্রির ওএমএসের চালও পাইকারি ও খুচরা বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ফলে চালের মূল্য স্থিতিশীল রাখার সরকারের উদ্যোগ ভেস্তে যাচ্ছে। মোটা চাল গরিব মানুষের হাতে পৌঁছানোর আগেই চলে যাচ্ছে বিভিন্ন বাজারে। রাজধানীর একাধিক বাজারে প্রকাশ্যে সরকারী চালের মজুদ গড়ে তোলার পরও মাঠে থাকা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিমের চোখে পড়ছে না। জনকণ্ঠের অনুসন্ধানে কাওরান বাজারে সরকারী চালের অবৈধ মজুদের ঘটনা ধরা পড়েছে। আশপাশের লোকজন বিষয়টি জানার পর একটি ট্রাকে ৭০ বস্তা চাল তড়িঘড়ি করে কালিয়াকৈর বাজারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। অবশ্য চাল পাচার হওয়ার ঘটনা স্বীকার করেছেন সদ্যবিদায়ী খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক পিউস কস্তা। সোমবার দুপুরে কাওরান বাজার তামাপট্টি এলাকায় রেল লাইন সংলগ্ন চালের মার্কেট সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মার্কেটের আব্দুল রাইস এজেন্সি, আলস্নাহর দান রাইস এজেন্সি, গৌরনদী জেনারেল স্টোর ও মেসার্স সোনালী রাইস এজেন্সি প্রভৃতি দোকানে (দোকান নম্বর ২১৭ ও ২১৮) খাদ্য অধিদফতরের চালের বিশাল মজুদ গড়ে তোলা হয়েছে। তাঁবু দিয়ে বস্তাগুলো ঢেকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। সোনালী রাইস এজেন্সির গড়ে তোলা সরকারী চালের মজুদ থেকেই প্রকাশ্যে দিনেদুপুরে ৬ মেট্রিক টন প্রায় ৭১ বস্তা চাল কালিয়াকৈর বাজারে পাঠানোর উদ্দেশ্যে সরকারের গুদামের ব্যবহৃত একটি ট্রাকে ভর্তি করা হয় (ট্রাক নম্বর ঢাকা মেট্রো অ-১১-০৫৩৫)। এ ব্যাপারে সোনালী রাইস এজেন্সির মালিক শফিক রহমানকে দোকানে খুঁজে পাওয়া যায়নি। জনকণ্ঠের সাংবাদিককে সরকারী এজেন্সির লোক মনে করে তিনি লাপাত্তা হয়ে যান। ট্রাকচালক নিজের নাম বলতে অস্বীকার করেন। তবে তাঁর ভাষ্য অনুযায়ী ওপরের এক কর্মকর্তার নির্দেশে চাল গুদাম থেকে সরাতে এসেছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, সোনালী রাইস এজেন্সির কাছে খাদ্য অধিদফতরের চাল বেশি। কমপৰে ৮০ বস্তা চাল গুদামে মজুদ করে রাখা হয়। ওই মার্কেটের কয়েক দোকানি জানান, প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে দশটার মধ্যে লালসালু ব্যানার বাঁধানো খাদ্য অধিদফতরের এই চালের ট্রাক বাজারে ঢোকে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাক থেকে ব্যানার খুলে ফেলা হয়। এরপর ট্রাক হতে ১০ থেকে পনেরো বস্তা চাল ফেলে দিয়ে ট্রাক চলে যায়। এটা প্রতিদিনই এখানে ঘটছে।
এ ব্যাপারে ফোনে সোনালী রাইস এজেন্সির মালিক শফিক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জনকণ্ঠকে জানান, তেজগাঁওয়ের সরকারী গুদামের আজিজ নামে এক লোকের কাছ থেকে ২৮ টাকা দরে তিনি চাল কিনে রাখেন। প্রায় সময়ই তাঁকে ওই গুদামের চাল বিক্রি করতে দেয়া হয়। জনকণ্ঠের পৰ থেকে আজিজের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি খাদ্য অধিদফতরের মোট ১৬ টন চাল ২৬ টাকা দরে ওই দোকানে বিক্রি করেছি। পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সরকারী গুদামের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী নই। আমি একজন ব্যবসায়ী। গুদাম থেকে চাল কিনে কিছু কমিশনে বাইরে বিক্রি করাই হচ্ছে আমার কাজ। তিনি আরও বলেন, শুধু কাওরান বাজার নয়, ঢাকার অধিকাংশ বাজারেই যাচ্ছে খাদ্য অধিদফতরের চাল। বিশেষ করে সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে দেয়া রেশনের চাল খোলাবাজারে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। এ ধরনের কাজ ঠিক কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ন্যায়-অন্যায় বুঝি না। গুদাম থেকে আমাকে ডাকা হয়। আমি সেখান থেকে চাল ক্রয় করে পাইকারি ও খুচরা চালের বাজারের ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করি।
এ ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জনকণ্ঠকে জানান, কাওরান বাজার পরিদর্শন করতে গিয়ে আমি একটি দোকানে একটি চালের অর্ধেক বসত্মা দেখতে পাই। দোকানিকে জিজ্ঞেস করতেই তিনি জানান, খোলাবাজার থেকে খালি বসত্মা এনে চাল ভর্তি করে বিক্রি করছেন। ৭০ বস্তা চাল মজুদ করা হয়েছে জানানোর পর তিনি বলেন, আমি ইতোমধ্যে বিষয়টি খাদ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি। প্রয়োজনে আবার জানাব। এর আগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চিনি নিয়ে এ ধরনের কাজ করেছে। তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। চাল ব্যবসায়ীদের বিরম্নদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খাদ্য অধিদফতরের সদ্যবিদায়ী মহাপরিচালক পিউস কস্তা জনকণ্ঠকে জানান, খাদ্য অধিদফতরের কিছু চাল খোলাবাজারে পাচারের ঘটনা জানা গেছে। এর ব্যবস্থা হিসেবে আগে প্রতিট্রাকে ৫ মেট্রিক টন চাল বিক্রির জন্য দেয়া হতো। এখন কমিয়ে ৩ মেট্রিক টন দেয়া হচ্ছে। এছাড়া বাজারের পাশের ডিলারদের আগে দেড় মেট্রিক টন করে চাল দেয়া হতো। এখন কমিয়ে এক মেট্রিক টন দেয়া হচ্ছে। এই হ্রাস করার কারণ হচ্ছে যাতে কম আসে এবং তা যেন বাজারে না আসে চাল ব্যবসায়ীদের হাতে।
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিম বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করছে। অবৈধ মজুদ, অধিক মূল্য আদায় ও কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করাই হচ্ছে ওই টিমের কাজ। প্রকাশ্যে এভাবে খাদ্য অধিদফতরের চাল বিক্রি করা হলেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিমের চোখে ধরা পড়ছে না কেন_ এই প্রশ্নের কোন জবাব দিতে পারেননি কর্তব্যরত কোন কর্মকর্তাই।
এভাবেই তেজগাঁওয়ের সরকারী গুদামের চাল খোলাবাজারে অবাধে পাচার হচ্ছে। গুদামের একশ্রেণীর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও অসাধু ব্যবসায়ীর যোগসাজশে টন টন চাল প্রতিদিন পাচার হয়ে যাচ্ছে। ন্যায্যমূল্যে বিক্রির ওএমএসের চালও পাইকারি ও খুচরা বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ফলে চালের মূল্য স্থিতিশীল রাখার সরকারের উদ্যোগ ভেস্তে যাচ্ছে। মোটা চাল গরিব মানুষের হাতে পৌঁছানোর আগেই চলে যাচ্ছে বিভিন্ন বাজারে। রাজধানীর একাধিক বাজারে প্রকাশ্যে সরকারী চালের মজুদ গড়ে তোলার পরও মাঠে থাকা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিমের চোখে পড়ছে না। জনকণ্ঠের অনুসন্ধানে কাওরান বাজারে সরকারী চালের অবৈধ মজুদের ঘটনা ধরা পড়েছে। আশপাশের লোকজন বিষয়টি জানার পর একটি ট্রাকে ৭০ বস্তা চাল তড়িঘড়ি করে কালিয়াকৈর বাজারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। অবশ্য চাল পাচার হওয়ার ঘটনা স্বীকার করেছেন সদ্যবিদায়ী খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক পিউস কস্তা। সোমবার দুপুরে কাওরান বাজার তামাপট্টি এলাকায় রেল লাইন সংলগ্ন চালের মার্কেট সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মার্কেটের আব্দুল রাইস এজেন্সি, আলস্নাহর দান রাইস এজেন্সি, গৌরনদী জেনারেল স্টোর ও মেসার্স সোনালী রাইস এজেন্সি প্রভৃতি দোকানে (দোকান নম্বর ২১৭ ও ২১৮) খাদ্য অধিদফতরের চালের বিশাল মজুদ গড়ে তোলা হয়েছে। তাঁবু দিয়ে বস্তাগুলো ঢেকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। সোনালী রাইস এজেন্সির গড়ে তোলা সরকারী চালের মজুদ থেকেই প্রকাশ্যে দিনেদুপুরে ৬ মেট্রিক টন প্রায় ৭১ বস্তা চাল কালিয়াকৈর বাজারে পাঠানোর উদ্দেশ্যে সরকারের গুদামের ব্যবহৃত একটি ট্রাকে ভর্তি করা হয় (ট্রাক নম্বর ঢাকা মেট্রো অ-১১-০৫৩৫)। এ ব্যাপারে সোনালী রাইস এজেন্সির মালিক শফিক রহমানকে দোকানে খুঁজে পাওয়া যায়নি। জনকণ্ঠের সাংবাদিককে সরকারী এজেন্সির লোক মনে করে তিনি লাপাত্তা হয়ে যান। ট্রাকচালক নিজের নাম বলতে অস্বীকার করেন। তবে তাঁর ভাষ্য অনুযায়ী ওপরের এক কর্মকর্তার নির্দেশে চাল গুদাম থেকে সরাতে এসেছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, সোনালী রাইস এজেন্সির কাছে খাদ্য অধিদফতরের চাল বেশি। কমপৰে ৮০ বস্তা চাল গুদামে মজুদ করে রাখা হয়। ওই মার্কেটের কয়েক দোকানি জানান, প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে দশটার মধ্যে লালসালু ব্যানার বাঁধানো খাদ্য অধিদফতরের এই চালের ট্রাক বাজারে ঢোকে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাক থেকে ব্যানার খুলে ফেলা হয়। এরপর ট্রাক হতে ১০ থেকে পনেরো বস্তা চাল ফেলে দিয়ে ট্রাক চলে যায়। এটা প্রতিদিনই এখানে ঘটছে।
এ ব্যাপারে ফোনে সোনালী রাইস এজেন্সির মালিক শফিক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জনকণ্ঠকে জানান, তেজগাঁওয়ের সরকারী গুদামের আজিজ নামে এক লোকের কাছ থেকে ২৮ টাকা দরে তিনি চাল কিনে রাখেন। প্রায় সময়ই তাঁকে ওই গুদামের চাল বিক্রি করতে দেয়া হয়। জনকণ্ঠের পৰ থেকে আজিজের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি খাদ্য অধিদফতরের মোট ১৬ টন চাল ২৬ টাকা দরে ওই দোকানে বিক্রি করেছি। পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সরকারী গুদামের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী নই। আমি একজন ব্যবসায়ী। গুদাম থেকে চাল কিনে কিছু কমিশনে বাইরে বিক্রি করাই হচ্ছে আমার কাজ। তিনি আরও বলেন, শুধু কাওরান বাজার নয়, ঢাকার অধিকাংশ বাজারেই যাচ্ছে খাদ্য অধিদফতরের চাল। বিশেষ করে সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে দেয়া রেশনের চাল খোলাবাজারে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। এ ধরনের কাজ ঠিক কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ন্যায়-অন্যায় বুঝি না। গুদাম থেকে আমাকে ডাকা হয়। আমি সেখান থেকে চাল ক্রয় করে পাইকারি ও খুচরা চালের বাজারের ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করি।
এ ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জনকণ্ঠকে জানান, কাওরান বাজার পরিদর্শন করতে গিয়ে আমি একটি দোকানে একটি চালের অর্ধেক বসত্মা দেখতে পাই। দোকানিকে জিজ্ঞেস করতেই তিনি জানান, খোলাবাজার থেকে খালি বসত্মা এনে চাল ভর্তি করে বিক্রি করছেন। ৭০ বস্তা চাল মজুদ করা হয়েছে জানানোর পর তিনি বলেন, আমি ইতোমধ্যে বিষয়টি খাদ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি। প্রয়োজনে আবার জানাব। এর আগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চিনি নিয়ে এ ধরনের কাজ করেছে। তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। চাল ব্যবসায়ীদের বিরম্নদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খাদ্য অধিদফতরের সদ্যবিদায়ী মহাপরিচালক পিউস কস্তা জনকণ্ঠকে জানান, খাদ্য অধিদফতরের কিছু চাল খোলাবাজারে পাচারের ঘটনা জানা গেছে। এর ব্যবস্থা হিসেবে আগে প্রতিট্রাকে ৫ মেট্রিক টন চাল বিক্রির জন্য দেয়া হতো। এখন কমিয়ে ৩ মেট্রিক টন দেয়া হচ্ছে। এছাড়া বাজারের পাশের ডিলারদের আগে দেড় মেট্রিক টন করে চাল দেয়া হতো। এখন কমিয়ে এক মেট্রিক টন দেয়া হচ্ছে। এই হ্রাস করার কারণ হচ্ছে যাতে কম আসে এবং তা যেন বাজারে না আসে চাল ব্যবসায়ীদের হাতে।
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিম বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করছে। অবৈধ মজুদ, অধিক মূল্য আদায় ও কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করাই হচ্ছে ওই টিমের কাজ। প্রকাশ্যে এভাবে খাদ্য অধিদফতরের চাল বিক্রি করা হলেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিমের চোখে ধরা পড়ছে না কেন_ এই প্রশ্নের কোন জবাব দিতে পারেননি কর্তব্যরত কোন কর্মকর্তাই।
No comments