মাটি খুঁড়ে সাড়ে পাঁচ কেজি সোনা!
স্রেফ শখের বশে সোনা খুঁজে বেড়াতেন তিনি। ধাতব বস্তু শনাক্ত করার যন্ত্র বা মেটাল ডিটেক্টর হাতে ঘুরে বেড়াতেন এখানে-সেখানে। ভাবটা ছিল—পাইলেও পাইতে পারো মানিকরতন।
অবশেষে সত্যিই সে রতন ধরা দিয়েছে তাঁর হাতে। তা হচ্ছে—পুরো সাড়ে পাঁচ কেজি ওজনের এক তাল সোনা।
অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যে এ ঘটনা ঘটে গতকাল বৃহস্পতিবার, বিবিসি অনলাইনের খবরে এ কথা জানানো হয়। রাজ্যের বালারাট শহরে গত বুধবার ওই স্বর্ণসন্ধানীর ভাগ্যে শিকে ছিঁড়েছে। তাঁর নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
মেটাল ডিটেক্টরে সংকেত পেয়ে মাত্র ৬০ সেন্টিমিটার মাটি খুঁড়ে ওই ব্যক্তি স্বর্ণের খণ্ডটি উদ্ধার করেন। ইংরেজি বর্ণ ‘ওয়াই’ আকৃতির সোনার খণ্ডটির মূল্য প্রায় তিন লাখ ১৫ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা আড়াই কোটি টাকার বেশি।
স্থানীয় স্বর্ণ বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, কয়েক দশক ধরে এখানে অনুসন্ধানকারীরা সোনা খুঁজে বেড়াচ্ছেন। এর আগে কখনো এত ভারী স্বর্ণের খণ্ডের সন্ধান মেলেনি।
স্থানীয় বালারাট মাইনিং এক্সচেঞ্জ গোল্ড শপের মালিক কোরডেল কেন্ট বলেন, ‘আমি পেশাদার স্বর্ণ-অনুসন্ধানী এবং দুই দশক ধরে ডিলার হিসেবে কাজ করছি। এর মধ্যে একবার দুই কেজি ৮০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণখণ্ড পাওয়া গিয়েছিল। এর বাইরে বড় কোনো স্বর্ণখণ্ড পাওয়ার কথা আমি মনে করতে পারছি না।’
ওই ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় বালারাট কুরিয়ারের খবর বলা হয়েছে, ‘এ ধরনের প্রাপ্তি মানুষকে আশা দেয়। এমন কিছু খুঁজে বের করা আমার স্বপ্ন ছিল। দুই দশকের বেশি সময় ধরে এমন জিনিসের জন্য আমি মুখিয়ে ছিলাম। ’
অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যে এ ঘটনা ঘটে গতকাল বৃহস্পতিবার, বিবিসি অনলাইনের খবরে এ কথা জানানো হয়। রাজ্যের বালারাট শহরে গত বুধবার ওই স্বর্ণসন্ধানীর ভাগ্যে শিকে ছিঁড়েছে। তাঁর নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
মেটাল ডিটেক্টরে সংকেত পেয়ে মাত্র ৬০ সেন্টিমিটার মাটি খুঁড়ে ওই ব্যক্তি স্বর্ণের খণ্ডটি উদ্ধার করেন। ইংরেজি বর্ণ ‘ওয়াই’ আকৃতির সোনার খণ্ডটির মূল্য প্রায় তিন লাখ ১৫ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা আড়াই কোটি টাকার বেশি।
স্থানীয় স্বর্ণ বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, কয়েক দশক ধরে এখানে অনুসন্ধানকারীরা সোনা খুঁজে বেড়াচ্ছেন। এর আগে কখনো এত ভারী স্বর্ণের খণ্ডের সন্ধান মেলেনি।
স্থানীয় বালারাট মাইনিং এক্সচেঞ্জ গোল্ড শপের মালিক কোরডেল কেন্ট বলেন, ‘আমি পেশাদার স্বর্ণ-অনুসন্ধানী এবং দুই দশক ধরে ডিলার হিসেবে কাজ করছি। এর মধ্যে একবার দুই কেজি ৮০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণখণ্ড পাওয়া গিয়েছিল। এর বাইরে বড় কোনো স্বর্ণখণ্ড পাওয়ার কথা আমি মনে করতে পারছি না।’
ওই ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় বালারাট কুরিয়ারের খবর বলা হয়েছে, ‘এ ধরনের প্রাপ্তি মানুষকে আশা দেয়। এমন কিছু খুঁজে বের করা আমার স্বপ্ন ছিল। দুই দশকের বেশি সময় ধরে এমন জিনিসের জন্য আমি মুখিয়ে ছিলাম। ’
No comments