কংগ্রেসে শিগগিরই রদবদল, এখনো মুখ বন্ধ রাহুলের
কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী শিগগিরই দলে রদবদল আনবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। রাহুল গান্ধী দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসুন_এ দাবি দলীয় নেতা-কর্মীদের। তবে সাধারণ সাম্পাদক রাহুল এখনো মুখ ফুটে দলের মহাসচিব বা কোর কমিটির সদস্য হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেননি।
দলীয় এক সূত্র এ কথা জানিয়েছে।
জয়পুরে আজ শুক্রবার শুরু হওয়া কোর কমিটির বৈঠকের পরই কংগ্রেসের নেতৃত্বে বড় ধরনের রদবদল আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দলীয় ওই সূত্র বলেন, 'তিনি (রাহুল) দলের মহাসচিবের পদ চাইতেই পারেন। তবে এখনো তিনি এ বিষয়ে কিছুই বলেননি। আগামী বছর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে তিনি দলীয় প্রচারে নেতৃত্ব দেবেন_এ বিষয়টি এখন পর্যন্ত নিশ্চিত।' গত নভেম্বরের শেষ দিকে রাহুলকে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠেয় লোকসভা নির্বাচনে দলীয় সমন্বয় কমিটির প্রধান করা হয়। কংগ্রেসের নেতৃত্বে তরুণ নেতাদের আনার লক্ষ্যেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
দলের আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, 'দেশজুড়ে দলের অবস্থান শক্ত করাই রাহুলের প্রধান লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং তাঁকে সরকারে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ওই প্রস্তাবও তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন।'
আনুষ্ঠানিকভাবে রাহুল দলের মহাসচিবের দায়িত্ব না নিলেও দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁকেই দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলে মানে। দলের এক নেতা বলেন, 'রাহুলের আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসচিবের পদ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ তিনি দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। এ ছাড়া দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে তিনি নানা বিষয়ে আলাপ-আলোচনায়ও অংশ নিচ্ছেন।'
কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার উপায় খুঁজতেই মূলত জয়পুরের বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত বৈঠক চলবে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
জয়পুরে আজ শুক্রবার শুরু হওয়া কোর কমিটির বৈঠকের পরই কংগ্রেসের নেতৃত্বে বড় ধরনের রদবদল আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দলীয় ওই সূত্র বলেন, 'তিনি (রাহুল) দলের মহাসচিবের পদ চাইতেই পারেন। তবে এখনো তিনি এ বিষয়ে কিছুই বলেননি। আগামী বছর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে তিনি দলীয় প্রচারে নেতৃত্ব দেবেন_এ বিষয়টি এখন পর্যন্ত নিশ্চিত।' গত নভেম্বরের শেষ দিকে রাহুলকে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠেয় লোকসভা নির্বাচনে দলীয় সমন্বয় কমিটির প্রধান করা হয়। কংগ্রেসের নেতৃত্বে তরুণ নেতাদের আনার লক্ষ্যেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
দলের আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, 'দেশজুড়ে দলের অবস্থান শক্ত করাই রাহুলের প্রধান লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং তাঁকে সরকারে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ওই প্রস্তাবও তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন।'
আনুষ্ঠানিকভাবে রাহুল দলের মহাসচিবের দায়িত্ব না নিলেও দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁকেই দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলে মানে। দলের এক নেতা বলেন, 'রাহুলের আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসচিবের পদ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ তিনি দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। এ ছাড়া দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে তিনি নানা বিষয়ে আলাপ-আলোচনায়ও অংশ নিচ্ছেন।'
কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার উপায় খুঁজতেই মূলত জয়পুরের বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত বৈঠক চলবে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments