বাজারে নতুন

ভাষার আপন পর
লেখক: মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
প্রকাশক: প্রথমা প্রকাশন
দাম: ১৭০ টাকা
বইটিতে লেখক মাতৃভাষা ভালোভাবে শেখার বিষয়ে জোর দিয়েছেন। পাশাপাশি বিশ্বের যেকোনো ভাষা থেকে বাতির আলো সংগ্রহ করার কথা বলেছেন। রক্তের বিনিময়ে রাষ্ট্রভাষার একক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত যে বাংলা, সেই মাতৃভাষা চর্চায় অনীহা ও অবহেলার বিষয়টি উঠে এসেছে এ বইয়ে। নিজের ও পরভাষা নিয়ে আন্দোলিত হওয়ার, ভাবিত হওয়ার মতো বই এটি। যা ভাষাপ্রেমী সবার জন্য অবশ্যপাঠ্য।

কুট্টির আজকাল
লেখক: পি কে এস কুট্টি
প্রকাশক: আজকাল পাবলিশার্স
দাম: ৬০০ টাকা
বিখ্যাত ব্যঙ্গচিত্রী পি কে এস কুট্টি। তাঁর আঁকা ছবির মধ্যে প্রখর রাজনৈতিক চেতনার দেখা মেলে। তিনি ১৯৮৭ সালে কলকাতার আজকাল পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। সে সময় একই সঙ্গে পত্রিকা ও বইয়ে তাঁর অসামান্য কিছু কাজ রেখে গেছেন। কুট্টি সমালোচকের দৃষ্টি, শিল্পীর মন দিয়ে এবং একই সঙ্গে নিখুঁত পর্যবেক্ষণের সঙ্গে ছবিগুলো এঁকেছেন।
বইটি নিশ্চিতভাবে পাঠককে প্রসন্ন করবে।

স্পেকটর অব ভায়োলেন্স
দ্য ১৮৫৭ কানপুর ম্যাসাকারস
লেখক: রুদ্রাংশু মুখার্জি
প্রকাশক: পেঙ্গুইন বুকস
দাম: ৫০০ টাকা
বইটিতে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের অনেক বিষয় উঠে এসেছে। সে সঙ্গে ওই বছরের মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত ইংরেজদের সঙ্গে ভারতীয় বিদ্রোহীদের বিভিন্ন ছোট-বড় নৃশংস হত্যাকাণ্ড বর্ণনা করা হয়েছে। বিশেষ করে উত্তর ভারতের কানপুরের যে বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছে, তা লেখক চিত্রিত করেছেন।
সূত্র: প্রথমা বইয়ের দুনিয়া, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

সংগীত
বর্ষামুখর রাতে ফাগুন সমীরণে
অদিতি মহসিনের কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত তাঁর ভক্ত-শ্রোতার কাছে এক অনন্য পাওয়া। তাঁর গায়কি যেকোনো শ্রোতাকে আনন্দপূর্ণ সুরালোকে নিয়ে যায়। সম্প্রতি বেঙ্গল ফাউন্ডেশন অদিতি মহসিনের একটি অ্যালবাম বাজারে এনেছে। সেখানে রবীন্দ্রনাথের বর্ষা ও বসন্তের বজ্রমানিক দিয়ে গাথা, আবার এসেছে আষাঢ়, ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায়সহ ১২টি গান রয়েছে।
সূত্র: সুরের মেলা, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

চলচ্চিত্র
আমি আদু
পরিচালক: সোমনাথ গুপ্ত
প্রথমেই দেখা যায় এক কিশোরী বধূ তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশকে চিঠি লিখেছেন। কারণটা জানতে হলে পুরো সিনেমাটাই দেখতে হবে। গ্রামের মেয়ে আদুর বিয়ে হয় সোলেমানের সঙ্গে। ভাগ্য ফেরাতে সোলেমান ইরাকে যায়। এর পরই শুরু হয় ইরাকের ওপর মার্কিন হামলা। সোলেমানের কোনো খোঁজ মেলে না। স্বামীর খোঁজ জানতেই হোয়াইট হাউসের ঠিকানায় জর্জ বুশ বরাবর চিঠি লেখে সরল কিশোরী বধূ।

লিংকন
পরিচালক: স্টিভেন স্পিলবার্গ
এই সিনেমার প্রেক্ষাপট প্রেসিডেন্ট লিংকনের ক্ষমতার শেষ কয়েকটি মাস। গৃহযুদ্ধে আমেরিকা তখন বিপর্যস্ত। যুদ্ধ থামাতে, দেশকে ঐক্যবদ্ধ করতে, দাসত্বের অবসান ঘটাতে প্রেসিডেন্টকে নানামুখী কৌশল নিতে হয়। শুরু হয় তাঁর মন্ত্রিসভার সঙ্গে দ্বন্দ্ব।
সময়ের বিরুদ্ধে লিংকনের সাহসী পদক্ষেপগুলোই সিনেমায় দারুণভাবে উঠে এসেছে।
সূত্র: মুভি প্লাস, রাইফেলস স্কয়ার, ঢাকা।

No comments

Powered by Blogger.