টিআইবির প্রতিবেদন অস্পষ্ট ও অসম্পূর্ণ-মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের আবারও প্রতিবেদন তলব
বিচার বিভাগের দুর্নীতি নিয়ে টিআইবির প্রতিবেদন অস্পষ্ট ও অসম্পূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। এ কারণে টিআইবির কাছে আবারও প্রতিবেদন তলব করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. বদরুল আলম ভূইয়া টিআইবির নির্বাহী পরিচালককে এ চিঠি পাঠান।
সুপ্রিম কোর্টের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, চিঠিতে বলা হয়েছে, ওই সংস্থার তথ্য-উপাত্তের প্রতিবেদনের কপি পরীক্ষা করে দেখা গেছে, খানা জরিপের প্রতিবেদনটি অস্পষ্ট ও অসম্পূর্ণ।
চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, বিচার বিভাগের দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তি হলো খানাকে দেওয়া প্রশ্নাবলি ও উত্তর। তাই ওই প্রশ্নাবলি ও উত্তর পাওয়ার পরই যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।
গত ২৩ ডিসেম্বর টিআইবির প্রকাশিত জরিপে বলা হয়, দেশের সেবা খাতের মধ্যে বিচার বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়। এর মধ্যে উচ্চ আদালতে ঘুষ লেনদেন হয় বেশি। ২০০৯ সালের জুন থেকে গত বছরের মে মাস পর্যন্ত ৬৪ জেলার ছয় হাজার খানার ওপর ওই জরিপ চালানো হয় বলে টিআইবির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদন প্রকাশ করার পর সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী টিআইবির সমালোচনা করেন। জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনসহ বিচার বিভাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে বিবৃতি দেন।
গত ২৬ ডিসেম্বর ওই জরিপের তথ্য চেয়ে টিআইবিকে চিঠি দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এরপর তাদের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করার জন্য ৩০ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞার নেতৃত্বে পাঁচজন বিচারপতিকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি সেদিনই টিআইবির দেওয়া তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা শুরু করে।
চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, বিচার বিভাগের দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তি হলো খানাকে দেওয়া প্রশ্নাবলি ও উত্তর। তাই ওই প্রশ্নাবলি ও উত্তর পাওয়ার পরই যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।
গত ২৩ ডিসেম্বর টিআইবির প্রকাশিত জরিপে বলা হয়, দেশের সেবা খাতের মধ্যে বিচার বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়। এর মধ্যে উচ্চ আদালতে ঘুষ লেনদেন হয় বেশি। ২০০৯ সালের জুন থেকে গত বছরের মে মাস পর্যন্ত ৬৪ জেলার ছয় হাজার খানার ওপর ওই জরিপ চালানো হয় বলে টিআইবির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদন প্রকাশ করার পর সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী টিআইবির সমালোচনা করেন। জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনসহ বিচার বিভাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে বিবৃতি দেন।
গত ২৬ ডিসেম্বর ওই জরিপের তথ্য চেয়ে টিআইবিকে চিঠি দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এরপর তাদের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করার জন্য ৩০ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞার নেতৃত্বে পাঁচজন বিচারপতিকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি সেদিনই টিআইবির দেওয়া তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা শুরু করে।
No comments