ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে লাখো মুসল্লির ঢল
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে আজ শুক্রবার থেকে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়েছে। আগামী রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে তিন দিনের বিশ্ব ইজতেমা।
গত বুধবার থেকে দেশের ৩২টি জেলার মুসল্লিরা টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জড়ো হতে শুরু করেন। ইজতেমা ময়দানের নির্দিষ্ট জেলাওয়ারি স্থানে মুসল্লিরা অবস্থান নিয়েছেন। জুমার নামাজ পড়তে মুসল্লিদের ভিড়ের চাপে সকাল ১০টা থেকেই টঙ্গী ও এর আশপাশের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল কমে যায়। লাখো মুসল্লির সঙ্গে সুবিশাল জামাতে জুমার নামাজ আদায় করতে এত বেশি মানুষ সমবেত হয়েছেন। জুমার জামাতের ইমামতি করবেন ঢাকার কাকরাইল মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা জুবায়ের।
অংশগ্রহণকারী মুসল্লিদের সংখ্যার বিচারে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ হিসেবে পরিচিত বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আয়োজক তাবলিগ জামাত কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে গত বছর থেকে দুই পর্বে ধর্মীয় জমায়েতটি অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে দুই বারে দেশের ৩২টি করে জেলার বাসিন্দারা অংশ নিচ্ছেন। ১১ জানুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়। ১৩ জানুয়ারি দুপুরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তা শেষ হয়।
গাজীপুরের পুলিশ সুপার আবদুল বাতেন প্রথম আলো ডটকমকে জানান, টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে এবারও বিশ্ব ইজতেমায় পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছে। তাবলিগ জামাতের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সেখানে দুই দফায় নিয়োজিত থাকবে প্রায় ১০ হাজার র্যাব, পুলিশ, আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ, আনসার সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। মাঠের ভেতর ও বাইরে পুলিশের টহল দল টহল দিচ্ছে। আছে সাদা পোশাকধারী পুলিশও।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নূরুল ইসলাম জানান, টঙ্গী রেলস্টেশনে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার রয়েছে। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যা সংযোজন ও মাঠে অস্থায়ী চিকিত্সাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ চিকিত্সাকেন্দ্রে সরকারি-বেসরকারি পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্স জরুরি রোগী পরিবহনে সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ইজতেমা মাঠ-সংলগ্ন নিউ মন্নু মিলের মাঠে অস্থায়ীভাবে নির্মিত বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি সেবাকেন্দ্র বিনা মূল্যে মুসল্লিদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান অব্যাহত রেখেছে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসও বিশেষভাবে প্রস্তুত রয়েছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরুর আগের দিন থেকে টঙ্গী রেলস্টেশনে নিয়মিত যাত্রী ট্রেন ছাড়াও আন্তনগর ট্রেনগুলোর প্রত্যেকটি টঙ্গী জংশন স্টেশনে থামবে। এ ছাড়া টঙ্গী-ঢাকা, টঙ্গী-নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী হয়ে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ, ঢাকা-ভৈরবসহ উত্তরবঙ্গের জন্য বিশেষ ট্রেন থাকবে মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে। সড়কপথে আগের পর্বের মতো থাকবে ৫০টি বিশেষ বিআরটিসি বাস।
অংশগ্রহণকারী মুসল্লিদের সংখ্যার বিচারে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ হিসেবে পরিচিত বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আয়োজক তাবলিগ জামাত কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে গত বছর থেকে দুই পর্বে ধর্মীয় জমায়েতটি অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে দুই বারে দেশের ৩২টি করে জেলার বাসিন্দারা অংশ নিচ্ছেন। ১১ জানুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়। ১৩ জানুয়ারি দুপুরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তা শেষ হয়।
গাজীপুরের পুলিশ সুপার আবদুল বাতেন প্রথম আলো ডটকমকে জানান, টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে এবারও বিশ্ব ইজতেমায় পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছে। তাবলিগ জামাতের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সেখানে দুই দফায় নিয়োজিত থাকবে প্রায় ১০ হাজার র্যাব, পুলিশ, আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ, আনসার সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। মাঠের ভেতর ও বাইরে পুলিশের টহল দল টহল দিচ্ছে। আছে সাদা পোশাকধারী পুলিশও।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নূরুল ইসলাম জানান, টঙ্গী রেলস্টেশনে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার রয়েছে। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যা সংযোজন ও মাঠে অস্থায়ী চিকিত্সাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ চিকিত্সাকেন্দ্রে সরকারি-বেসরকারি পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্স জরুরি রোগী পরিবহনে সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ইজতেমা মাঠ-সংলগ্ন নিউ মন্নু মিলের মাঠে অস্থায়ীভাবে নির্মিত বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি সেবাকেন্দ্র বিনা মূল্যে মুসল্লিদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান অব্যাহত রেখেছে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসও বিশেষভাবে প্রস্তুত রয়েছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরুর আগের দিন থেকে টঙ্গী রেলস্টেশনে নিয়মিত যাত্রী ট্রেন ছাড়াও আন্তনগর ট্রেনগুলোর প্রত্যেকটি টঙ্গী জংশন স্টেশনে থামবে। এ ছাড়া টঙ্গী-ঢাকা, টঙ্গী-নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী হয়ে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ, ঢাকা-ভৈরবসহ উত্তরবঙ্গের জন্য বিশেষ ট্রেন থাকবে মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে। সড়কপথে আগের পর্বের মতো থাকবে ৫০টি বিশেষ বিআরটিসি বাস।
No comments