কাবুলে গত বছর সংঘাতে মারা গেছে ১০ হাজার মানুষ
আফগানিস্তানে গত বছর সহিংসতায় ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে দুই হাজার ৪৩ জন বেসামরিক নাগরিক। অর্থাৎ নিহতদের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের একজন সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি ৯ বছরের আফগান যুদ্ধে ন্যাটো বাহিনীর জন্য গত বছর ছিল সবচেয়ে প্রাণঘাতী।
আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেমারাই বাশারি গত রবিবার জানিয়েছেন, গত বছর বিভিন্ন সহিংসতায় মোট আট হাজার ৫৬০ জন মারা গেছে। এর মধ্যে বেসামরিক নাগরিক, পুলিশ ও জঙ্গি রয়েছে। পাশাপাশি জঙ্গিবিরোধী নানা অভিযানে ৮১০ জন আফগান সেনা প্রাণ হারিয়েছেন।
অন্যদিকে বেসরকারি ওয়েবসাইট আইক্যাজুয়াল্টিজ ডট অর্গ জানিয়েছে, ২০১০ সালে আফগানিস্তানে নিহত বিদেশি সেনার সংখ্যা ৭১১ জন। আফগান সরকার ও বেসরকারি এ সংস্থার হিসাব এক করে বার্তা সংস্থা এএফপি নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ৮১ জন বলে দাবি করেছে। আইক্যাজুয়াল্টিজের মতে, ন্যাটো বাহিনীর জন্য গত বছর সবচেয়ে প্রাণঘাতী ছিল। এর আগে এক বছরে এত বিদেশি সেনা হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, তালেবান জঙ্গি ও অন্যান্য বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘাতে মারা যাওয়া পুলিশের সংখ্যা এক হাজার ২৯২ জন। নিহত জঙ্গির সংখ্যা পাঁচ হাজার ২২৫। প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তানে ইসলামী জঙ্গিবিরোধী আগ্রাসন শুরু করে। সূত্র : এএফপি।
অন্যদিকে বেসরকারি ওয়েবসাইট আইক্যাজুয়াল্টিজ ডট অর্গ জানিয়েছে, ২০১০ সালে আফগানিস্তানে নিহত বিদেশি সেনার সংখ্যা ৭১১ জন। আফগান সরকার ও বেসরকারি এ সংস্থার হিসাব এক করে বার্তা সংস্থা এএফপি নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ৮১ জন বলে দাবি করেছে। আইক্যাজুয়াল্টিজের মতে, ন্যাটো বাহিনীর জন্য গত বছর সবচেয়ে প্রাণঘাতী ছিল। এর আগে এক বছরে এত বিদেশি সেনা হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, তালেবান জঙ্গি ও অন্যান্য বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘাতে মারা যাওয়া পুলিশের সংখ্যা এক হাজার ২৯২ জন। নিহত জঙ্গির সংখ্যা পাঁচ হাজার ২২৫। প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তানে ইসলামী জঙ্গিবিরোধী আগ্রাসন শুরু করে। সূত্র : এএফপি।
No comments