দেশদ্রোহিতার অভিযোগের পরোয়া করি না -ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের
অন্যতম প্রণেতা ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন তার বিরুদ্ধে আনা
অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, দেশদ্রোহিতার অভিযোগের পরোয়া করি না। এর আগে
পাকিস্তান আমলেও আমার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনা হয়েছিল। স্বাধীনতার পর এরশাদ ও
বিএনপি সরকারের আমলেও আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ছিল। আজ ২০১৫ সালে এসে
একথা শুনতে হবে- এটা দুঃখজনক। দেশের জন্য লজ্জাজনক। শুক্রবার সকালে গণফোরাম
কার্যালয়ে সংগঠনটির বর্ধিত সভা চলাকালীন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড.
কামাল এসব কথা বলেন। সম্প্রতি নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুুদুর রহমান
মান্নার ফোনালাপ প্রচারের পর তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। মান্নার ফোনালাপের
সঙ্গে ড. কামাল হোসেনকে জড়িয়ে বক্তব্য রাখেন সরকারি দলের নেতারা। এছাড়া
প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ড. কামালের গ্রেপ্তার দাবি করে ফেসবুকে
স্ট্যাটাস দেন। এসব বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে গণফোরাম সভাপতি ক্ষুব্ধ কণ্ঠে
প্রতিবাদ জানান।
মান্নার ফোনালাপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মান্না টেলিফোনে যে কথা বলছেন সেসব তদন্ত হচ্ছে। আমি এসব কথা শুনে অবাক হয়েছি। মান্নাকে বলেছি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে। আমরা এই রাজনৈতিক চিন্তা করি না। আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এসেছে এসবের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের রাজনীতির লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের মন জয় করা। ড. কামালের গ্রেপ্তার দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ফেসবুক স্ট্যাটাস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার ব্যাপারে আমার কিছু বলার নেই। তিনি না বুঝে ছেলে মানুষের মতো এসব কথা বলেছেন। বিষয়টা দুর্ভাগ্যজনক।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা পেট্রলবোমায় দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইউনিটে গিয়েছিলাম। অথচ আমাদের বলা হয় আমরা নাকি দগ্ধদের সমবেদনা জানাইনি। তখন ছবি তুলে পত্রিকায় না দেয়াটা আমাদের ভুল হয়ে গেছে। আমরা সকল ধরনের সহিংসতার বিপক্ষে।
ড. কামাল বলেন, আমরা আগেই বলেছিলাম অবস্থা অস্বাভাবিক হচ্ছে। কারণ ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এটা বাধ্যবাধকতার নির্বাচন। পরে আলাপ-আলোচনা করে আরেকটা নির্বাচন দেয়া হবে। যত দেরি হচ্ছে দেশকে অস্থিতিশীল অবস্থার দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ১৪ দল গঠনের মাধ্যমে ২০০৭ সালের ২২শে জানুয়ারির পাতানো নির্বাচন প্রতিহত করেছিলাম। জাতীয় সঙ্কটের মধ্যে ১৪ দল গঠন হয়েছিল। ১৪ নম্বর দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এসেছিল। যার ফলে ২০০৮ সালে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল। তাই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই।
ড. কামাল বলেন, এদেশ কোন দল বা গোষ্ঠীর না। সংবিধানে আছে দেশের মালিক জনগণ। দেশে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। মৌলিক বিষয়গুলোতে দেশের মানুষের বিরোধ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সঙ্কট দুই দলের আলাপ- আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে না। এখানে ৯ কোটি ভোটার ও ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে। তাদের মতামত গ্রহণ করতে হবে। তাই আলোচনা হতে হবে সকল দলের অংশগ্রহণে। আলোচনার মাধ্যমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দাবি করে তিনি বলেন, পরিস্থিতি এমন দিকে গড়াচ্ছে যে, দিন দিন সবাই আইনের শাসন উপেক্ষা করছে। সঠিক নির্বাচন হলে গোটা জাতি অস্বাভাবিক অবস্থায় পড়তো না। স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর এসে এসব দেখতে হবে ভাবতে অবাক লাগছে। ব্লগার অভিজিৎ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে তিনি বলেন, জড়িতদের যথাযথ তদন্ত করে শাস্তি দেয়া হোক। এ ধরনের ঘটনা একটার পর একটা ঘটবে কেন। দেশের সকলক্ষেত্রে দলীয়করণ চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীর খুব কম জায়গায় জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দেয়ার নজির রয়েছে। শক্তি প্রয়োগ করে দেশের রাজা হওয়া অসম্ভব। জনগণের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসতে হয়। আমরা দেশের মাটি ধরে রাখবো। আমাদের মেরে ফেলেন। কিন্তু ১৬ কোটি মানুষকে মেরে ফেলতে পারবেন না। দেশে অসুস্থ রাজনীতি চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে থাকা সুস্থ রাজনীতি না। এটা একটা রোগ। এই রোগ দূর করার জন্য আলাপ আলোচনা করতে হবে। বর্তমান সঙ্কট দূর করতে আলোচনার বিকল্প নেই। সভায় সভাপতির লিখিত বক্তব্যে ড. কামাল বলেন, গণফোরাম সবসময় এ ধরনের রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে সংলাপের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। তাই বর্তমান সঙ্কটের মূল কারণসমূহকে চিহ্নিত করে সমাধানের পথে অগ্রসর হতে হবে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বর্তমান সঙ্কট শুরু হলেও অতীতে একই ধরনের সঙ্কট সৃষ্টির প্রয়াস হয়েছিল। ভবিষ্যৎমুখী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা স্থায়ীকরণের স্বার্থে আমাদের বর্তমান সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানের পন্থা ভাবতে হবে। শুধু একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে নয়। বরং সংলাপ হতে হবে রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে কার্যকর গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু, প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ। বর্ধিত সভায় কয়েকটি রাজনৈতিক প্রস্তাব গৃহীত হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, দেশ এক অস্থিরতা, অনিশ্চয়তা ও গভীর রাজনৈতিক সঙ্কটে পতিত হয়েছে। সামগ্রিক জাতীয় অর্থনীতি ও জনজীবন বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। গণতান্ত্রিক ও আইনের শাসন উপেক্ষা করে সন্ত্রাস, সংঘর্ষ ও সহিংসতা গোটা জাতিকে অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে আন্দোলনের নামে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ ও সহিংসতা বন্ধ করতে হবে। বিচার-বহির্ভূত হত্যা বন্ধ করে সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বতর্মান চলমার সঙ্কট নিরসনে এবং দেশে ভবিষ্যৎ সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক রাজনীতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে গণফোরাম দেশব্যাপী গণসংযোগ এবং এপ্রিল মাসের মধ্যে ঢাকায় জাতীয় চ্যালেঞ্চ মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় বৃহত্তর পরিবেশে একটি জাতীয় কনভেনশন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মান্নার ফোনালাপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মান্না টেলিফোনে যে কথা বলছেন সেসব তদন্ত হচ্ছে। আমি এসব কথা শুনে অবাক হয়েছি। মান্নাকে বলেছি তার অবস্থান পরিষ্কার করতে। আমরা এই রাজনৈতিক চিন্তা করি না। আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এসেছে এসবের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের রাজনীতির লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের মন জয় করা। ড. কামালের গ্রেপ্তার দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ফেসবুক স্ট্যাটাস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার ব্যাপারে আমার কিছু বলার নেই। তিনি না বুঝে ছেলে মানুষের মতো এসব কথা বলেছেন। বিষয়টা দুর্ভাগ্যজনক।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা পেট্রলবোমায় দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইউনিটে গিয়েছিলাম। অথচ আমাদের বলা হয় আমরা নাকি দগ্ধদের সমবেদনা জানাইনি। তখন ছবি তুলে পত্রিকায় না দেয়াটা আমাদের ভুল হয়ে গেছে। আমরা সকল ধরনের সহিংসতার বিপক্ষে।
ড. কামাল বলেন, আমরা আগেই বলেছিলাম অবস্থা অস্বাভাবিক হচ্ছে। কারণ ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এটা বাধ্যবাধকতার নির্বাচন। পরে আলাপ-আলোচনা করে আরেকটা নির্বাচন দেয়া হবে। যত দেরি হচ্ছে দেশকে অস্থিতিশীল অবস্থার দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ১৪ দল গঠনের মাধ্যমে ২০০৭ সালের ২২শে জানুয়ারির পাতানো নির্বাচন প্রতিহত করেছিলাম। জাতীয় সঙ্কটের মধ্যে ১৪ দল গঠন হয়েছিল। ১৪ নম্বর দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এসেছিল। যার ফলে ২০০৮ সালে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল। তাই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই।
ড. কামাল বলেন, এদেশ কোন দল বা গোষ্ঠীর না। সংবিধানে আছে দেশের মালিক জনগণ। দেশে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। মৌলিক বিষয়গুলোতে দেশের মানুষের বিরোধ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সঙ্কট দুই দলের আলাপ- আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে না। এখানে ৯ কোটি ভোটার ও ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে। তাদের মতামত গ্রহণ করতে হবে। তাই আলোচনা হতে হবে সকল দলের অংশগ্রহণে। আলোচনার মাধ্যমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দাবি করে তিনি বলেন, পরিস্থিতি এমন দিকে গড়াচ্ছে যে, দিন দিন সবাই আইনের শাসন উপেক্ষা করছে। সঠিক নির্বাচন হলে গোটা জাতি অস্বাভাবিক অবস্থায় পড়তো না। স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর এসে এসব দেখতে হবে ভাবতে অবাক লাগছে। ব্লগার অভিজিৎ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে তিনি বলেন, জড়িতদের যথাযথ তদন্ত করে শাস্তি দেয়া হোক। এ ধরনের ঘটনা একটার পর একটা ঘটবে কেন। দেশের সকলক্ষেত্রে দলীয়করণ চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীর খুব কম জায়গায় জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দেয়ার নজির রয়েছে। শক্তি প্রয়োগ করে দেশের রাজা হওয়া অসম্ভব। জনগণের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসতে হয়। আমরা দেশের মাটি ধরে রাখবো। আমাদের মেরে ফেলেন। কিন্তু ১৬ কোটি মানুষকে মেরে ফেলতে পারবেন না। দেশে অসুস্থ রাজনীতি চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে থাকা সুস্থ রাজনীতি না। এটা একটা রোগ। এই রোগ দূর করার জন্য আলাপ আলোচনা করতে হবে। বর্তমান সঙ্কট দূর করতে আলোচনার বিকল্প নেই। সভায় সভাপতির লিখিত বক্তব্যে ড. কামাল বলেন, গণফোরাম সবসময় এ ধরনের রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে সংলাপের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। তাই বর্তমান সঙ্কটের মূল কারণসমূহকে চিহ্নিত করে সমাধানের পথে অগ্রসর হতে হবে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বর্তমান সঙ্কট শুরু হলেও অতীতে একই ধরনের সঙ্কট সৃষ্টির প্রয়াস হয়েছিল। ভবিষ্যৎমুখী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা স্থায়ীকরণের স্বার্থে আমাদের বর্তমান সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানের পন্থা ভাবতে হবে। শুধু একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে নয়। বরং সংলাপ হতে হবে রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে কার্যকর গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু, প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ। বর্ধিত সভায় কয়েকটি রাজনৈতিক প্রস্তাব গৃহীত হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, দেশ এক অস্থিরতা, অনিশ্চয়তা ও গভীর রাজনৈতিক সঙ্কটে পতিত হয়েছে। সামগ্রিক জাতীয় অর্থনীতি ও জনজীবন বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। গণতান্ত্রিক ও আইনের শাসন উপেক্ষা করে সন্ত্রাস, সংঘর্ষ ও সহিংসতা গোটা জাতিকে অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে আন্দোলনের নামে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ ও সহিংসতা বন্ধ করতে হবে। বিচার-বহির্ভূত হত্যা বন্ধ করে সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বতর্মান চলমার সঙ্কট নিরসনে এবং দেশে ভবিষ্যৎ সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক রাজনীতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে গণফোরাম দেশব্যাপী গণসংযোগ এবং এপ্রিল মাসের মধ্যে ঢাকায় জাতীয় চ্যালেঞ্চ মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় বৃহত্তর পরিবেশে একটি জাতীয় কনভেনশন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
No comments