ভিন্নচিন্তাকে নিঃশেষ করার চেষ্টা চলছে -অভিজিৎ হত্যার প্রতিবাদ সভায় বিশিষ্টজনেরা
লেখক-ব্লগার অভিজিৎ রায়কে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে প্রতিবাদী ছাত্র-শিক্ষক-নাগরিকের ব্যানারে সমাবেশ করা হয় l প্রথম আলো |
ব্লগার
অভিজিৎ রায় হত্যার প্রতিবাদী সভায় বিশিষ্টজনেরা বলেছেন, দেশ
মুক্তচিন্তার বধ্যভূমিতে পরিণত হচ্ছে। ব্লগার-লেখক অভিজিৎ এবং তাঁর স্ত্রী
ব্লগার রাফিদা আহমেদের ওপর হামলা মুক্ত ও ভিন্নচিন্তাকে নিঃশেষ করার
পাঁয়তারা।
এ হামলার বিচার চেয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং লেখক-বুদ্ধিজীবী-শিক্ষকেরা এসব কথা বলেন। গতকাল শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে ‘প্রতিবাদী ছাত্র-শিক্ষক-নাগরিক’ ব্যানারে এ প্রতিবাদ সভা হয়। সভায় ব্লগারদের পক্ষ থেকে অভিজিৎ রায়ের হত্যাকারীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে বলা হয়, তা না করা হলে এর দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। তাঁরা এ হামলার জন্য মৌলবাদী শক্তির তৎপরতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্লিপ্ততাকে দায়ী করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌসের সঞ্চালনায় সভায় বক্তারা বলেন, এ হামলা মুক্তচিন্তার ওপর বড় আঘাত। এ আঘাত মোকাবিলায় মুক্তচিন্তার সব মানুষকে সংগঠিতভাবে মাঠে নামতে হবে।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিক কামাল লোহানী বলেন, যুদ্ধাপরাধী ও মৌলবাদী শক্তির বিচার অসমাপ্ত রাখায় দেশে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ দু-তিন স্তরের নিরাপত্তার কথা বলে। কিন্তু দুষ্কৃতকারীরা কোন স্তরে থাকে, তারা তা জানে না।
সাংবাদিক, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, দেশ প্রগতিশীল চিন্তার বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে। এটা হতে দেওয়া যাবে না।
মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন বলেন, ‘অভিজিৎ রায়ের হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলের অনেক কাছেই পুলিশ ছিল। এত কাছে থেকে তারা কী করছিল, সে প্রশ্ন আমাদের করতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ পাকিস্তান আমলে দেশের মুক্তচিন্তার মানুষদের লেখালেখির উদাহরণ টেনে বলেন, ‘একাত্তর সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা এমন একটি রাষ্ট্র চেয়েছিলাম, যেখানে আরও বেশি মুক্তচিন্তার সুযোগ থাকবে। এখন আমরা দেখছি, বরং সব ধরনের মুক্ত ও ভিন্নচিন্তার পরিবেশ সংকুচিত হচ্ছে।’
গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, দেশে হত্যার রাজনীতির মধ্য দিয়ে কেউ ক্ষমতায় থাকতে চায় আর কেউ ক্ষমতায় যেতে চায়। কিন্তু হত্যাকারীর বিচার কেউ করে না। রাজনীতির এই হত্যার খেলার বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত হতে হবে।
ব্লগার ও লেখক পারভেজ আলম বলেন, এই পুলিশ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের শাহবাগে দাঁড়াতে দেয় না। ছবির হাট উঠিয়ে দেয়। নানা অভিযোগে ব্লগারদের গ্রেপ্তার করে। কিন্তু মুক্তচিন্তার ওপর হামলাকারী খুনিদের ধরতে পারে না। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের ধরতে না পারলে এর দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
অভিজিৎ রায়ের সর্বশেষ বইয়ের প্রকাশনা সংস্থা শুদ্ধস্বরের স্বত্বাধিকারী আহমেদুর রশীদ কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘কার কাছে নিন্দা জানাব? কার কাছে বিচার চাইব? কারণ, আগের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, অন্য হত্যাকাণ্ডগুলোর মতো অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডেরও বিচার হবে না।’
এ সময় ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি সারওয়ার আলী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রানা দাশগুপ্ত, বেসরকারি সংস্থা ‘নিজেরা করি’র সমন্বয়কারী খুশী কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হাসান তারেক, ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি সাইফুজ্জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের চোখগুলো কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। ঝোলানো হয় প্রতিবাদী সব স্লোগান। ভাস্কর্যের কাছেই ঘটনাস্থলে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক (বোয়ান)। দিনভর ওই স্থান পরিদর্শন করেন অনেকে।
অভিজিতের হত্যাকারী ও তাঁর স্ত্রীর ওপর হামলাকারীরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। সকালে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন করেন মঞ্চের কর্মী-সংগঠকেরা। তাঁরা ‘অভিজিৎ হত্যা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়’, ‘জঙ্গিবাদী রাজনীতি বন্ধ কর’, ‘সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ কর’, ‘আমার মাটি আমার মা, পাকিস্তান হবে না’—এসব লেখা ব্যানার ও ফেস্টুন বহন করেন। মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেন, অভিজিতের পরাজয় স্বাধীন বাংলাদেশের পরাজয়। সরকার বারবার অন্ধকার শক্তির কাছে মাথানত করছে।
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অভিজিৎ হত্যার প্রতিবাদে ও বহুমাত্রিক লেখক অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলার বার্ষিকী উপলক্ষে ‘আলোর মিছিল’ করে।
এ ছাড়া সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, গণফোরাম, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, সাম্প্রদায়িকতা-জঙ্গিবাদবিরোধী মঞ্চ, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, প্রজন্ম ’৭১ পৃথক বিবৃতি দিয়ে অভিজিৎ হত্যার বিচারের দাবি জানিয়েছে।
এ হামলার বিচার চেয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং লেখক-বুদ্ধিজীবী-শিক্ষকেরা এসব কথা বলেন। গতকাল শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে ‘প্রতিবাদী ছাত্র-শিক্ষক-নাগরিক’ ব্যানারে এ প্রতিবাদ সভা হয়। সভায় ব্লগারদের পক্ষ থেকে অভিজিৎ রায়ের হত্যাকারীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে বলা হয়, তা না করা হলে এর দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। তাঁরা এ হামলার জন্য মৌলবাদী শক্তির তৎপরতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্লিপ্ততাকে দায়ী করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌসের সঞ্চালনায় সভায় বক্তারা বলেন, এ হামলা মুক্তচিন্তার ওপর বড় আঘাত। এ আঘাত মোকাবিলায় মুক্তচিন্তার সব মানুষকে সংগঠিতভাবে মাঠে নামতে হবে।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিক কামাল লোহানী বলেন, যুদ্ধাপরাধী ও মৌলবাদী শক্তির বিচার অসমাপ্ত রাখায় দেশে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ দু-তিন স্তরের নিরাপত্তার কথা বলে। কিন্তু দুষ্কৃতকারীরা কোন স্তরে থাকে, তারা তা জানে না।
সাংবাদিক, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, দেশ প্রগতিশীল চিন্তার বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে। এটা হতে দেওয়া যাবে না।
মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন বলেন, ‘অভিজিৎ রায়ের হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলের অনেক কাছেই পুলিশ ছিল। এত কাছে থেকে তারা কী করছিল, সে প্রশ্ন আমাদের করতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ পাকিস্তান আমলে দেশের মুক্তচিন্তার মানুষদের লেখালেখির উদাহরণ টেনে বলেন, ‘একাত্তর সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা এমন একটি রাষ্ট্র চেয়েছিলাম, যেখানে আরও বেশি মুক্তচিন্তার সুযোগ থাকবে। এখন আমরা দেখছি, বরং সব ধরনের মুক্ত ও ভিন্নচিন্তার পরিবেশ সংকুচিত হচ্ছে।’
গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, দেশে হত্যার রাজনীতির মধ্য দিয়ে কেউ ক্ষমতায় থাকতে চায় আর কেউ ক্ষমতায় যেতে চায়। কিন্তু হত্যাকারীর বিচার কেউ করে না। রাজনীতির এই হত্যার খেলার বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত হতে হবে।
ব্লগার ও লেখক পারভেজ আলম বলেন, এই পুলিশ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের শাহবাগে দাঁড়াতে দেয় না। ছবির হাট উঠিয়ে দেয়। নানা অভিযোগে ব্লগারদের গ্রেপ্তার করে। কিন্তু মুক্তচিন্তার ওপর হামলাকারী খুনিদের ধরতে পারে না। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের ধরতে না পারলে এর দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
অভিজিৎ রায়ের সর্বশেষ বইয়ের প্রকাশনা সংস্থা শুদ্ধস্বরের স্বত্বাধিকারী আহমেদুর রশীদ কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘কার কাছে নিন্দা জানাব? কার কাছে বিচার চাইব? কারণ, আগের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, অন্য হত্যাকাণ্ডগুলোর মতো অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডেরও বিচার হবে না।’
এ সময় ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি সারওয়ার আলী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রানা দাশগুপ্ত, বেসরকারি সংস্থা ‘নিজেরা করি’র সমন্বয়কারী খুশী কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হাসান তারেক, ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি সাইফুজ্জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের চোখগুলো কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। ঝোলানো হয় প্রতিবাদী সব স্লোগান। ভাস্কর্যের কাছেই ঘটনাস্থলে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক (বোয়ান)। দিনভর ওই স্থান পরিদর্শন করেন অনেকে।
অভিজিতের হত্যাকারী ও তাঁর স্ত্রীর ওপর হামলাকারীরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। সকালে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন করেন মঞ্চের কর্মী-সংগঠকেরা। তাঁরা ‘অভিজিৎ হত্যা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়’, ‘জঙ্গিবাদী রাজনীতি বন্ধ কর’, ‘সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ কর’, ‘আমার মাটি আমার মা, পাকিস্তান হবে না’—এসব লেখা ব্যানার ও ফেস্টুন বহন করেন। মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেন, অভিজিতের পরাজয় স্বাধীন বাংলাদেশের পরাজয়। সরকার বারবার অন্ধকার শক্তির কাছে মাথানত করছে।
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অভিজিৎ হত্যার প্রতিবাদে ও বহুমাত্রিক লেখক অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলার বার্ষিকী উপলক্ষে ‘আলোর মিছিল’ করে।
এ ছাড়া সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, গণফোরাম, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, সাম্প্রদায়িকতা-জঙ্গিবাদবিরোধী মঞ্চ, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, প্রজন্ম ’৭১ পৃথক বিবৃতি দিয়ে অভিজিৎ হত্যার বিচারের দাবি জানিয়েছে।
No comments