ব্যারিস্টার মঈনুল ও ইকবাল সোবহানের বাকযুদ্ধ
প্রখ্যাত
সাংবাদিক এবিএম মূসার স্মরণসভায় এসে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে
বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার
মঈনুল হোসেন ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
স্মরণসভায় রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময়
দু’জনই তর্কে জড়িয়ে পড়লে উপস্থিত সদস্যদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আসে। পরে ইকবাল সোবহান অনুষ্ঠানস্থলে বসলেও ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন
অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যান। জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স রুমে শনিবার
দুপুরে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট এবিএম মূসার স্মরণ সভায় এ ঘটনা ঘটে।
স্মরণ সভা ও মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে এবিএম মূসার পরিবার।
ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেনের আগে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী। তার বক্তব্যে উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে বলেন, এবিএম মূসার এই স্মরণ সভায় আমরা বর্তমান বিষয়কে এনে তাকে যেন বিতর্কিত ও বিভক্তির মধ্যে না ফেলি। তাকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখি।
তার এই বক্তব্যের আগে অনুষ্ঠানে অধ্যাপক আসিফ নজরুল বর্তমান রাজনৈতিক বিষয়ে নিয়ে রাজনীতিক ও সাংবাদিকসহ সুশীল সমাজের কঠোর সমালোচনা করে বক্তব্য দেন। এর জবাবে ইকবাল সোবহান এই বক্তব্য রাখেন। পরে ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি দেশের রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে তার বক্তব্য তুলে ধরেন। বর্তমান সংকটের সমাধান প্রধানমন্ত্রীর হাতে ও দেশে চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার বিষয় নিয়ে বক্তব্য দিতে থাকেন।
এ সময় অনুষ্ঠানের উপস্থাপক রোবায়েত ফেরদৌস বক্তব্য সংক্ষেপ করতে বললে তিনি উপস্থাপককে বলেন, আমি কোনো বাজে লোক না। আমাকে কথা বলতে দেন। কথা বলতে দেবেন না তাহলে ডেকেছেন কেন। বক্তব্য শেষ করে তিনি আবারও উপস্থাপককে তার অবস্থান সর্ম্পকে বলে, সামনের আসনে এসে বসেন।
এরপরই ইকবাল সোবহান মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বলেন, এখানে আমরা রাজনীতি করার জন্য আসিনি। এ কথা বলার সঙ্গে ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন প্রতিবাদ জানান। এ সময় ইকবাল সোবহান ব্যারিস্টার মঈনুলকে প্লিজ প্লিজ বলে থামতে বললে ব্যারিস্টার মঈনুল টেবিলে চাপড়ে বলেন, আমাকে আমার কথা বলতে দেন। থামতে বলছেন কেন? আমাকে কেন কথা বলতে দেবেন না। কেন কথা বলতে গেলে আমাকে আটকানো হবে।
ইকবাল সোবহান তাকে উদ্দেশ করে বলেন ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন সাহেব আপনারা সংবিধান স্থগিত করে দিয়ে, সেন্সরশিপ করে দেশ চালিয়েছেন। আর এখন আপনারা আমাদেরকে বড় বড় কথা বলে চলে যাবেন এটা তো হয় না। এ কথা শেষ না হতেই অনুষ্ঠানের মধ্যে হট্টগোল সৃষ্টি হয়।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাংবাদিক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, অনুষ্ঠানে কিছুটা সমস্যা হয়েছে এ জন্য আমরা দুঃখিত।
ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেনের আগে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী। তার বক্তব্যে উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে বলেন, এবিএম মূসার এই স্মরণ সভায় আমরা বর্তমান বিষয়কে এনে তাকে যেন বিতর্কিত ও বিভক্তির মধ্যে না ফেলি। তাকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখি।
তার এই বক্তব্যের আগে অনুষ্ঠানে অধ্যাপক আসিফ নজরুল বর্তমান রাজনৈতিক বিষয়ে নিয়ে রাজনীতিক ও সাংবাদিকসহ সুশীল সমাজের কঠোর সমালোচনা করে বক্তব্য দেন। এর জবাবে ইকবাল সোবহান এই বক্তব্য রাখেন। পরে ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি দেশের রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে তার বক্তব্য তুলে ধরেন। বর্তমান সংকটের সমাধান প্রধানমন্ত্রীর হাতে ও দেশে চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার বিষয় নিয়ে বক্তব্য দিতে থাকেন।
এ সময় অনুষ্ঠানের উপস্থাপক রোবায়েত ফেরদৌস বক্তব্য সংক্ষেপ করতে বললে তিনি উপস্থাপককে বলেন, আমি কোনো বাজে লোক না। আমাকে কথা বলতে দেন। কথা বলতে দেবেন না তাহলে ডেকেছেন কেন। বক্তব্য শেষ করে তিনি আবারও উপস্থাপককে তার অবস্থান সর্ম্পকে বলে, সামনের আসনে এসে বসেন।
এরপরই ইকবাল সোবহান মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বলেন, এখানে আমরা রাজনীতি করার জন্য আসিনি। এ কথা বলার সঙ্গে ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন প্রতিবাদ জানান। এ সময় ইকবাল সোবহান ব্যারিস্টার মঈনুলকে প্লিজ প্লিজ বলে থামতে বললে ব্যারিস্টার মঈনুল টেবিলে চাপড়ে বলেন, আমাকে আমার কথা বলতে দেন। থামতে বলছেন কেন? আমাকে কেন কথা বলতে দেবেন না। কেন কথা বলতে গেলে আমাকে আটকানো হবে।
ইকবাল সোবহান তাকে উদ্দেশ করে বলেন ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন সাহেব আপনারা সংবিধান স্থগিত করে দিয়ে, সেন্সরশিপ করে দেশ চালিয়েছেন। আর এখন আপনারা আমাদেরকে বড় বড় কথা বলে চলে যাবেন এটা তো হয় না। এ কথা শেষ না হতেই অনুষ্ঠানের মধ্যে হট্টগোল সৃষ্টি হয়।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাংবাদিক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, অনুষ্ঠানে কিছুটা সমস্যা হয়েছে এ জন্য আমরা দুঃখিত।
No comments