পাঁচে পাঁচ বাংলাদেশ
( জিম্বাবুয়ের যত বড় স্কোর হওয়ার কথা ছিল, ততটা হলো না। বাংলাদেশেরও যত সহজে জেতার কথা ছিল, জেতাটা হলো না তত সহজে। ১২৯ রানের মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে বাংলাদেশ জিতল ৫ উইকেটে। শেষ পর্যন্ত টেস্টের পর ওয়ানডে সিরিজেও ধবলধোলাই হলো জিম্বাবুয়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে ধবলধোলাই করার স্মারক হিসেবে দুটো ট্রফি বুঝে নিলেন টেস্ট অধিনায়ক মুশফিক আর ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি। সব মিলিয়ে ওয়ানডেতে এটি প্রতিপক্ষকে বাংলাদেশের নবম হোয়াইটওয়াশ। ৫-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় দ্বিতীয়বারের মতো। আট বছর আগে দেশের মাটিতে এই জিম্বাবুয়েকেই সর্বশেষ ৫-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। )
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক দেশের ১১৬ নম্বর ওয়ানডে ক্রিকেটার তাইজুল ইসলাম। ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম বোলার হিসেবে অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করেছেন এই বাঁ–হাতি স্পিনার। ৭ ওভার বোলিং করে মাত্র ১১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। মূলত তাইজুলের বোলিংয়েই ১ উইকেটে ৯৫ থেকে হঠাৎ করেই পথ হারিয়ে জিম্বাবুয়ে অলআউট হয়েছে মাত্র ১২৮ রানে। জবাবে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা বাংলাদেশ ৯৩ রানে হারিয়ে ফেলেছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ-সাব্বিরের ৩৫ বলে ৩৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিটা জয়ের বন্দরে ভিড়িয়ে দেয় বাংলাদেশকে। ১০টি চারে ৫৫ বলে ৫১ রান করে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন মাহমুদউল্লাহ।
শেষ ম্যাচে ‘কিছু একটা’ পাওয়ার আশায় মাঠে নেমেছিল জিম্বাবুয়ে। লড়াইটাও ভালোই করছিল। পঞ্চম ওভারে সিকান্দার রাজাকে তুলে নিয়েছিল অধিনায়ক মাশরাফি। সেখান থেকে হ্যামিল্টন মাসাকাদজা আর ভুসি সিবান্দা দারুণ একটা জুটি গড়ে তোলেন। কিন্তু ৭৯ রানের এই জুটির আগে যেমন কিছু নেই, পরেও কিছু নেই। ৪৮ বলে ফিফটি তুলে নেওয়ার পর পরই মাসাকাদজা (৫২) জুবায়েরের শিকার হয়ে ফিরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ধস নামে। মাত্র ৩৩ রানে পড়ে যায় শেষ ৯ উইকেট।
শেষ নয় উইকেটের সাতটিই নেন তাইজুল আর সাকিব। তাইজুলের ৪ উইকেট এসেছে তাঁর মাত্র দুই ওভারে। এর মধ্যে ইনিংসের ২৭তম ওভারের শেষ দুই বল আর ২৯তম ওভারের প্রথম বলে ফেরান পানিয়াঙ্গারা, নিয়ম্বু আর চাতারাকে। ঢুকে যান ইতিহাসে।
২৮ রানে দুই ওপেনারকে হারানো বাংলাদেশের শুরুটাও ভালো হয়নি। এই ম্যাচেই আরেক অভিষিক্ত ক্রিকেটার সৌম্য সরকার চারটি চারে ১৮ বলে ২০ রান করে দলকে ফিরে আসার পথ দেখিয়ে নিজেই ফিরে যান। সিরিজের দ্বিতীয়বারের মতো সাকিব শূন্য রানে ফেরেন। পঞ্চম উইকেটে আবারও ভালো একটা জুটি গড়েন মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ। কিন্তু এই জুটি শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে পারেনি। মুশফিক ১১ রান করে চাতারার তৃতীয় শিকার হয়ে ফিরলে ভাঙে ৩৫ রানের জুটিটা। কিন্তু জিম্বাবুয়েকে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে দেয়নি মাহমুদউল্লাহ-সাব্বিরের জুটিটা। ২৪.৩ ওভারেই ৫-০ করে ফেলে বাংলাদেশ। ২১৩ রান করে সিরিজ–সেরা হন মুশফিক।
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক দেশের ১১৬ নম্বর ওয়ানডে ক্রিকেটার তাইজুল ইসলাম। ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম বোলার হিসেবে অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করেছেন এই বাঁ–হাতি স্পিনার। ৭ ওভার বোলিং করে মাত্র ১১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। মূলত তাইজুলের বোলিংয়েই ১ উইকেটে ৯৫ থেকে হঠাৎ করেই পথ হারিয়ে জিম্বাবুয়ে অলআউট হয়েছে মাত্র ১২৮ রানে। জবাবে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা বাংলাদেশ ৯৩ রানে হারিয়ে ফেলেছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ-সাব্বিরের ৩৫ বলে ৩৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিটা জয়ের বন্দরে ভিড়িয়ে দেয় বাংলাদেশকে। ১০টি চারে ৫৫ বলে ৫১ রান করে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন মাহমুদউল্লাহ।
শেষ ম্যাচে ‘কিছু একটা’ পাওয়ার আশায় মাঠে নেমেছিল জিম্বাবুয়ে। লড়াইটাও ভালোই করছিল। পঞ্চম ওভারে সিকান্দার রাজাকে তুলে নিয়েছিল অধিনায়ক মাশরাফি। সেখান থেকে হ্যামিল্টন মাসাকাদজা আর ভুসি সিবান্দা দারুণ একটা জুটি গড়ে তোলেন। কিন্তু ৭৯ রানের এই জুটির আগে যেমন কিছু নেই, পরেও কিছু নেই। ৪৮ বলে ফিফটি তুলে নেওয়ার পর পরই মাসাকাদজা (৫২) জুবায়েরের শিকার হয়ে ফিরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ধস নামে। মাত্র ৩৩ রানে পড়ে যায় শেষ ৯ উইকেট।
শেষ নয় উইকেটের সাতটিই নেন তাইজুল আর সাকিব। তাইজুলের ৪ উইকেট এসেছে তাঁর মাত্র দুই ওভারে। এর মধ্যে ইনিংসের ২৭তম ওভারের শেষ দুই বল আর ২৯তম ওভারের প্রথম বলে ফেরান পানিয়াঙ্গারা, নিয়ম্বু আর চাতারাকে। ঢুকে যান ইতিহাসে।
২৮ রানে দুই ওপেনারকে হারানো বাংলাদেশের শুরুটাও ভালো হয়নি। এই ম্যাচেই আরেক অভিষিক্ত ক্রিকেটার সৌম্য সরকার চারটি চারে ১৮ বলে ২০ রান করে দলকে ফিরে আসার পথ দেখিয়ে নিজেই ফিরে যান। সিরিজের দ্বিতীয়বারের মতো সাকিব শূন্য রানে ফেরেন। পঞ্চম উইকেটে আবারও ভালো একটা জুটি গড়েন মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ। কিন্তু এই জুটি শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে পারেনি। মুশফিক ১১ রান করে চাতারার তৃতীয় শিকার হয়ে ফিরলে ভাঙে ৩৫ রানের জুটিটা। কিন্তু জিম্বাবুয়েকে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে দেয়নি মাহমুদউল্লাহ-সাব্বিরের জুটিটা। ২৪.৩ ওভারেই ৫-০ করে ফেলে বাংলাদেশ। ২১৩ রান করে সিরিজ–সেরা হন মুশফিক।
No comments