অভিষেকেই হ্যাটট্রিক তাইজুলের
(অভিষেক ম্যাচেই হ্যাটট্রিক-কীর্তি তাইজুলের ছবি: শামসুল হক) রেকর্ডের বরপুত্র হয়েই কি বাংলাদেশের ক্রিকেটে আবির্ভাব হয়েছে তাইজুল ইসলামের? বোধহয় তাই-ই, টেস্টে দেশের হয়ে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ উইকেট-শিকারের কীর্তি নিজের করে নেওয়ার পর একদিনের ক্রিকেটে অভিষেকেই দারুণ এক হ্যাটট্রিকে গুঁড়িয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুলের এই হ্যাটট্রিকের মাহাত্ম্য অন্যরকম। ক্রিকেট ইতিহাসে অভিষেকেই হ্যাট্রট্রিক করা একমাত্র ক্রিকেটার যে তিনিই। এই বামহাতি স্পিনারের ইতিহাস গড়ার দিনে রীতিমতো নাকাল জিম্বাবুয়ে। সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে ভালো কিছু করার প্রত্যয় নিয়ে মাঠে নামা জিম্বাবুয়ে দল মুখোমুখি হল সবচেয়ে বড় লজ্জারই। ৩০ ওভারের মধ্যেই ১২৮ রানে গুটিয়ে গেছে তারা।
টসে জিতে ব্যাট করা জিম্বাবুয়ের শুরুটা কিন্তু ছিল ভালোই। মাত্র ১৬ রানে সিকান্দার রাজাকে হারানোর পরেও হ্যামিল্টন মাসাকাদজা ও ভুসি সিবান্দার ৭৯ রানের জুটি বাংলাদেশকে ভালোই চোখ রাঙাচ্ছিল। কিন্তু ব্যক্তিগত ৫২ রানে মাসাকাদজার বিদায়ের পরপরই যেন শুরু হল তাদের ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ২ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ৯৫ রান তোলা দলটি পরের আট উইকেট হারিয়ে বসল মাত্র ৩৩ রানের মধ্যেই। তাইজুলের বোলিং তো ছিলই, সাকিব আল হাসান ও জুবায়ের হোসেনও কম যান না। সাকিব নিয়েছেন ৩ উইকেট, জুবায়ের ২টি। তাইজুলের ৪ উইকেটের সঙ্গে এই দু’জন যুক্ত হয়ে ঘূর্ণিবাতেই উড়িয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে।
ইনিংসের ২৭তম ওভারটি করছিলেন তাইজুল ইসলাম। এই ওভারের শেষ বলে তিনাশে পানিয়াপঙ্গারাকে বোল্ড করেছিলেন তিনি। ২৯ তম ওভারটি শুরুর আগে হ্যাটট্রিকের ভাবনাও হয়ত ছিল না। কিন্তু কী আশ্চর্য, এই ওভারের প্রথম দুই বলে নিয়াম্বু ও চাতারাকে ফিরিয়ে দিয়ে ইতিহাসে ঢুঁকে যান তাইজুল। অভিষেক ম্যাচেই হ্যাটট্রিক! এমন ইতিহাসের সঙ্গে যে এর আগে আর কখনোই পরিচয় ঘটেনি কারো।
তাইজুলের অনন্য কীর্তির আগেই দিগভ্রান্ত হয়ে ছিল জিম্বাবুয়ে। মাসাকাদজা ও সিবান্দার ৭৯ রানের জুটির পর জুবায়েরের বলে মাসাকাদজার ফেরাটই শুরু করেছিল জিম্বাবুইয়ানদের দুর্গতি। সেই দুর্গতির একটা চূড়ান্ত রূপই যেন দিয়েছেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। বিশেষ করে তাইজুল ইসলাম।
সাকিব আল হাসান ব্রেন্ডন টেলরকে ফেরান। তাঁর ঝুলিতে গেছে আরও দুই উইকেট (কামুনগোজি ও সিবান্দা)। জুবায়ের মাসাকাদজার উইকেটের পাশাপাশি নিয়েছেন মারুমার উইকেটটি। ৫২,৯,৩৭,৯,৯,১,৩,০,৩,০,২—জিম্বাবুয়ের দশ ব্যাটসম্যানের রান পাশাপাশি সাজালে দেখায় ঠিক এমনই।
টসে জিতে ব্যাট করা জিম্বাবুয়ের শুরুটা কিন্তু ছিল ভালোই। মাত্র ১৬ রানে সিকান্দার রাজাকে হারানোর পরেও হ্যামিল্টন মাসাকাদজা ও ভুসি সিবান্দার ৭৯ রানের জুটি বাংলাদেশকে ভালোই চোখ রাঙাচ্ছিল। কিন্তু ব্যক্তিগত ৫২ রানে মাসাকাদজার বিদায়ের পরপরই যেন শুরু হল তাদের ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ২ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ৯৫ রান তোলা দলটি পরের আট উইকেট হারিয়ে বসল মাত্র ৩৩ রানের মধ্যেই। তাইজুলের বোলিং তো ছিলই, সাকিব আল হাসান ও জুবায়ের হোসেনও কম যান না। সাকিব নিয়েছেন ৩ উইকেট, জুবায়ের ২টি। তাইজুলের ৪ উইকেটের সঙ্গে এই দু’জন যুক্ত হয়ে ঘূর্ণিবাতেই উড়িয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে।
ইনিংসের ২৭তম ওভারটি করছিলেন তাইজুল ইসলাম। এই ওভারের শেষ বলে তিনাশে পানিয়াপঙ্গারাকে বোল্ড করেছিলেন তিনি। ২৯ তম ওভারটি শুরুর আগে হ্যাটট্রিকের ভাবনাও হয়ত ছিল না। কিন্তু কী আশ্চর্য, এই ওভারের প্রথম দুই বলে নিয়াম্বু ও চাতারাকে ফিরিয়ে দিয়ে ইতিহাসে ঢুঁকে যান তাইজুল। অভিষেক ম্যাচেই হ্যাটট্রিক! এমন ইতিহাসের সঙ্গে যে এর আগে আর কখনোই পরিচয় ঘটেনি কারো।
তাইজুলের অনন্য কীর্তির আগেই দিগভ্রান্ত হয়ে ছিল জিম্বাবুয়ে। মাসাকাদজা ও সিবান্দার ৭৯ রানের জুটির পর জুবায়েরের বলে মাসাকাদজার ফেরাটই শুরু করেছিল জিম্বাবুইয়ানদের দুর্গতি। সেই দুর্গতির একটা চূড়ান্ত রূপই যেন দিয়েছেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। বিশেষ করে তাইজুল ইসলাম।
সাকিব আল হাসান ব্রেন্ডন টেলরকে ফেরান। তাঁর ঝুলিতে গেছে আরও দুই উইকেট (কামুনগোজি ও সিবান্দা)। জুবায়ের মাসাকাদজার উইকেটের পাশাপাশি নিয়েছেন মারুমার উইকেটটি। ৫২,৯,৩৭,৯,৯,১,৩,০,৩,০,২—জিম্বাবুয়ের দশ ব্যাটসম্যানের রান পাশাপাশি সাজালে দেখায় ঠিক এমনই।
No comments