উচ্চতর কর্তৃপক্ষ গঠন করতেই হবে by শামীম আলম দীপেন
আজ নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) ২২ বছরে
পদার্পণ করল। সড়ককে নিরাপদ করতে আমাদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে সরকারিভাবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উদ্যোগ
পরিলক্ষিত হয়। যার ফলস্বরূপ ১৯৯৫ সালে গঠিত হয় ন্যাশনাল রোড সেফটি
কাউন্সিল। একই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০০১ সালে বুয়েটে গঠিত হয় অ্যাক্সিডেন্ট
রিসার্চ সেন্টার, বর্তমানে যা অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইন্সটিটিউট নামে
সুপরিচিত। ২০০৪ সালে গঠিত হয় হাইওয়ে পুলিশ। এ ছাড়াও বিআরটিএতে রয়েছে রোড
সেফটি সেল, রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে এবং এলজিইডিতে রয়েছে রোড সেফটি ইউনিট। সড়ক
নিরাপদ করার জন্য ২০১৪ সালের ১৩ ফেব্র“য়ারি গঠিত হয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন
কেবিনেট কমিটি। এসব কমিটির মাধ্যমে বিভিন্ন সময় ন্যাশনাল ল্যান্ড
ট্রান্সপোর্ট পলিসি, সেফটি ম্যানুয়াল-হ্যান্ডবুক এবং গাইডলাইনস, রোড সেফটি
সেল এবং জেলা রোড সেফটি কমিটি, স্পিড লিমিট জোনিং এবং স্পিড রেস্ট্রিকশন
রুলস, অ্যাক্সেল রোড কন্ট্রোল স্টেশন রুলস-২০১২, রোড মেইনটেন্যান্স ফান্ড
বোর্ড অ্যাক্ট-২০১৩ এবং ঢাকা ট্রান্সপোর্ট কো-অর্ডিনেশন অথরিটি- এসব উদ্যোগ
গৃহীত হয়। এ ছাড়াও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ঝুঁকিপূর্ণ
বাঁক তথা ব্ল্যাকস্পট চিহ্নিত করে তা সারিয়ে তোলার উদ্যোগের পাশাপাশি অতি
সাম্প্রতিককালে চলমান লাইসেন্সবিহীন চালক এবং ফিটনেসবিহীন পরিবহনকে রাস্তায়
নামতে না দেয়ার বিষয়ে কঠোর অভিযান পরিচালনার কথাও উল্লেখ করতে হয়।
১৯৯৫ সালে ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিল গঠিত হওয়ার পর থেকেই নিসচা এর সদস্য হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে কিছু কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। যার মধ্যে ২০১০ সালে নিসচা ড্রাইভিং অ্যান্ড মেকানিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিদ্যমান চালকদের দক্ষতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির বিষয়েও আমরা সবসময়ই গুরুত্বারোপ করে আসছি। নিজেদের উদ্যোগের পাশাপাশি এলজিইডির সহায়তায় রিপ-২ প্রকল্পের আওতায় ১৯টি জেলায় ও আমেরিকান সেন্টারের সহায়তায় দুই দফায় ৫টি জেলায় এবং নিজেদের ও শাখাগুলোর সাংগঠনিক উদ্যোগে বিভিন্ন জেলায় ব্যাপকসংখ্যক চালককে দক্ষতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ট্রেনিং প্রদান করা হয়েছে।
রাস্তার পাশ থেকে হাট-বাজার সরিয়ে নেয়ার দাবি আমরা শুরু থেকেই করে আসছি। এই বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ গৃহীত হলেও পুরোপুরিভাবে তা বাস্তবায়িত হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রে কিছুদিন পর আবার সরিয়ে নেয়া হাট-বাজার আগের জায়গায় কিংবা কাছাকাছি কোথাও পুনঃস্থাপিত হয়েছে। হাইওয়েতে মুখোমুখি সংঘর্ষ এড়ানোর লক্ষ্যে মাঝখানে ডিভাইডার দিয়ে একমুখী চলাচলের ব্যবস্থা করার দাবিও আমরা উত্থাপন করেছি। এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হলেও তা যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত সুচিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনার লক্ষ্যে যথাযথ রেসকিউ টিম গঠন করা এবং উদ্ধারকৃতদের যথাযথ এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষায়িত চিকিৎসা ব্যবস্থাসহ ট্রমা সেন্টার গড়ে তোলার বিষয়টিতেও আমরা সবসময়ই গুরুত্ব দিয়ে আসছি। পাঠ্যপুস্তকে সড়ক ব্যবস্থাপনা নিয়ে পাঠক্রম অন্তর্ভুক্ত হলে পরবর্তী প্রজন্ম শৈশব-কৈশোর থেকেই সড়ক ব্যবহারে সচেতন হয়ে উঠবে। ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিলের তরফ থেকে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তাবনা লিখিত আকারে উত্থাপন করা হলেও সে বিষয়েও কোনো কার্যকর উদ্যোগ এখন অবধি পরিলক্ষিত হয়নি।
উপরোক্ত বিষয়গুলোর পরিপ্রেক্ষিতে এটা প্রতীয়মান হয় যে, সড়ক দুর্ঘটনারোধের জন্য যে কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রয়োজন, সেটি মাত্র একটি মন্ত্রণালয় দ্বারা সম্ভব নয়। এখানে জড়িত আছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়। এই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের সমন্বয় না থাকার কারণে সড়ক দুর্ঘটনারোধে কোনো পদক্ষেপই বাস্তবায়িত হচ্ছে না।
ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিল গঠিত হওয়ার পর সড়ক দুর্ঘটনারোধে কার্যকর উদ্যোগ গৃহীত হবে বলে আমরা আশাবাদী হয়ে উঠি। সড়ক দুর্ঘটনারোধে করণীয় সম্পর্কে রোড সেফটি কাউন্সিলে বিশদ আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন পরামর্শ গৃহীত হয়। গৃহীত পরামর্শের আলোকে প্রয়োজনীয় কর্মপরিকল্পনাও প্রণীত হয়। কিন্তু গৃহীত পরামর্শের আলোকে প্রণীত কর্মপরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়ন দৃশ্যমান হয়নি। সড়ক দুর্ঘটনারোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ তো দূরের কথা, এমনকি সড়ক দুর্ঘটনার যথাযথ পরিসংখ্যান তৈরির কোনো প্রয়াসও এতদিনে গ্রহণ করা হয়নি। বিগত ১৯ বছরে রোড সেফটি কাউন্সিলের মাত্র ২১টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে ও বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর তা অধিকাংশই ফাইলবন্দি হয়ে রয়েছে।
রোড সেফটি কাউন্সিলের বিগত ১৯ বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করলে আমরা স্পষ্টতই বুঝে উঠতে পারি, রোড সেফটি কাউন্সিল একটি উপদেশমূলক ব্যবস্থা। তারা বিশদ আলাপ-আলোচনার এখতিয়ার রাখে। আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে পরামর্শ বা উপদেশ প্রণয়নের অধিকারও তাদের আছে। আছে গৃহীত পরামর্শ বা উপদেশের আলোকে প্রয়োজনীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের অধিকার। কিন্তু এসবের যথাযথ বাস্তবায়নের কোনো ক্ষমতাই তাদের ওপর ন্যস্ত হয়নি। আমরা প্রত্যাশা করি, সড়ক দুর্ঘটনারোধে রোড সেফটি কাউন্সিলের মতো উপদেশমূলক প্রতিষ্ঠান নয়, প্রয়োজন এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যে প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব কেবল উপদেশ বা পরামর্শ বিতরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, প্রস্তাব গ্রহণ বা পরিকল্পনা প্রণয়নের মধ্যেই শেষ হবে না। বরং এই প্রতিষ্ঠানের ওপর ন্যস্ত হবে উপদেশ বা পরামর্শের আলোকে প্রণীত প্রস্তাব বা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দায়িত্ব। সড়ক দুর্ঘটনারোধে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় সাধনের জন্য এই প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষকে হতে হবে উচ্চপর্যায়ের। আমরা নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)-এর পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে প্রস্তাব করেছি অবিলম্বে সড়ক দুর্ঘটনারোধে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি উচ্চতর কর্তৃপক্ষ গঠন করা হোক- আজকের গোলটেবিল বৈঠকেও সেই দাবি আবারও জানাচ্ছি। (সংক্ষেপিত)
১৯৯৫ সালে ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিল গঠিত হওয়ার পর থেকেই নিসচা এর সদস্য হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে কিছু কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। যার মধ্যে ২০১০ সালে নিসচা ড্রাইভিং অ্যান্ড মেকানিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিদ্যমান চালকদের দক্ষতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির বিষয়েও আমরা সবসময়ই গুরুত্বারোপ করে আসছি। নিজেদের উদ্যোগের পাশাপাশি এলজিইডির সহায়তায় রিপ-২ প্রকল্পের আওতায় ১৯টি জেলায় ও আমেরিকান সেন্টারের সহায়তায় দুই দফায় ৫টি জেলায় এবং নিজেদের ও শাখাগুলোর সাংগঠনিক উদ্যোগে বিভিন্ন জেলায় ব্যাপকসংখ্যক চালককে দক্ষতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ট্রেনিং প্রদান করা হয়েছে।
রাস্তার পাশ থেকে হাট-বাজার সরিয়ে নেয়ার দাবি আমরা শুরু থেকেই করে আসছি। এই বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ গৃহীত হলেও পুরোপুরিভাবে তা বাস্তবায়িত হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রে কিছুদিন পর আবার সরিয়ে নেয়া হাট-বাজার আগের জায়গায় কিংবা কাছাকাছি কোথাও পুনঃস্থাপিত হয়েছে। হাইওয়েতে মুখোমুখি সংঘর্ষ এড়ানোর লক্ষ্যে মাঝখানে ডিভাইডার দিয়ে একমুখী চলাচলের ব্যবস্থা করার দাবিও আমরা উত্থাপন করেছি। এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হলেও তা যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত সুচিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনার লক্ষ্যে যথাযথ রেসকিউ টিম গঠন করা এবং উদ্ধারকৃতদের যথাযথ এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষায়িত চিকিৎসা ব্যবস্থাসহ ট্রমা সেন্টার গড়ে তোলার বিষয়টিতেও আমরা সবসময়ই গুরুত্ব দিয়ে আসছি। পাঠ্যপুস্তকে সড়ক ব্যবস্থাপনা নিয়ে পাঠক্রম অন্তর্ভুক্ত হলে পরবর্তী প্রজন্ম শৈশব-কৈশোর থেকেই সড়ক ব্যবহারে সচেতন হয়ে উঠবে। ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিলের তরফ থেকে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তাবনা লিখিত আকারে উত্থাপন করা হলেও সে বিষয়েও কোনো কার্যকর উদ্যোগ এখন অবধি পরিলক্ষিত হয়নি।
উপরোক্ত বিষয়গুলোর পরিপ্রেক্ষিতে এটা প্রতীয়মান হয় যে, সড়ক দুর্ঘটনারোধের জন্য যে কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রয়োজন, সেটি মাত্র একটি মন্ত্রণালয় দ্বারা সম্ভব নয়। এখানে জড়িত আছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়। এই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের সমন্বয় না থাকার কারণে সড়ক দুর্ঘটনারোধে কোনো পদক্ষেপই বাস্তবায়িত হচ্ছে না।
ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিল গঠিত হওয়ার পর সড়ক দুর্ঘটনারোধে কার্যকর উদ্যোগ গৃহীত হবে বলে আমরা আশাবাদী হয়ে উঠি। সড়ক দুর্ঘটনারোধে করণীয় সম্পর্কে রোড সেফটি কাউন্সিলে বিশদ আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন পরামর্শ গৃহীত হয়। গৃহীত পরামর্শের আলোকে প্রয়োজনীয় কর্মপরিকল্পনাও প্রণীত হয়। কিন্তু গৃহীত পরামর্শের আলোকে প্রণীত কর্মপরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়ন দৃশ্যমান হয়নি। সড়ক দুর্ঘটনারোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ তো দূরের কথা, এমনকি সড়ক দুর্ঘটনার যথাযথ পরিসংখ্যান তৈরির কোনো প্রয়াসও এতদিনে গ্রহণ করা হয়নি। বিগত ১৯ বছরে রোড সেফটি কাউন্সিলের মাত্র ২১টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে ও বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর তা অধিকাংশই ফাইলবন্দি হয়ে রয়েছে।
রোড সেফটি কাউন্সিলের বিগত ১৯ বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করলে আমরা স্পষ্টতই বুঝে উঠতে পারি, রোড সেফটি কাউন্সিল একটি উপদেশমূলক ব্যবস্থা। তারা বিশদ আলাপ-আলোচনার এখতিয়ার রাখে। আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে পরামর্শ বা উপদেশ প্রণয়নের অধিকারও তাদের আছে। আছে গৃহীত পরামর্শ বা উপদেশের আলোকে প্রয়োজনীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের অধিকার। কিন্তু এসবের যথাযথ বাস্তবায়নের কোনো ক্ষমতাই তাদের ওপর ন্যস্ত হয়নি। আমরা প্রত্যাশা করি, সড়ক দুর্ঘটনারোধে রোড সেফটি কাউন্সিলের মতো উপদেশমূলক প্রতিষ্ঠান নয়, প্রয়োজন এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যে প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব কেবল উপদেশ বা পরামর্শ বিতরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, প্রস্তাব গ্রহণ বা পরিকল্পনা প্রণয়নের মধ্যেই শেষ হবে না। বরং এই প্রতিষ্ঠানের ওপর ন্যস্ত হবে উপদেশ বা পরামর্শের আলোকে প্রণীত প্রস্তাব বা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দায়িত্ব। সড়ক দুর্ঘটনারোধে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় সাধনের জন্য এই প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষকে হতে হবে উচ্চপর্যায়ের। আমরা নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)-এর পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে প্রস্তাব করেছি অবিলম্বে সড়ক দুর্ঘটনারোধে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি উচ্চতর কর্তৃপক্ষ গঠন করা হোক- আজকের গোলটেবিল বৈঠকেও সেই দাবি আবারও জানাচ্ছি। (সংক্ষেপিত)
No comments