সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধের পদক্ষেপ নেই
ঘাতক চালকদের স্বেচ্ছাচারিতা,
সড়ক-মহাসড়কের ব্ল্যাকস্পট নিশ্চিত করে ব্যবস্থা না নেয়ায় প্রতিদিনই সড়ক
দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বাড়ছে। ঝরছে তাজা প্রাণ। থমকে যাচ্ছে বহু পরিবার। যে
যাচ্ছে মনে রাখে শুধু তার পরিবার, অন্য কেউ নয়। সরকারও মনে রাখে না। ফলে
তাদের কাছেও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির সঠিক হিসাব নেই। মন্ত্রী, এমপি,
সাংবাদিক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, ভারপ্রাপ্ত সচিব, রাজনীতিবিদসহ নানা
শ্রেণী-পেশার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে এসব দুর্ঘটনা। এর সঙ্গে গত শনিবার
রাতে যোগ হয়েছেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সাবেক প্রধান সম্পাদক ও
ব্যবস্থাপনা পরিচালক জগ্লুল আহ্মেদ চৌধূরী। রোববার সকালে ইসলামী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসের চাকায় এক ছাত্র এবং ঢাকায় দুই বাসের চাপে পড়ে প্রাণ
হারিয়েছেন আরও এক শিক্ষার্থী। এত এত প্রাণহানি, কিন্তু কোথাও এর সমন্বিত
তথ্য নেই। পুলিশ, বিআরটিএ, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও কারও তথ্যের সঙ্গে মিল
নেই। সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেই। সবকিছু মুখে মুখে।
প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক সামছুল হকের মতে, দুর্ঘটনা কমাতে হলে সড়ক ও যানবাহনের ফিটনেস উন্নয়ন, চালকের দক্ষতা এবং মানুষকে সচেতন করতে হবে। ব্ল্যাক ¯পটগুলো সমাধানের মাধ্যমে এই কাজ শুরু করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সড়কপথের মৃত্যু ফাঁদ বলে কথিত স্থানগুলোকে অপেক্ষাকৃত কম খরচে ঝুঁকিমুক্ত করা সম্ভব। কিন্তু ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ছাড়া আর কোথাও সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় প্রতি বছর সড়ক সেতু নির্মাণ ও মেরামতে ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা খরচ করে। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনার লক্ষ্যে নেয়া প্রকল্প বাস্তবায়নে তেমন আগ্রহ নেই। ফলে এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প ৬ বছর ধরে ঝুলে আছে।
দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউট ঢাকা নগরীর ৫১টি পয়েন্টকে দুর্ঘটনার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এসব পয়েন্টের মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে যাত্রাবাড়ী, ফার্মগেট, সোনারগাঁও, বিজয় সরণি, শনির আখড়া, জসীমউদদীন রোড ক্রসিং, শাহবাগ, সায়েদাবাদ ও জিপিও মোড়। প্রতিষ্ঠানটির মতে, ঢাকায় দুর্ঘটনা ও দুর্ঘটনার কারণে প্রাণহানি বেড়ে যাওয়ার কারণ ফিটনেসবিহীন যানবাহন ও প্রশিক্ষণহীন গাড়িচালক। একটি গোয়েন্দা সংস্থার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে সড়ক দুর্ঘটনার বড় কারণ প্রশিক্ষিত গাড়িচালকের অভাব। গাড়িচালকদের বেশির ভাগের কাছেই নেই বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স। এ অবস্থায় ৬ লাখ অবৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স জব্দ করার সুপারিশও করেছিল সংস্থাটি। এ সংক্রান্ত একটি তদন্ত প্রতিবেদনও জমা দেয়া হয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়নি।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পরিসংখ্যান নিয়ে বিআরটিএর দেয়া তথ্য মতে, দেশে প্রতিদিন গড়ে ৩০ জন সাধারণ নাগরিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। সে অনুযায়ী বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ হাজার ৮শ। তবে পুলিশের রেকর্ডে এ সংখ্যা বেশ কম। তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার মাত্র। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে বাংলাদেশে বছরে ১২ হাজার আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় সড়ক দুর্ঘটনায়। মৃতদের শতকরা ৬০ ভাগ কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর অংশ এবং ২০ ভাগের বয়স ১৬ বছরের নিচে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০২০ সালের মধ্যে দেশে দুর্ঘটনার হার দ্বিগুণ হওয়ার আশংকা আছে। এ অবস্থায় জাতিসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সরকার ২০২০ সালের মধ্যে দুর্ঘটনার হার অর্ধেকে নামিয়ে আনার কর্মকৌশল গ্রহণ করলেও তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না। অথচ সড়ক দুর্ঘটনা কমানো গেলে তিন বছরের ক্ষতির টাকা দিয়েই একটা পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব। কারণ হতাহতসহ সড়ক দুর্ঘটনায় অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা যা আমাদের জিডিপির দেড় থেকে দুই ভাগের সমান।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউটের (এআরআই) গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে সারা বছর যত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে তার ৩৫ শতাংশ ঘটছে জাতীয় মহাসড়কে এবং ৪ শতাংশ এলাকায়। তাদের হিসাব অনুযায়ী সড়ক-মহাসড়কে ৩৮ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য বাস দায়ী। এছাড়া ট্যাংক-লরি ৩১ শতাংশ, মোটরসাইকেল ১২ শতাংশ, কার-জিপ ১১ শতাংশ, তিন চাকার যানবাহন ৯ শতাংশ। ৩৫৮০ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান ৫৫ কিলোমিটার।
তথ্য অনুযায়ী জনসচেতনতা, অসতর্কতা ও সড়কে বিদ্যমান অনিয়ম- বিশৃঙ্খলা, গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ, পেছন দিকে আঘাত এবং উল্টোদিকে চলার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। শহরের শতকরা ৯০ ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে ট্রাক, বাস ও মিনিবাসের কারণে। এসব গাড়ির অধিকাংশই লক্কড়ঝক্কড়। ব্রেক, ইঞ্জিন ও বডি সঠিক না থাকার পরও এসব গাড়ির রুট পারমিট দেয়ার কারণেও দুর্ঘটনা ঘটছে। এজন্য গাড়ির মালিক দায়ী হলেও দুর্ঘটনার দায় পড়ে চালকের ওপর। তাছাড়া লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানও যে দায়ী সেটা কেউ বলে না। এসবের দায়িত্বে থাকা লোক গাড়ি না দেখেই অধিকাংশ সময় বাসায় বসে বসে অর্থের বিনিময়ে বাসগুলোকে রোডের পারমিট দেয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের বেশির ভাগ চালক লেখাপড়া জানেন না। তাদের রোডসাইন সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। গাড়ি চালানোর সময় কোথায় ওভারটেক করা যাবে এবং কোথায় যাবে না, সে বিষয়ে তাদের ধারণা নেই।
সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ পথচারীদের ট্রাফিক আইন সম্পর্কে অজ্ঞতা। এছাড়া মহাসড়কে নসিমন, করিমন, ভটভটি, শ্যালো ইঞ্জিনচালিত গাড়ি চালানোয় বর্তমান ব্যাপকভাবে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। কঠোরভাবে হাইওয়েতে এ ধরনের গাড়ি চলাচল বন্ধ করা জরুরি। অনেক মালিক সঠিক সময়ে গাড়ির চাকা পরিবর্তন করেন না। বিশেষ করে বাসের সামনের চাকা ফেটে গেলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি হয়।
প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক সামছুল হকের মতে, দুর্ঘটনা কমাতে হলে সড়ক ও যানবাহনের ফিটনেস উন্নয়ন, চালকের দক্ষতা এবং মানুষকে সচেতন করতে হবে। ব্ল্যাক ¯পটগুলো সমাধানের মাধ্যমে এই কাজ শুরু করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সড়কপথের মৃত্যু ফাঁদ বলে কথিত স্থানগুলোকে অপেক্ষাকৃত কম খরচে ঝুঁকিমুক্ত করা সম্ভব। কিন্তু ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ছাড়া আর কোথাও সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় প্রতি বছর সড়ক সেতু নির্মাণ ও মেরামতে ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা খরচ করে। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনার লক্ষ্যে নেয়া প্রকল্প বাস্তবায়নে তেমন আগ্রহ নেই। ফলে এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প ৬ বছর ধরে ঝুলে আছে।
দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউট ঢাকা নগরীর ৫১টি পয়েন্টকে দুর্ঘটনার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এসব পয়েন্টের মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে যাত্রাবাড়ী, ফার্মগেট, সোনারগাঁও, বিজয় সরণি, শনির আখড়া, জসীমউদদীন রোড ক্রসিং, শাহবাগ, সায়েদাবাদ ও জিপিও মোড়। প্রতিষ্ঠানটির মতে, ঢাকায় দুর্ঘটনা ও দুর্ঘটনার কারণে প্রাণহানি বেড়ে যাওয়ার কারণ ফিটনেসবিহীন যানবাহন ও প্রশিক্ষণহীন গাড়িচালক। একটি গোয়েন্দা সংস্থার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে সড়ক দুর্ঘটনার বড় কারণ প্রশিক্ষিত গাড়িচালকের অভাব। গাড়িচালকদের বেশির ভাগের কাছেই নেই বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স। এ অবস্থায় ৬ লাখ অবৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স জব্দ করার সুপারিশও করেছিল সংস্থাটি। এ সংক্রান্ত একটি তদন্ত প্রতিবেদনও জমা দেয়া হয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়নি।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পরিসংখ্যান নিয়ে বিআরটিএর দেয়া তথ্য মতে, দেশে প্রতিদিন গড়ে ৩০ জন সাধারণ নাগরিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। সে অনুযায়ী বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ হাজার ৮শ। তবে পুলিশের রেকর্ডে এ সংখ্যা বেশ কম। তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার মাত্র। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে বাংলাদেশে বছরে ১২ হাজার আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় সড়ক দুর্ঘটনায়। মৃতদের শতকরা ৬০ ভাগ কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর অংশ এবং ২০ ভাগের বয়স ১৬ বছরের নিচে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০২০ সালের মধ্যে দেশে দুর্ঘটনার হার দ্বিগুণ হওয়ার আশংকা আছে। এ অবস্থায় জাতিসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সরকার ২০২০ সালের মধ্যে দুর্ঘটনার হার অর্ধেকে নামিয়ে আনার কর্মকৌশল গ্রহণ করলেও তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না। অথচ সড়ক দুর্ঘটনা কমানো গেলে তিন বছরের ক্ষতির টাকা দিয়েই একটা পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব। কারণ হতাহতসহ সড়ক দুর্ঘটনায় অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা যা আমাদের জিডিপির দেড় থেকে দুই ভাগের সমান।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউটের (এআরআই) গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে সারা বছর যত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে তার ৩৫ শতাংশ ঘটছে জাতীয় মহাসড়কে এবং ৪ শতাংশ এলাকায়। তাদের হিসাব অনুযায়ী সড়ক-মহাসড়কে ৩৮ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য বাস দায়ী। এছাড়া ট্যাংক-লরি ৩১ শতাংশ, মোটরসাইকেল ১২ শতাংশ, কার-জিপ ১১ শতাংশ, তিন চাকার যানবাহন ৯ শতাংশ। ৩৫৮০ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান ৫৫ কিলোমিটার।
তথ্য অনুযায়ী জনসচেতনতা, অসতর্কতা ও সড়কে বিদ্যমান অনিয়ম- বিশৃঙ্খলা, গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ, পেছন দিকে আঘাত এবং উল্টোদিকে চলার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। শহরের শতকরা ৯০ ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে ট্রাক, বাস ও মিনিবাসের কারণে। এসব গাড়ির অধিকাংশই লক্কড়ঝক্কড়। ব্রেক, ইঞ্জিন ও বডি সঠিক না থাকার পরও এসব গাড়ির রুট পারমিট দেয়ার কারণেও দুর্ঘটনা ঘটছে। এজন্য গাড়ির মালিক দায়ী হলেও দুর্ঘটনার দায় পড়ে চালকের ওপর। তাছাড়া লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানও যে দায়ী সেটা কেউ বলে না। এসবের দায়িত্বে থাকা লোক গাড়ি না দেখেই অধিকাংশ সময় বাসায় বসে বসে অর্থের বিনিময়ে বাসগুলোকে রোডের পারমিট দেয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের বেশির ভাগ চালক লেখাপড়া জানেন না। তাদের রোডসাইন সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। গাড়ি চালানোর সময় কোথায় ওভারটেক করা যাবে এবং কোথায় যাবে না, সে বিষয়ে তাদের ধারণা নেই।
সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ পথচারীদের ট্রাফিক আইন সম্পর্কে অজ্ঞতা। এছাড়া মহাসড়কে নসিমন, করিমন, ভটভটি, শ্যালো ইঞ্জিনচালিত গাড়ি চালানোয় বর্তমান ব্যাপকভাবে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। কঠোরভাবে হাইওয়েতে এ ধরনের গাড়ি চলাচল বন্ধ করা জরুরি। অনেক মালিক সঠিক সময়ে গাড়ির চাকা পরিবর্তন করেন না। বিশেষ করে বাসের সামনের চাকা ফেটে গেলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি হয়।
No comments