পুরস্কার স্ত্রীকে উৎসর্গ করলেন মুশফিক
বউভাগ্য দারুণ যাচ্ছে মুশফিকের |
জান্নাতুল কিফায়াতের সঙ্গে মুশফিকুর রহিমের ইনিংস আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছিল ২৫ সেপ্টেম্বর। বিয়ের পর প্রথম সিরিজ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। টেস্টে ৩-০ সিরিজ জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ওয়ানডেতে নেতৃত্ব না থাকলেও সিরিজ–সেরা হয়েছেন মুশফিকই। স্ত্রী-ভাগ্য দারুণ যাচ্ছে। আর মুশফিকও সিরিজ–সেরার এই পুরস্কার উৎসর্গ করলেন স্ত্রীকেই। ওয়ানডে সিরিজে দুই ফিফটিতে রান ২১৩ করা মুশফিক আজ সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘বিয়ের পর এটা প্রথম সিরিজ-সেরা পুরস্কার। এ জন্য এখন বেশি খুশি লাগছে। সিরিজ সেরার পুরস্কারটা বউকে উৎসর্গ করছি।’
সাফল্যের গল্পটাকে এভাবে ব্যাখ্যা দিলেন বাংলাদেশ দলের উইকেটরক্ষক, ‘অধিনায়ক থাকা অবস্থায়ও সিরিজ–সেরা হয়েছিলাম। অধিনায়ক থাকা বা না-থাকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। একজন সিনিয়র ক্রিকেটারের অনেক দায়িত্ব থাকে। যেহেতু ফর্মে ছিলাম, ফলে আমার দায়িত্ব ছিল দল যখন খারাপ করবে, তখনই ভালো করা। সেটা করতে পেরে ভালো লাগছে।’
মুশফিক এখন টেস্টের অধিনায়ক। ওয়ানডেতে অধিনায়কত্ব ছেড়ে কি চাপ কমে গেছে? এটাও কি ভালো পারফর্ম করায় ভূমিকা রাখছে? মুশফিক দিলেন অন্য রকম উত্তর, ‘এ রকম কখনো কিছু মনে হয়নি। অধিনায়কত্ব অন্য বিষয়। আর যখন ব্যাটিংয়ে নামা হয় তখন চিন্তায় আসে না যে আমি অধিনায়ক, তাই ভালো খেলতে হবে। আমার মূল কাজ দলে অবদান রাখা। সেটাই ঠিকঠাক করতে চাই।’
মাশরাফি বিন মুর্তজার অধীনে খেলতে কেমন লাগছে মুশফিকের? বললেন, ‘অবশ্যই ভালো লাগছে। মাঠের বাইরে কিছু বিষয় আছে, যেমন—মিটিং-প্ল্যানিং। এবার সেগুলো করতে হয়নি। মাঠে মাশরাফি ভাইকে সহযোগিতা করেছি। আমাদের ৫-০ হয়েছে। অনেক ভালো লাগছে। সবকিছুর জন্যে ম্যাশকে ধন্যবাদ। তাঁর প্রশংসা পাওনা।’
সিরিজের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মুশফিক বললেন, ‘সারা বছরে অনেক ব্যর্থতা। সিরিজটা শুরু করে সেটা ধরে রাখা খুব কঠিন। সব মিলিয়ে ৮-০ (টেস্ট ও ওয়ানডে মিলিয়ে) করা কিন্তু অনেক কঠিন ছিল। পাড়ার দলের সঙ্গে খেললেও এ রকম ফল করা সহজ নয়। পুরো সাফল্য দলের সবার। খুবই চাপের মধ্যে থেকে আমরা উতরে গেছি।’
বছরের শেষ অংশটা বাদে খুব একটা ভালো কাটেনি। আগামী বছরের পরিকল্পনা কী? মুশফিক বাস্তবতা মেনেই প্রত্যাশার কথা বললেন, ‘যতই ভালো খেলবেন ততই সামনের দিনগুলো চ্যালেঞ্জিং হবে। এ বছরটা অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। যে কটা ম্যাচ কাছাকাছি গিয়ে হেরেছি, সেগুলো সব বড় বড় দলের বিপক্ষে। ওখানেও আমাদের অনেক ভালো পারফরম্যান্স ছিল। সামনের বছর অনেক বড় দল আসবে। আমাদের হোম কন্ডিশনে খেলা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং হবে। আমরাও আত্মবিশ্বাসী। দল হিসেবে ও ব্যক্তিগতভাবে ভালো করতে পারি, বড় দলের বিপক্ষে ভালো করাটাও অসম্ভব নয়।’
সাফল্যের গল্পটাকে এভাবে ব্যাখ্যা দিলেন বাংলাদেশ দলের উইকেটরক্ষক, ‘অধিনায়ক থাকা অবস্থায়ও সিরিজ–সেরা হয়েছিলাম। অধিনায়ক থাকা বা না-থাকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। একজন সিনিয়র ক্রিকেটারের অনেক দায়িত্ব থাকে। যেহেতু ফর্মে ছিলাম, ফলে আমার দায়িত্ব ছিল দল যখন খারাপ করবে, তখনই ভালো করা। সেটা করতে পেরে ভালো লাগছে।’
মুশফিক এখন টেস্টের অধিনায়ক। ওয়ানডেতে অধিনায়কত্ব ছেড়ে কি চাপ কমে গেছে? এটাও কি ভালো পারফর্ম করায় ভূমিকা রাখছে? মুশফিক দিলেন অন্য রকম উত্তর, ‘এ রকম কখনো কিছু মনে হয়নি। অধিনায়কত্ব অন্য বিষয়। আর যখন ব্যাটিংয়ে নামা হয় তখন চিন্তায় আসে না যে আমি অধিনায়ক, তাই ভালো খেলতে হবে। আমার মূল কাজ দলে অবদান রাখা। সেটাই ঠিকঠাক করতে চাই।’
মাশরাফি বিন মুর্তজার অধীনে খেলতে কেমন লাগছে মুশফিকের? বললেন, ‘অবশ্যই ভালো লাগছে। মাঠের বাইরে কিছু বিষয় আছে, যেমন—মিটিং-প্ল্যানিং। এবার সেগুলো করতে হয়নি। মাঠে মাশরাফি ভাইকে সহযোগিতা করেছি। আমাদের ৫-০ হয়েছে। অনেক ভালো লাগছে। সবকিছুর জন্যে ম্যাশকে ধন্যবাদ। তাঁর প্রশংসা পাওনা।’
সিরিজের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মুশফিক বললেন, ‘সারা বছরে অনেক ব্যর্থতা। সিরিজটা শুরু করে সেটা ধরে রাখা খুব কঠিন। সব মিলিয়ে ৮-০ (টেস্ট ও ওয়ানডে মিলিয়ে) করা কিন্তু অনেক কঠিন ছিল। পাড়ার দলের সঙ্গে খেললেও এ রকম ফল করা সহজ নয়। পুরো সাফল্য দলের সবার। খুবই চাপের মধ্যে থেকে আমরা উতরে গেছি।’
বছরের শেষ অংশটা বাদে খুব একটা ভালো কাটেনি। আগামী বছরের পরিকল্পনা কী? মুশফিক বাস্তবতা মেনেই প্রত্যাশার কথা বললেন, ‘যতই ভালো খেলবেন ততই সামনের দিনগুলো চ্যালেঞ্জিং হবে। এ বছরটা অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। যে কটা ম্যাচ কাছাকাছি গিয়ে হেরেছি, সেগুলো সব বড় বড় দলের বিপক্ষে। ওখানেও আমাদের অনেক ভালো পারফরম্যান্স ছিল। সামনের বছর অনেক বড় দল আসবে। আমাদের হোম কন্ডিশনে খেলা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং হবে। আমরাও আত্মবিশ্বাসী। দল হিসেবে ও ব্যক্তিগতভাবে ভালো করতে পারি, বড় দলের বিপক্ষে ভালো করাটাও অসম্ভব নয়।’
No comments