বাসচাপায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নিহত- তাণ্ডবের ঘটনায মামলা, আসামি দুই-তিন হাজার
(কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল রোববার ছাত্র নিহতের জেরে ৩৫টি বাস পোড়ানো এবং ৮/১০টি বাস ভাঙচুর করা হয়। এর প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় পরিবহন ধর্মঘট চলছে। হল ছাড়ার নির্দেশ পেয়ে শিক্ষার্থীরা বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে বাস না পেয়ে বিপাকে পড়েন। ছবি: তৌহিদী হাসান) কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল রোববার ছাত্র নিহতের জেরে তাণ্ডবের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল রাত সাড়ে আটটার দিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আজ সোমবার সকালে প্রথম আলোকে দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিবুল ইসলামের ভাষ্য, ভাঙচুর, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া ও আগুন লাগানোর অভিযোগে মামলাটি করা হয়। মামলায় অজ্ঞাত দুই থেকে তিন হাজার ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি।
গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে বাসের চাপায় তৌহিদুর রহমান নামের এক ছাত্র নিহত হন। উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা ৩৫টি বাস পুড়িয়ে দেন। ৮-১০টি বাস ভাঙচুর করেন।
বাস পোড়ানোর প্রতিবাদে ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে কুষ্টিয়ায় পরিবহন ধর্মঘট চলছে। আজ সকাল ছয়টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য এই ধর্মঘট শুরু হয়েছে। সকালে জেলার কোনো আন্তরুটে ও দূরপাল্লার গাড়ি ছেড়ে যায়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
সকাল আটটা থেকে নয়টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের চৌড়হাস, মজমপুর ও ত্রিমোহনী মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, পরিবহন মালিক ও শ্রমিকেরা মহাসড়কের ওপর লাঠি হাতে মিছিল করছেন। মজমপুর রেলগেটের বার ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করেছেন। এ সময় মহাসড়কে কোনো গাড়ি চলতে দেওয়া হয়নি। রাস্তার দুই পাশে বেশ কয়েকটি গাড়ি আটকা পড়ে থাকতে দেখা যায়। সকাল থেকে দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। রাস্তার ওপর দিয়েও অন্য জেলার কোনো বাস যেতে দেওয়া হচ্ছে না।
পরিবহন ধর্মঘটে দুর্ভোগে পড়েছেন হল ছাড়ার নির্দেশ পাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। হল ছেড়ে বাইরে গিয়ে গণপরিবহন না পেয়ে তাঁরা বিপাকে পড়েন।
কুষ্টিয়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু বকর সিদ্দিক বলেন, বিকেল চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে পরিবহন নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে বাসের চাপায় তৌহিদুর রহমান নামের এক ছাত্র নিহত হন। উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা ৩৫টি বাস পুড়িয়ে দেন। ৮-১০টি বাস ভাঙচুর করেন।
বাস পোড়ানোর প্রতিবাদে ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে কুষ্টিয়ায় পরিবহন ধর্মঘট চলছে। আজ সকাল ছয়টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য এই ধর্মঘট শুরু হয়েছে। সকালে জেলার কোনো আন্তরুটে ও দূরপাল্লার গাড়ি ছেড়ে যায়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
সকাল আটটা থেকে নয়টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের চৌড়হাস, মজমপুর ও ত্রিমোহনী মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, পরিবহন মালিক ও শ্রমিকেরা মহাসড়কের ওপর লাঠি হাতে মিছিল করছেন। মজমপুর রেলগেটের বার ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করেছেন। এ সময় মহাসড়কে কোনো গাড়ি চলতে দেওয়া হয়নি। রাস্তার দুই পাশে বেশ কয়েকটি গাড়ি আটকা পড়ে থাকতে দেখা যায়। সকাল থেকে দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। রাস্তার ওপর দিয়েও অন্য জেলার কোনো বাস যেতে দেওয়া হচ্ছে না।
পরিবহন ধর্মঘটে দুর্ভোগে পড়েছেন হল ছাড়ার নির্দেশ পাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। হল ছেড়ে বাইরে গিয়ে গণপরিবহন না পেয়ে তাঁরা বিপাকে পড়েন।
কুষ্টিয়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু বকর সিদ্দিক বলেন, বিকেল চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে পরিবহন নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
No comments