জিহাদের বাবাকে ক্রসফায়ারের হুমকি
জিহাদের বাবা নাসির উদ্দিন ফকির বলেছেন,
তার সন্তানকে জীবিত উদ্ধারে যারা গাফিলতি করেছেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা
করবেন। সন্তানকে উদ্ধার না করে পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করেছেন
বলে অভিযোগ করেন। একই সঙ্গে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
কামালের পদত্যাগ দাবি করেন তিনি।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর শাহজাহানপুরের রেলওয়ে কলোনির ২০ নম্বর বাসার চারতলায় এক অনির্ধারিত সংবাদ সম্মেলনে নাসির উদ্দিন এসব কথা বলেন। এ বাসাটি জিহাদের মামা মুনিরের। সংবাদ সম্মেলনে জিহাদের বাবার সঙ্গে ছিলেন জিহাদের মামা মনির, নাট্যকর্মী লিজা ও বেশ কয়েকজন মানবাধিকার কর্মী এবং স্থানীয় ব্যক্তিরা।
নাসির উদ্দিন অভিযোগ করেন, প্রশাসনের উদ্ধার তৎপরতার ব্যর্থতা ঢাকতে তাকে থানায় ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বসিয়ে রেখে তাকে হয়রানিমূলক নানা ধরনের প্রশ্ন করেন শাহজাহানপুর থানার ওসি মেহেদী হাসান। তাকে র্যাবের হাতে তুলে দিয়ে ক্রসফায়ারের ভয় দেখান থানার পুলিশ । তিনি বলেন, যথাযথ সময়ে বসির নামের স্বেচ্ছাসেবককে পাইপের মধ্যে নামতে দিলে জিহাদকে জীবিত উদ্ধার করা যেত। তিনি অভিযোগ করেন, ফায়ার সার্ভিসের দুজন কর্মকর্তা মেজর শাকিল, সহকারী পরিচালক মামুন বসিরকে ধমক দিয়ে এখান থেকে সরিয়ে দেন।
আরও অভিযোগ করেন, সাধারণ মানুষের মধ্য থেকে যেসব ব্যক্তি জিহাদকে উদ্ধারে এগিয়ে এসেছিলেন তাদেরও ধমক দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।
পাইপের মধ্যে জিহাদ নেই, সম্পূর্ণ গুজব, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করেন জিহাদের বাবা নাসির। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত লন্ডনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র প্রভাষক প্রকৌশলী ড. শহীদুর রহমান বলেন, ওয়াসার ক্যামেরা ছিল সম্পূর্ণ ত্র“টিপূর্ণ। এমনকি ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার তৎপরতাও ছিল আনারি। তিনি বলেন, ক্যামেরা থেকে প্রাপ্ত ফুটেজ সঠিক নয়, এমন মন্তব্য করলে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা তাকেও ধমক দেন। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে আসা সংবাদকর্মীরাও যথেষ্ট পেশাদারিত্বের প্রমাণ দিতে পারেননি। একজন মিডিয়াকর্মী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য সমর্থন করে জিহাদের হারিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। যা কোনোভাবে কাক্সিক্ষত নয়। জিহাদের বাবা দাবি করেন, তার সন্তানের লাশ যেন দ্রুত ফেরত দেয়া হয়। লাশ ফেরত পেলে তিনি শরীয়তপুরের ডামুড্যায় গ্রামের বাড়িতে দাফন করবেন।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর শাহজাহানপুরের রেলওয়ে কলোনির ২০ নম্বর বাসার চারতলায় এক অনির্ধারিত সংবাদ সম্মেলনে নাসির উদ্দিন এসব কথা বলেন। এ বাসাটি জিহাদের মামা মুনিরের। সংবাদ সম্মেলনে জিহাদের বাবার সঙ্গে ছিলেন জিহাদের মামা মনির, নাট্যকর্মী লিজা ও বেশ কয়েকজন মানবাধিকার কর্মী এবং স্থানীয় ব্যক্তিরা।
নাসির উদ্দিন অভিযোগ করেন, প্রশাসনের উদ্ধার তৎপরতার ব্যর্থতা ঢাকতে তাকে থানায় ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বসিয়ে রেখে তাকে হয়রানিমূলক নানা ধরনের প্রশ্ন করেন শাহজাহানপুর থানার ওসি মেহেদী হাসান। তাকে র্যাবের হাতে তুলে দিয়ে ক্রসফায়ারের ভয় দেখান থানার পুলিশ । তিনি বলেন, যথাযথ সময়ে বসির নামের স্বেচ্ছাসেবককে পাইপের মধ্যে নামতে দিলে জিহাদকে জীবিত উদ্ধার করা যেত। তিনি অভিযোগ করেন, ফায়ার সার্ভিসের দুজন কর্মকর্তা মেজর শাকিল, সহকারী পরিচালক মামুন বসিরকে ধমক দিয়ে এখান থেকে সরিয়ে দেন।
আরও অভিযোগ করেন, সাধারণ মানুষের মধ্য থেকে যেসব ব্যক্তি জিহাদকে উদ্ধারে এগিয়ে এসেছিলেন তাদেরও ধমক দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।
পাইপের মধ্যে জিহাদ নেই, সম্পূর্ণ গুজব, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করেন জিহাদের বাবা নাসির। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত লন্ডনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র প্রভাষক প্রকৌশলী ড. শহীদুর রহমান বলেন, ওয়াসার ক্যামেরা ছিল সম্পূর্ণ ত্র“টিপূর্ণ। এমনকি ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার তৎপরতাও ছিল আনারি। তিনি বলেন, ক্যামেরা থেকে প্রাপ্ত ফুটেজ সঠিক নয়, এমন মন্তব্য করলে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা তাকেও ধমক দেন। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে আসা সংবাদকর্মীরাও যথেষ্ট পেশাদারিত্বের প্রমাণ দিতে পারেননি। একজন মিডিয়াকর্মী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য সমর্থন করে জিহাদের হারিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। যা কোনোভাবে কাক্সিক্ষত নয়। জিহাদের বাবা দাবি করেন, তার সন্তানের লাশ যেন দ্রুত ফেরত দেয়া হয়। লাশ ফেরত পেলে তিনি শরীয়তপুরের ডামুড্যায় গ্রামের বাড়িতে দাফন করবেন।
No comments